নিশানে ইফতিখার
অবয়ব
নিশানে ইফতেখার نشانِ افتخار | |
---|---|
![]() উসমানীয় সাম্রাজ্যের নিশানে ইফতেখার পদক | |
ধরন | যোগ্যতার পদক |
প্রদানের কারণ | সাধারণ যোগ্যতা |
দেশ | ![]() |
পুরস্কারদাতা | ![]() উসমানীয় সুলতান |
অবস্থা | বিলুপ্ত |
প্রতিষ্ঠিত | ১৯ আগস্ট ১৮৩১ |
সর্বশেষ পুরস্কৃত | ১৮৬২ (ব্যতিক্রমসহ) |
![]() পদকের ফিতা | |
অগ্রাধিকার | |
পরবর্তী (সর্বোচ্চ) | মর্যাদার পদক |
পরবর্তী (সর্বনিম্ন) | উসমানিয়াহ পদক |
নিশানে ইফতেখার (উসমানীয় তুর্কি: نشانِ افتخار) ছিল উসমানীয় সাম্রাজ্যের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মর্যাদার বীরত্বের পুরস্কার। এটি ১৮৩১ সালের ১৯শে আগস্ট সুলতান দ্বিতীয় মাহমুদ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।[১] এটি ইংরেজিতে অর্ডার অব গ্লোরি (ইংরেজি: Order of Glory) নামে প্রসিদ্ধ।
১৮৫১ সালে অর্ডার নিশানে মাজেদি প্রতিষ্ঠার পর নিশানে ইফতেখারকে বাতিল করা হয়নি, বরং দ্বিতীয় আবদুল হামিদের শাসনামলেও পুরস্কৃত করা অব্যাহত ছিল।
১৮৩৫ সালে উসমানীয় খিলাফতের অধীনে থাকা তিউনিসিয়ায় সেখানকার বে মুস্তাফা ইবনে মাহমুদ তিউনিসিয়ার জন্য নিশানে ইফতেখার প্রতিষ্ঠা করেন। সেখানে এটি ১৯৫৭ সাল পর্যন্ত পদকটি দেয়া হচ্ছিল।[১]
প্রাপক
[সম্পাদনা]
- গ্র্যান্ড কর্ডনস
- গ্র্যান্ড অফিসার
- কমান্ডাররা
- নাইটস
- অজানা ক্লাস
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ "Nichan-Iftikhar – The Order of Glory"। Aga Khan Museum, Toronto, Ontario, Canada। ৭ মার্চ ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২২।