জ্যোৎস্না চন্দা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

জ্যোৎস্না চন্দ (১৯০৪-১৯৭১) ছিলেন একজন রাজনীতিবিদ, কংগ্রেস পার্টির সদস্য এবং একজন সংসদ সদস্য যিনি আসামের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি যথাক্রমে ১৯৬২ থেকে ১৯৬৭ এবং ১৯৬৭-১৯৭০ পর্যন্ত তৃতীয় এবং চতুর্থ লোকসভায় দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

প্রাথমিক জীবন এবং শিক্ষা[সম্পাদনা]

তিনি ২৮ মার্চ ১৯০৪ সালে আসামের শিলচরে প্রয়াত শ্রী মহেশ চন্দ্র দত্তের কাছে জন্মগ্রহণ করেন।

তিনি শিলচরের মিশন গার্লস হাই স্কুল থেকে স্কুলে পড়াশোনা করেন এবং কলকাতার ডায়োসেসান কলেজ থেকে বিএ ডিগ্রি নিয়ে স্নাতক হন।

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

আসামের প্রথম মহিলা জেল পরিদর্শক হিসেবে ১৯৩১-৩২ সালে তিনি জেলা কারাগারের জেল পরিদর্শক নিযুক্ত হন। তিনি চারটি সংস্থার চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন- শিলচর স্কুল বোর্ড, শিলচর জেলা সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা বোর্ড, এনইএফ রেলওয়ে এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন এবং টি এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন।

তিনি ১৯৬০ সালে আসামের বাংলা স্পিকিং পিপলস অ্যাসোসিয়েশনের প্রথম সভাপতি নির্বাচিত হন। তিনি নিম্নলিখিত সংস্থাগুলির সদস্য ছিলেন- শিলচর মিউনিসিপ্যাল বোর্ড, গৌহাটি বিশ্ববিদ্যালয় আদালত, আসাম রাজ্য পাঠ্যপুস্তক কমিটি, আসাম রাজ্য উপদেষ্টা বোর্ড ফর সোশ্যাল এডুকেশন, এবং আসাম স্টেট অ্যাডভাইজরি বোর্ড ফর উইমেনস এডুকেশন।

তিনি ১৯৫৭ থেকে ১৯৬১ সাল পর্যন্ত আসামে একজন বিধায়ক হিসেবে নির্বাচিত হন কিন্তু ৯ মে ১৯৬১ সালে শিলচরে সত্যাগ্রহীদের উপর পুলিশের গুলি চালানোর প্রতিবাদে ১৯৬১ সালে পদত্যাগ করেন। তিনি ১৯৬২ [১] এবং ১৯৬৭ সালে লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং জয়ী হন।

তিনি শিলচর জেলার প্রায় সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং সমাজকল্যাণ সংস্থার সাথে যুক্ত ছিলেন। তার জীবদ্দশায়, তিনি শিলচর বিটি কলেজ ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিত্ব করেছিলেন এবং

ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]

তিনি ১৯২৭ সালে শ্রী অরুণ কুমার চন্দকে বিয়ে করেছিলেন, কিন্তু পরে বিধবা হয়েছিলেন, তারপরে তিনি সামাজিক কাজ শুরু করেছিলেন।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "नारी शक्तिः कछार क्षेत्र के बांग्ला भाषी लोगों की आवाज बनीं ज्योत्सना चंदा"Hindustan (hindi ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-১৪