জিরো ওনো (পাচক)

জিরো ওনো
জিরো ওনো
	জিরো ওনো এপ্রিল ২০১৪-এ প্রধানমন্ত্রী শিনযো আবে ও রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামাকে সুশি পরিবেশন করছেন
	রন্ধন পেশা
Cooking style	সুশি
	Rating(s) মিশেলিন স্টার ;
	Current restaurant(s) সুকিয়াবাশি জিরো;
ওয়েবসাইট	www.sushi-jiro.jp/shop-info

জিরো ওনো (小野二郎, Ono Jirō, জন্ম: ২৭ অক্টোবর ১৯২৫) একজন জাপানি সুশি পাচক এবং সুকিয়াবাশি জিরো নামক টোকিওর গিনযায় অবস্থিত একটি তিন তারকা বিশিষ্ট মিশেলিন তারকাবাহী জাপানি সুশি রেস্তোরাঁর স্বত্তাধিকারী।^[১] ওনো তার সমকালীন সুশি বিশেষজ্ঞ ও কাছের লোকদের মতে পৃথিবীর সবচেয়ের বিখ্যাত জীবিত সুশি শিল্পী। তিনি আধুনিক সুশি পরিবেশনায় নিত্য নতুন প্রক্রিয়া সৃষ্টির জন্য বিখ্যাত।^[২]

পূর্বের বছর[সম্পাদনা]

ওনোর জন্ম হয়েছিলো জাপানের শিযুওকা প্রিফেকচারের শিযুওকা শহরে (বর্তমানে হামামাৎসু)।^[৩] সাত বছর বয়স থেকেই তিনি শিযুওকার একটি স্থানীয় রেস্তোরাঁয় কাজ শুরু করেছিলেন। পরবর্তীতে ওনো টোকিও পাড়ি জমান এবং একজন শিক্ষানবিস সুশি পাচক হিসেবে কাজ শুরু করেন।^[৩] ১৯৫১ সালে তিনি একজন সুশি পাচক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন এবং ১৯৬৫ সালে তিনি টোকিওর গিনযায় তার নিজের রেস্তোরাঁ, সুকিয়াবাশি জিরো চালু করেন।^[৩]

ব্যক্তি জীবন[সম্পাদনা]

ওনোর দুটি ছেলে আছে, ইয়োশিকাযু ওনো এবং তাকাশি ওনো; যাদের দুজনই পেশায় সুশি পাচক। তারা ছোট ছেলে তাকাশির নিজস্ব মিশেলিন-তারকাবাহী রেস্তোরাঁ রয়েছে। জিরো ওনো-কে নিয়ে ডেভিস গেল্ব ২০১১ সালের জিরো ড্রিমস অফ সুশি নামে একটি তথ্যচিত্র নির্মাণ করেন। ওনো মাত্রাতিরিক্ত মৎস আরোহণ নিয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত কারণ তিনি মনে করেন এটি ঐতিহাসিক সুশির মূল উপকরণ হারিয়ে যাওয়ার কারণ হবে।^[৪]^[৫]

ওনো তার সুকিয়াবাশি জিরোতে শিনযো আবে ও বারাক ওবামাকে সুশি পরিবেশন করেছেন।^[৬] তার সুশি সম্পর্কে ওবামা মন্তব্য, “আমার জন্ম হাওয়াইয়ে এবং আমি প্রচুর সুশি খেয়েছি, কিন্তু এখানে খাওয়া সুশিটা হচ্ছে আমার জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ সুশি।”^[৭]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

↑ Gordinier, Jeff (২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Jiro Ono, a Sushi Legend, Is Captured in a New Documentary"। New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৪-০৩।
↑ Gordinier, Jeff (২৯ অক্টোবর ২০১৩)। "Sushi's New Vanguard"। New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৪-০৩।
↑ ^ক ^খ ^গ "Cast & Staff"। Jiro Dreams of Sushi (Japanese ভাষায়)। Japan: Transformer Inc.। ২০১১। ২৬ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
↑ Nick Visser (২০১৪-১১-০৫)। "Jiro Ono Contemplates The End Of Sushi As We Know It"। The Huffington Post। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৪-০৩।
↑ "Jiro Ono warns of raw deal from overfishing"। NY Daily News। ২০১৪-১১-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৪-০৩।
↑ Zeke J Miller (২০১৪-০৪-২৩)। "Barack Obama Just Ate The Best Sushi In The World"। TIME.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৪-০৩।
↑ Joachim, David S. (২৩ এপ্রিল ২০১৪)। "Obama's First Order of Business in Tokyo: Sushi From the Master"। New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৪-০৩।

[nyti_Jiro-1] Gordinier, Jeff (২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Jiro Ono, a Sushi Legend, Is Captured in a New Documentary"। New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৪-০৩।

[nyti_Sush-2] Gordinier, Jeff (২৯ অক্টোবর ২০১৩)। "Sushi's New Vanguard"। New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৪-০৩।

[jiro-movie-3] ক ^খ ^গ "Cast & Staff"। Jiro Dreams of Sushi (Japanese ভাষায়)। Japan: Transformer Inc.। ২০১১। ২৬ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।

[huff_Jiro-4] Nick Visser (২০১৪-১১-০৫)। "Jiro Ono Contemplates The End Of Sushi As We Know It"। The Huffington Post। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৪-০৩।

[nyda_Jiro-5] "Jiro Ono warns of raw deal from overfishing"। NY Daily News। ২০১৪-১১-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৪-০৩।

[time_Bara-6] Zeke J Miller (২০১৪-০৪-২৩)। "Barack Obama Just Ate The Best Sushi In The World"। TIME.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৪-০৩।

[nyti_Obam-7] Joachim, David S. (২৩ এপ্রিল ২০১৪)। "Obama's First Order of Business in Tokyo: Sushi From the Master"। New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৪-০৩।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]