দ্য পুওর ক্লেয়ার (ছোট গল্প)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
দ্য পুওর ক্লেয়ার
The Poor Clare
লেখকএলিজাবেথ গ্যাসকেল
দেশযুক্তরাজ্য
ভাষাইংরেজি
ধরনগথিক ভূতের গল্প
প্রকাশনার তারিখ
১৩–২৭ ডিসেম্বর ১৮৫৬ (ধারাবাহিকভাবে)
মিডিয়া ধরনPrint

দ্য পুওর ক্লেয়ার ইংরেজি ভিক্টোরিয়ান লেখক এলিজাবেথ গ‍্যাসকেলের একটি ছোট গল্প। ১৮৫৬ সালে চার্লস ডিকেন্সের জনপ্রিয় ম্যাগাজিন হাউসহোল্ড ওয়ার্ডস-এ প্রথম তিনটি কিস্তিতে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়,[১] দ্য পুওর ক্লেয়ার একটি গথিক ভূতের গল্প[২] এক যুবতীকে নিয়ে, যে অজান্তে তার নিজের ঠাকুরমার দ্বারা অভিশপ্ত হয়েছিল।

পটভূমি[সম্পাদনা]

দ্য পুওর ক্লেয়ার বর্ণনা করেছেন লন্ডনের একজন নামহীন তরুণ আইনজীবী, তার যৌবনে তিনি যে “অসাধারণ ঘটনাগুলোর” অভিজ্ঞতা করেছিলেন তার প্রতিফলন।

গল্পটা শুরু হয় কয়েক দশক আগে। স্কয়ার স্টারকি, একজন পুনরুদ্ধারবাদী জ্যাকোবাইট, তার আইরিশ স্ত্রী এবং তাদের ছেলে প্যাট্রিকের সাথে স্টারকি ম্যানরে ফিরে আসে। তাদের সাথে আছেন তাদের আইরিশ ক্যাথলিক চাকর, ম্যাডাম স্টারকির প্রাক্তন নার্স, ব্রিজেট ফিটৎজেরাল্ড এবং তার মেয়ে মেরি, যারা ম্যানরের জমিতেই একটি ছোট কটেজে থাকেন। ব্রিজেট পরিবারটির উপর ব্যাপক নিয়ন্ত্রণ চালাত। কিছু বছর পরে, তার মায়ের সাথে ক্রমবর্ধমান ভঙ্গুর সম্পর্কের কারণে, মেরি ফিটৎজেরাল্ড মহাদেশে একটি অবস্থান করে নিতে স্টারকির জমি ছেড়ে চলে যায়। তার মেয়ের চলে যাওয়ায় শোকে আচ্ছন্ন, ব্রিজেট তার কটেজে আবদ্ধ থাকে এই দেখে ম্যাডাম স্টারকি তার জন্য একটি অল্প বয়স্ক স্প্যানিয়েল, মিগননকে নিয়ে আসে, যে তার সর্বক্ষণের সঙ্গী হয়। তিনি মাঝে মাঝে মেরির কাছ থেকে চিঠি পান, সর্বশেষ তাকে জানিয়েছিল যে সে একজন ভদ্রলোককে বিয়ে করতে চলেছে।

স্কয়ার এবং ম্যাডাম স্টারকির মৃত্যুর পর, ব্রিজেটকে কটেজে একা থাকতে হয়। মেরির কাছ থেকে দীর্ঘ সময় কোনো খবর আসে না, তাই ব্রিজেট মিগননকে সাথে নিয়ে তার মেয়ের সন্ধানে মহাদেশের উদ্দেশ্যে কুটির ছেড়ে চলে যায়। বছরের পর বছর ব্যর্থ অনুসন্ধানের পর, সে হঠাৎ ফিরে আসে। তার ফিরে আসার কিছু পরেই, এক শিকারী দল জমিতে শুটিং করতে আসে। দলটির একজন, মিঃ গিসবোর্ন, কিছুটা হালকা মেজাজে ছিলেন, সেসময় মিগনন তার সামনে দিয়ে যাবার সময় মজাচ্ছলে গুলি করেন। একমাত্র যে অবশিষ্ট প্রাণীটি সে ভালবাসত সে মারা যায়, এতে হতাশ হয়ে ব্রিজেট সাধুদেরকে মিগননের হত্যাকারীকে অভিশাপ দেওয়ার জন্য আহ্বান জানায়, এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে যে সে যে প্রাণীটিকে সবচেয়ে বেশি ভালবাসে তা সকলের দ্বারা ঘৃণ্য সন্ত্রাসে পরিণত হবে।

এই পর্যায়ে ধারাবর্ণনাকারী, যিনি তার আইনী অনুশীলন চালানোর জন্য লন্ডনে তার চাচার সাথে থাকেন, গল্পে প্রবেশ করেন। আয়ারল্যান্ডে সম্পত্তি সংক্রান্ত একটি জটিল উত্তরাধিকার মামলা গ্রহণ করেন, তিনি আয়ারল্যান্ড এবং মহাদেশে অনুসন্ধান চালান এবং আবিষ্কার করেন যে সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হলেন জনৈক ব্রিজেট ফিটৎজেরাল্ড। কটেজে তার সাথে দেখা করার সময়, ধারাবর্ণনাকারী তার মেয়েকে হারানোর জন্য ব্রিজেটের শোকে স্তব্ধ হন এবং তার অবস্থান খুঁজে বের করতে সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি দেন।

হ্যারোগেটে এক ছুটিকালীন সময়ে, ধারাবর্ণক এক আকর্ষণীয় তরুণী এবং তার বয়স্ক সঙ্গী মিসেস ক্লার্কের প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন, যাকে তিনি মুরস জুড়ে হাঁটতে দেখেন। অবশেষে, সে দম্পতির সাথে পরিচিত হন এবং সেই যুবতীর প্রেমে পড়েন। তার চূড়ান্ত বিয়ের প্রস্তাব মিসেস ক্লার্ক প্রত্যাখ্যান করেন, যিনি তাকে বলেন যে একটি ভয়ানক গোপনীয়তা রয়েছে যা তাকে তার সহকারীকে বিয়ে করতে বাধা দেবে। যখন তিনি বিষয়টি নিয়ে চাপ দেন, লুসি বর্ণনা করেন যে কীভাবে দুই বছর আগে, তিনি একটি সমস্যা সৃষ্টিকারী পৈশাচিক ডপলগ্যাঙ্গারের ক্রমাগত উপস্থিতিতে আক্রান্ত হচ্ছিলেন। অভিশাপ থেকে নিজেকে মুক্ত করার জন্য তার বাবা তাকে একটি ধার্মিক জীবনযাপন করার জন্য মিসেস ক্লার্কের সাথে মুরসে থাকতে পাঠিয়েছিলেন। লুসির গল্পে প্রাথমিকভাবে সন্দিগ্ধ থাকলেও, ধারাবর্ণকের অবিশ্বাস অদৃশ্য হয়ে যায় যখন তিনি তার পৈশাচিক ডবলকে প্রত্যক্ষ করেন।

সেই বিকেলে, ধারাবর্ণককে স্যার ফিলিপের একটি চিঠির মাধ্যমে জানানো হয় যে মেরি ফিটৎজেরাল্ড মিঃ গিসবোর্নের সাথে একটি সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। সূত্রগুলো একত্রিত করে, তিনি বুঝতে পারেন যে লুসি সেই শিশু এবং তাই ব্রিজেটের নাতনি এবং আইরিশ এস্টেটের উত্তরাধিকারিণী। তদুপরি, তিনি এবং মিসেস ক্লার্ক অনুধাবন করেন যে ব্রিজেট অজান্তেই লুসির অবস্থার কারণ হয়েছিলেন যখন তিনি মিঃ গিসবোর্নকে অভিশাপ দিয়েছিলেন, তিনি জানেন না যে তিনি তার নিজের নাতির বাবা ছিলেন। তখনও লুসির প্রতি প্রেমে, ধারাবর্ণক এবং তার চাচা অভিশাপটিকে নিষ্ক্রিয় করার প্রচেষ্টায় তাদের সর্বশক্তি প্রয়োগ করে। অভিশাপের মূলে যাওয়ার প্রয়াসে ব্রিজেটের কুটিরটি পুনরায় পরিদর্শন করে, ধারাবর্ণক তাকে তার কথার অনিচ্ছাকৃত পরিণতি সম্পর্কে অবহিত করে, যা তাকে অপরাধবোধ এবং শোকের প্যারোক্সিজমের মধ্যে নিয়ে যায়। পরের দিন সকালে, ব্রিজেট কুটির থেকে অদৃশ্য হয়ে যায়, অভিশাপ এখনও উঠানো হয়নি।

ব্রিজেট চলে গেলে, ধারাবর্ণক লন্ডনে তার চাচার চেম্বারে হতাশায় নিমগ্ন হয়। কয়েক মাস পরে এক রাতে, ল্যাঙ্কাশায়ারের একজন ক্যাথলিক ধর্মযাজক ফাদার বার্নার্ড তাদের সাথে দেখা করেন, যিনি ব্যাখ্যা করেন যে তিনি ব্রিজেট ফিটৎজেরাল্ড সম্পর্কে তথ্য নিয়ে এসেছেন। অস্ট্রিয়ান নেদারল্যান্ডসের এন্টওয়ার্পে সাম্প্রতিক সফরে, তিনি একটি গির্জার বাইরে তার সাথে সাক্ষাৎ ঘটে এবং তার কনফেশন নেন। তার অভিশাপের কথা শোনার পর, তিনি তাকে প্রায়শ্চিত্ত হিসাবে দাতব্য কাজ করার নির্দেশ দেন, এবং ফলশ্রুতিতে, ব্রিজেট সিস্টার ম্যাগডালেন নাম নিয়ে দরিদ্র ক্লেয়ারের অ্যান্টওয়ার্প কনভেন্টে যোগ দেন।

ধারাবর্ণক এন্টওয়ার্পে ভ্রমণ করেন, এবং সেখানেই থাকতে থাকেন যখন ফ্লেমিশদের মধ্যে তাদের অস্ট্রিয়ান শাসকদের বিরুদ্ধে সক্রিয় বিদ্রোহ দানা বাঁধে। একটি সংঘর্ষের মাঝে আটকে পড়ে, ধারাবর্ণক দেখেন যে দরিদ্র ক্লেয়ার সন্ন্যাসিনীরা প্রচণ্ড বন্দুকযুদ্ধ সত্ত্বেও আহতদের সাহায্য করতে ছুটে আসছে। কাকতালীয়ভাবে, মিঃ গিসবোর্ন, অস্ট্রিয়ান গ্যারিসনের নেতা, বিদ্রোহীদের দ্বারা আক্রমণের শিকার হয়, কিন্তু সিস্টার ম্যাগডালেন তাকে রক্ষা করেন, যিনি তাকে চিনতে পেরেছিলেন এবং তার ক্ষত প্রতিস্থাপনের জন্য তাকে তার কক্ষে নিয়ে যান। যুদ্ধের কয়েক দিন পর, কনভেন্ট থেকে একটি ঘণ্টার আওয়াজ শোনা যায়; যে ঘণ্টাটি তখনই বেজে ওঠে যখন কোনো সন্ন্যাসিনী অনাহারে মারা যাবার উপক্রম হয়। যুদ্ধ-প্ররোচিত দুর্ভিক্ষ সত্ত্বেও, ধারাবর্ণক সহ এন্টওয়ার্পের লোকেরা সাহায্যের জন্য কনভেন্টে ছুটে আসে। সিস্টার ম্যাগডালেনের কক্ষে পৌঁছে তারা মিঃ গিসবোর্নকে দেখতে পান, তার অভিশাপদাত্রীই তাকে সুস্থ করে তুলেছে। আরও এগিয়ে, ভিড়টি কনভেন্টের চ্যাপেলে আসে, এবং দেখে সিস্টার ম্যাগডালেন একটি শবাধারের উপর শুয়ে আছেন এবং সবেমাত্র মুক্তি পেয়েছেন। তার মৃতপ্রায় নিঃশ্বাসের সাথে, সে ফিসফিস করে বলে ওঠে, "অভিশাপ উঠে গেছে।"[৩]

প্রকাশনার ইতিহাস[সম্পাদনা]

গাসকেলের ছোট গল্পটি ১৮৫৬ সালে চার্লস ডিকেন্সের জনপ্রিয় সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন হাউসহোল্ড ওয়ার্ডস-এ প্রথম ধারাবাহিক আকারে প্রকাশিত হয়েছিল। তিনটি অধ্যায় সেই বছরের ডিসেম্বরের ১৩, ২০ এবং ২৭ তারিখে প্রকাশিত হয়েছিল।[৪] গ্যাসকেল এর আগে ম্যাগাজিনটিকে তার অপেক্ষাকৃত দীর্ঘতর কাজ ক্র্যানফোর্ড এবং নর্থ অ্যান্ড সাউথ যথাক্রমে ১৮৫১-১৮৫৩ এবং ১৮৫৫ সালে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশের জন্য ব্যবহার করেছিলেন।[৫][৬] পরে এটি রাউন্ড দ্য সোফা অ্যান্ড আদার টেলস-এ প্রকাশিত হয়, যা গাসকেলের একটি সংকলন যা অনেকগুলো বিভিন্ন গল্পের সাথে সংযুক্ত করার জন্য একটি বিস্তৃত ফ্রেমিং ডিভাইস ব্যবহার করেছিল।[৭] তারপর থেকে দ্য পুওর ক্লেয়ারের বেশিরভাগ প্রকাশনায়, যখন রাউন্ড দ্য সোফা থেকে লেখাটি ব্যবহার করা হয়েছে, ফ্রেমিং ডিভাইসটি বাদ দেওয়া হয়েছে।

থিম[সম্পাদনা]

দ্য পুওর ক্লেয়ারে ধর্ম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। রোমান ক্যাথলিক ধর্ম, যে সময়ে উপন্যাসটির আখ্যান বর্ণনা সেই সময়ে ইংল্যান্ডে মূলত অবৈধ, প্রধানত বৈশিষ্ট্যযুক্ত, বেশিরভাগ চরিত্র ক্যাথলিক। ইংল্যান্ডে ক্যাথলিক বিশ্বাসের "অন্যান্যতা", ভার্জিন মেরি এবং সাধুদের প্রতি ব্রিজেটের স্পষ্টভাবে ক্যাথলিক ভক্তির দ্বারা জোর দেওয়া তার রহস্যময় প্রকৃতিকে যোগ করে। এডব্লিউ ওয়ার্ড, ল্যাঙ্কাশায়ারের গল্পের সেটিংয়ে "উল্লেখযোগ্য রোমান ক্যাথলিক উপাদান" নিয়ে কথা বলতে গিয়ে লিখেছেন যে, "অতএব, এমন একটি গল্পের জন্য কোন সেটিংই বেশি উপযুক্তভাবে বেছে নেওয়া যেত না যেখানে বিশ্বাস এবং কুসংস্কার, তিক্ত ঘৃণা এবং আবেগপূর্ণ ভক্তি, "অ্যান্থেটিকভাবে মিশ্রিত" উপাদান।[৮] বেশিরভাগ সহানুভূতিশীল চরিত্র, ব্রিজেট, স্টারকি পরিবার, স্যার ফিলিপ, যিনি ব্রিজেটকে স্থানীয় প্রোটেস্ট্যান্টদের থেকে বাঁচান যারা তাকে ডাইনি হিসেবে পুড়িয়ে ফেলতেন,[৯] এবং সম্ভবত লুসি নিজেই, সবাই ক্যাথলিক। দরিদ্র ক্লেয়ার কনভেন্টকে তিরস্কারের বাইরে হিসাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, এবং ফাদার বার্নার্ডকে এমনকি "একজন ভাল এবং জ্ঞানী মানুষ" হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে।[১০] এটি বিশেষ করে গাসকেলের কঠোর একতাবাদী বিশ্বাস এবং ক্যাথলিক ও আইরিশদের প্রতি সাধারণ অপছন্দ বিবেচনা করে আকর্ষণীয়।[১১] গাসকেলের একতাবাদ প্রতিফলিত হয় নৈতিক যুক্তিবাদে যেটি সে তার "মন্দ" এর চিকিৎসায় নিযুক্ত করে পুরো গল্পে।[১২]

পুরুষ ধারাবর্ণক থাকা সত্ত্বেও, নারীবাদ দ্য পুওর ক্লেয়ারের আরেকটি থিম। ব্রিজেট একজন শক্তিশালী নারী যিনি তার নিজের ক্ষমতা দিয়ে পুরুষতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠার মোকাবিলা করেন।[১৩] তার একটি “দৃঢ় ইচ্ছা” এবং “দৃঢ় প্রকৃতি” রয়েছে, যা তাকে কেবল তার নিয়োগকর্তা স্টারকি পরিবার নয়, স্থানীয় জনসংখ্যার বাকি অংশের উপরও নিয়ন্ত্রণ রাখতে সক্ষম করে।[১৪] একজন অবিবাহিত নারী পুরো গল্প, ব্রিজেটের পরে দরিদ্র ক্লেয়ারে যোগদান সেই সময়ের নারীদের প্রত্যাশাকে আরও প্রভাবিত করে। একটি কনভেন্টের সেবা-কেন্দ্রিক জীবন, পুরুষ নিয়ন্ত্রণ থেকে স্বাধীন, গাসকেলের যুগে নারীদের প্রত্যাশিত মাতৃত্ব এবং গৃহমুখী ভূমিকার সম্পূর্ণ বিপরীতে দেখা যায়।[১৫]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Gaskell's Ghosts: Truths in Disguise Martin, Carol A. Studies in the Novel; Spring 1989; 21, 1; MLA International Bibliography pg. 27
  2. The term "ghost story" as used through this article is defined by Julia Briggs in Night Visitors, The Rise and Fall of the English Ghost Story (London: Faber, 1977) as being "not only stories about ghosts, but also about possession and demonic bargains, spirits other than those of the dead...and the 'ghost-soul' or 'Doppelganger'" (p. 12)
  3. Gaskell, p. 102
  4. Martin, above no. 1
  5. Peter Keating, "Introduction" to the Penguin edition of Cranford (1976). (London, 1986).
  6. Patricia Ingham, "Introduction" to the Penguin Classics edition of North and South (1995)
  7. Laura Kranzler, "Notes" in the Penguin Classics anthology Gothic Tales (2000).
  8. A. W. Ward, "Introduction," Cousin Phillip and Other Tales, Vol. 5 of The Works of Mrs. Gaskell (London: Smith, Elder & Co., 1906), p. xx.
  9. Gaskell, E. (2000) The Poor Clare. In Kranzler, K (ed.) Gothic Tales (p. 87). London: Penguin Books Ltd. (Original work published 1856)
  10. Gaskell, p. 95
  11. Martin, pg. 37
  12. Rebecca Styler. "The Problem of 'Evil' in Elizabeth Gaskell's Gothic Tales. Gothic Studies. 12:1. (2010). "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৮ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২৪ 
  13. Martin, pg. 35
  14. Martin, pg. 36
  15. McArthur, Tonya Moutray. "A Devotion of Resistance: The Revisiting of Female Monasticism in Eighteenth- and Nineteenth-Century British Literature". (2006). University of Connecticut. pg. 233.

টেমপ্লেট:Elizabeth Gaskell