টু ডাই লাইক এ ম্যান

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
টু ডাই লাইক এ ম্যান
চলচিত্র মুক্তির পোস্টার
পরিচালকজোয়াও পেদ্রো রদ্রিগেস
প্রযোজকমারিয়া জোয়াও সিগালহো
জুডিথ নোরা
রচয়িতাজোয়াও পেদ্রো রদ্রিগেস
শ্রেষ্ঠাংশেফার্নান্দো সান্তোস
চন্দ্র মালাটিচ
মিগুয়েল লোরিরো
জেনি লারু
ফার্নান্দো গোমেস
চিত্রগ্রাহকরুই পোকাস
মুক্তি
  • ২২ মে ২০০৯ (2009-05-22) (Portugal)
স্থিতিকাল১৩৪ মিনিট
দেশপর্তুগাল
ভাষাপর্তুগীজ

টু ডাই লাইক এ ম্যান (পর্তুগিজ: Morrer Como Um Homem) হলো একটি ২০০৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত পর্তুগিজ ড্রামা ফিল্ম। এটি পরিচালনা করেছিলেন জোয়াও পেড্রো রদ্রিগেস এবং প্রযোজনা করেছিলেন রোজা ফিল্মস।

শ্রেষ্ঠাংশে[সম্পাদনা]

চলচিত্রে দৃশ্যের সময়ের ক্রমানুসারে:

  • জে মারিয়া চরিত্রে চন্দ্র মালাটিচ
  • মেন্ডেস চরিত্রে জন রোমাও
  • কার্ডোসো চরিত্রে আইভো বারোসো
  • মারিয়া বাকার চরিত্রে গনসালো ফেরেইরা ডি আলমেদা
  • পাওলার চরিত্রে মিগুয়েল লরিরো
  • প্লাস্টিক সার্জন হিসাবে ফ্রান্সিসকো পেরেস
  • টোনিয়া চরিত্রে ফার্নান্দো সান্তোস
  • আইরিনের চরিত্রে সিন্ডি স্ক্র্যাশ
  • কার্লোস চরিত্রে কার্লোটো কোটা
  • জেনি চরিত্রে জেনি লাররু
  • সার্জিও চরিত্রে গনসালো মেন্ডেস
  • রোজারিও চরিত্রে আলেকজান্ডার ডেভিড
  • টেক্সেইরা চরিত্রে ফার্নান্দো গোমেস
  • ডক্টর ফেলগুইরাসের চরিত্রে আন্দ্রে মুরাকাস
  • হাসপাতালের ডাক্তার হিসাবে আমান্দিও কোরোডো
  • নার্স হিসেবে মার্কো পাইভা

পুরস্কার এবং মনোনয়ন[সম্পাদনা]

এটি ২০০৯ কান চলচ্চিত্র উৎসবে আন সার্টেন রিগার্ড বিভাগে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।[১] এটি ৮৩ তম একাডেমি অ্যাওয়ার্ডে সেরা বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্রের জন্য পর্তুগিজ ভাষার প্রতিনিধিত্ব করছিল।[২] কিন্তু এটি চূড়ান্ত তালিকায় স্থান পায়নি।[৩]

আলোচনা-সমালোচনা[সম্পাদনা]

আলোচনা-সমালোচনা বিভিন্ন প্রকার হয়েছে। ভ্যারাইটি.কম-এর লেসলি ফেলপেরিন বলেছেন যে তিনি এই চলচ্চিত্রটির প্রয়োজনের তুলনায় অধিক লম্বা দৈর্ঘ্য (১৩৪ মিনিট) পছন্দ করেননি। সঙ্গীতে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করা হয়েছে যা ছিলো একদমই অপ্রয়োজনীয়। এছাড়া চলচ্চিত্রটি তৈরি এবং এর কাহিনী অসাধারণ ছিল।[৪] যাইহোক, মুভিটি ভিলেজ ভয়েস এর ১০ম বার্ষিক ফিল্ম ক্রিটিকস পোলে ২০০৯ সালের "সেরা বিরতিহীন চলচ্চিত্র" নির্বাচিত হয়েছিল।[৫] ফিল্ম সমালোচক জে. হোবারম্যান লিখেছেন, "ফ্যাডো-গান এবং বৃদ্ধ ট্র্যানি সম্পর্কিত একটি অসাধারণ দুঃখজনক উপকথা হলো টু ডাই লাইক এ ম্যান । এছাড়াও চলচিত্রটিতে গান, কৌতুক, অনিশ্চয়তার উপস্থিতি লক্ষ্যণীয়"। ২০১০ সালের সেরা চলচ্চিত্রের তালিকায় কাহিয়ার্স ডু সিনেমার সপ্তম ছবি এটি।[৬] টাইম আউট নিউইয়র্কের কিথ উহলিচ, টু ডাই লাইক এ ম্যানকে ২০১১ সালের সপ্তম-সেরা চলচ্চিত্র হিসেবে অভিহিত করেছেন, এটিকে "কিছুটা হৃদয় বিদারক" বলে অভিহিত করেছেন।[৭]

আরো দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Festival de Cannes: To Die Like a Man"festival-cannes.com। ২৩ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০০৯ 
  2. "To Die Like a Man represents Portugal in Hollywood"cineuropa। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১০ 
  3. "9 Foreign Language Films Continue to Oscar Race"oscars.org। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জানুয়ারি ২০১১ 
  4. Felperin, Leslie (২২ মে ২০০৯)। "To Die Like a Man"Variety 
  5. Hoberman, J. (২২ ডিসেম্বর ২০০৯)। "The Village Voice's 10th Annual Film Critics' Poll"Village Voice। ৬ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০২২ 
  6. "Top 10 2010"Cahiers du cinema। ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০১৭ 
  7. Uhlich, Keith (ডিসেম্বর ১৩, ২০১১)। "The Best (and Worst) Films of 2011: Keith Uhlich's Picks"Time Out New York। জুন ২২, ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ১৬, ২০২০ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]