পাদোয়া বিশ্ববিদ্যালয়
Universitas Studii Paduani | |
নীতিবাক্য | Universa Universis Patavina Libertas (লাতিন) |
---|---|
বাংলায় নীতিবাক্য | Liberty of Padua, universally and for all |
ধরন | সরকারি |
স্থাপিত | ১২২২ |
রেক্টর | জিউসেপ্পি জাক্কারিয়া[১] |
শিক্ষার্থী | ৬৫,০০০ |
অবস্থান | , , |
পোশাকের রঙ | পাদোয়া লাল |
অধিভুক্তি | কয়েমব্রা গ্রুপ, টাইম নেটওয়ার্ক |
ওয়েবসাইট | www.unipd.it/ |
ইউনিভেরসিতা দেইলি স্তুদি দি পাদোভা (ইতালীয়: Università degli Studi di Padova; UNIPD) বা পাদোয়া বিশ্ববিদ্যালয় ইতালির পাদোয়া শহরে অবস্থিত একটি বিশ্ববিদ্যালয়। বোলোনিয়া, প্যারিস, অক্সফোর্ড এবং কেমব্রিজের মত এই বিশ্ববিদ্যালয়টিও পৃথিবীর প্রাচীনতম Gymnasium Omnium Disciplinarum এর উদাহরণ। এই জিমনেসিয়ামভিত্তিক শিক্ষা ব্যবস্থা বর্তমানে পৃথিবীর প্রায় সকল দেশেই দেখা যায়। দাপ্তরিকভাবে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার বছর ১২২২ ধরা হলেও এই বছর থেকেই এর যাত্রা শুরু হয়েছে এমনটি বলা যাবে না। এই বছর থেকে পাঠদানের দাপ্তরিক রেকর্ড পাওয়া যায়। কিন্তু এরও অনেক আগে থেকে কিছু শিক্ষক ও ছাত্র এখানে কাজ করে থাকতে পারে। মূলত বোলোনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষক ও ছাত্র শিক্ষা ও পাঠদানের স্বাধীনতা এবং ছাত্র-শিক্ষকদের প্রতি কিছু সুবিধা নিয়ে বিতর্কের পর সে বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে পাদোয়ায় চলে আসে। পৃথিবীর প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় খ্যাত বোলোনিয়ার সাথে পরবর্তীতে পাদোয়ার এক ধরনের প্রতিদ্বন্দ্ব্বিতা তৈরি হয় যার ছিঁটেফোটা এখনও অবশিষ্ট আছে।
সে সময়কার অন্য অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের মত পাদোয়া কোন রাজা বা রাজপুত্রের দাপ্তরিক চার্টারের মাধ্যমে গঠিত হয়নি, বরং তৎকালীন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে এর প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে শিক্ষক-ছাত্ররা মিলেই এটি গঠন করেছিলেন। এজন্যই বিশ্ববিদ্যালয়টির মূলমন্ত্র রাখা হয়েছিল Universa Universis Patavina Libertas। চতুর্দশ শতকের কমিউন, পঞ্চদশ শতকে কারারেসিদের রাজত্ব এবং ১৬শ থেকে ঊনবিংশ শতক পর্যন্ত ভেনেশীয় রাজত্বের পুরো সময় জুড়েই উনিভেরসিতা দি পাদোয়া বিশেষ স্বাধীনতা ভোগ করেছিল।[২]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Università degli Studi di Padova - Rettore Prof. Giuseppe Zaccaria"। UniPd.it (ইতালীয় ভাষায়)। Università degli Studi di Padova। ২০০৯-১০-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৬।
- ↑ উনিভেরসিতা দি পাদোয়ার ইতিহাস ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ মার্চ ২০১২ তারিখে, বিশ্ববিদ্যালয়টির দাপ্তরিক ওয়েবসাইট থেকে