নেনজাম মারাপ্পাথিল্লাই (তামিল চলচ্চিত্র)
নেনজাম মারাপ্পাথিল্লাই | |
---|---|
![]() পোস্টার | |
পরিচালক | সি. ভি. শ্রীধর |
প্রযোজক | এম. এস. কাসি |
চিত্রনাট্যকার | সি. ভি. শ্রীধর |
কাহিনিকার | এম. এস. কাসি |
শ্রেষ্ঠাংশে | কল্যাণ কুমার দেবিকা |
সুরকার | এম. এস. বিশ্বনাথন-টি. কে. রামমূর্তি |
চিত্রগ্রাহক | এ. ভিনসেন্ট |
সম্পাদক | এন. এম. শঙ্কর |
প্রযোজনা কোম্পানি | মনোহর পিকচার্স |
মুক্তি |
|
দৈর্ঘ্য | ১৪৪ মিনিট |
দেশ | ভারত |
ভাষা | তামিল |
নেনজাম মারাপ্পাথিল্লাই (তামিল: நெஞ்சம் மறப்பதில்லை, অনুবাদ 'হৃদয় কখনো ভোলেনা') হচ্ছে ১৯৬৩ সালের ভারতীয় তামিল চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি ১৯৬৩ সালের ২ আগস্ট তারিখে মুক্তি পেয়েছিল। যদিও চলচ্চিত্রটি প্রশংসিত হয়েছিল কিন্তু কোনো পুরস্কার পায়নি।[১]
কাহিনী[সম্পাদনা]
এই নিবন্ধটি এই অংশটুকু থেকে আনাড়িভাবে অনুবাদ করা হয়েছে। এটি কোনও কম্পিউটার অথবা দ্বিভাষিক দক্ষতাহীন কোনো অনুবাদক অনুবাদ করে থাকতে পারেন। |
কলেজের এক ছাত্র আনন্দ তার বন্ধু গ্রামে বেড়াতে যাওয়ার সময়, একটি জীর্ণ উপত্যকা আবিষ্কার করে, অজ্ঞান হয়ে পড়ে এবং তার প্রেম এবং দুঃখের অতীত জীবন সম্পর্কে সমস্ত বিবরণ জানতে পারে।
যখন গ্রামে ছিলেন, আনন্দ তার ঘরের মধ্যে বন্ধুর আটকানো একটি ঘর থেকে কোনো এক মেয়ের চিৎকার চেঁচামেচি শুনতে পাযন। যখন সে তার বন্ধুকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তখন সে (বন্ধুটি) এড়িয়ে যায়। কিন্তু যখন আনন্দ জেদ করে, তার বন্ধু ঘটনাটি বর্ণনা করে যে কীভাবে তার নিজের বোন সেই গ্রামের জরাজীর্ণ প্রাসাদটি দেখে পাগল হয়ে গেল। কৌতূহলবশত আনন্দ তার বন্ধুকে না জানিয়ে প্রাসাদে যায় এবং বুঝতে পারে যে সে একসময় একজন বিশিষ্ট জমিদারের পুত্র ছিল। এই জমিদার পুত্র একটি নীচু বর্ণের মেয়ের সাথে প্রেম করেছিল এবং তার পিতার প্রতিবাদ সত্ত্বেও তাকে বিয়ে করার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিল। প্রেমিকযুগল যখন পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে, তখন মেয়েটিকে জমিদার গুলি করে হত্যা করে এবং তার ছেলেকে গৃহবন্দী করে রাখা হয়। জমিদার আরও চ্যালেঞ্জ জানায় যে তিনি সাতটি জন্ম নিলেও তাকে বিবাহ করতে দেবেন না। অবশেষে কিছুদিন পর ছেলেটি মারা যায়।
তিনি যখন প্রাসাদে ছিলেন তখন তিনি 109 বছর বয়সের এক প্রবীণ ব্যক্তির সাথে দেখা করতে পারেন, যিনি একই পুরানো জমিদার ছাড়া আর কেউ নন। তিনি জমিদার, তাঁর পূর্বের জন্মের বাবা তিনি না জেনে তিনি প্রকাশ করেছিলেন যে জমিদার গুলিবিদ্ধ যে মেয়েটি মারা গিয়েছিল, সে একই গ্রামে জন্মেছিল। এখন তার চ্যালেঞ্জের দ্বারা স্মরণ করিয়ে দেওয়া, জমিদার সেই মেয়েটিকে হত্যার চেষ্টা করেছিল কিন্তু ছেলেটি এর মধ্যে চলে আসে। আনন্দ যেহেতু তার নিজের ছেলে, তাই জমিদার তাকে এড়িয়ে যায় এবং মেয়েটিকে টার্গেট করে। আনন্দ জমিদারের নিকটে পৌঁছলে পরবর্তীতে চোরাবালিতে পড়ে যান। বাঁচার অনেক চেষ্টা করা সত্ত্বেও সেই জমিদার চোরাবালীতে ডুবে মারা যায়। আনন্দ এরপর মেয়েটিকে বিয়ে করে।
অভিনয়ে[সম্পাদনা]
- কল্যাণ কুমার - চিন্না জমিদার রাজা/আনন্দ
- এম. এন. নাম্বিয়ার - জমিদার
- এস. ভি. সহস্রনামাম - ভেলাপ্পান
- নাগেশ - বীরাইয়া
- মালি - সুন্দর
- কারিকোল রাজু - সুন্দরের বাব
- জেমিনি বালাকৃষ্ণন - মাদাসামী
- দেবিকা - কান্নমা / বিজয়া
- পদ্মিনী প্রিয়দর্শীনি - জমিদারের দ্বিতীয় স্ত্রী
- মনোরমা - কান্নিয়াম্মা
গানের তালিকা[সম্পাদনা]
চলচ্চিত্রটির সঙ্গীত পরিচালক ছিলেন এম. এস. বিশ্বনাথন এবং টি. কে. রামমূর্তি।[২]
নং | গান | কণ্ঠশিল্পী(গণ) | গীতি | দৈর্ঘ্য |
---|---|---|---|---|
১ | "আড়াগুক্কুম মালারুক্কুম" | পি. বি. শ্রীনিবাস, এস. জনকী | কন্নদাসন | ০৩ঃ৫৩ |
২ | "কাড়ু মালাই মেড়ু কান্ডা" | টি. এম. সুন্দররাজন | ০৩ঃ২০ | |
৩ | "মুনদানাই পানতাড়া" | এল. আর. ঈশ্বরী, পি. সুশীলা | ০৪ঃ০৫ | |
৪ | "নেঞ্জাম মারাপাতিল্লাই" (দ্বৈত) | পি. বি. শ্রীনিবাস, পি. সুশীলা | ০৪ঃ০৪ | |
৫ | "নেঞ্জাম মারাপাতিল্লাই" (নারী) | পি. সুশীলা | ০৪ঃ২১ | |
৬ | "নেঞ্জাম মারাপাতিল্লাই" (পুরুষ) | পি. বি. শ্রীনিবাস | ০৪ঃ০৬ | |
৭ | "নেঞ্জাম মারাপাতিল্লাই" (দুঃখ) | পি. বি. শ্রীনিবাস, পি. সুশীলা | ০৩ঃ৩৬ | |
৮ | "তেনাড়ি মিনাড়ি" | টি. এম. সুন্দররাজন, পি. সুশীলা | ০৩ঃ৫৯ |
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Guy, Randor (২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩)। "Nenjam Marapathillai 1963"। The Hindu। ১৪ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Nenjam Marappadhillai (1963)"। Raaga.com। ১১ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০১৫।