জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ
আনুগত্যআফগানিস্তান তালেবান
কার্যকালজানুয়ারি ২০০৭
পদমর্যাদাতালেবানের মুখপাত্র
যুদ্ধ/সংগ্রামআফগানিস্তান যুদ্ধ (২০০১–২০২১)

জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ (পশতু: ذبیح الله مجاهد, উচ্চারণ জাবিউল্লাহ বা ধাবি আল্লাহ[১] হয়) আফগানিস্তান ইসলামি আমিরাতের একজন সরকারি মুখপাত্র ও তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী।[২][৩] তিনি সুহাইল শাহীন এবং ইউসুফ আহমদীর সাথে দীর্ঘদিন ধরে তালেবানের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি প্রায়ই পূর্ব, উত্তর এবং মধ্য আফগানিস্তানে তালেবানের কার্যকলাপের বিষয়ে মন্তব্য করতেন। [৪][৫] তিনি ২০২১ সালের ১৭ আগস্ট প্রকাশ্যে আসেন। এর পূর্বে তিনি ফোনকল, টেক্সট মেসেজ, ইমেইল, টুইটার এবং জিহাদি ওয়েবসাইটে পোস্টের মাধ্যমে তালেবানের পক্ষে সাংবাদিকদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ করতেন। তালেবান মুখপাত্র মুহাম্মদ হানিফকে গ্রেপ্তারের পর ২০০৭ সালের জানুয়ারিতে তাকে মুখপাত্র নিযুক্ত করা হয়।

বয়স ও প্রারম্ভিক জীবন[সম্পাদনা]

তিনি সেলফোনের মাধ্যমে এক সাক্ষাৎকারে নিজেকে বর্ণনা করেছেন। তিনি ২০০৮ সালে আফগানিস্তানে বসবাসকারী একজন মধ্যবয়সী পুরুষ বলে দাবি করেছিলেন। নিরাপত্তা জনিত কারণে তিনি ক্রমাগত ঘুরে বেড়ান এবং কোনও একক স্থানে বসবাস করেন নি। তিনি দাবি করেছিলেন ধর্মীয় শিক্ষায় তার স্নাতকোত্তর ডিগ্রি আছে, তবে তিনি দেশ বা প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করেন নি। তালেবান সরকারের অধীনে তিনি সংস্কৃতি ও তথ্য মন্ত্রণালয়ে চাকরি করেন। ২০০৭ সালে তালেবানের মুখপাত্র হিসেবে নিযুক্ত হওয়ার আগে তিনি তালেবানদের সাথে যুদ্ধ করেছিলেন।[৪]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Taliban spokesman arrested"Al Jazeera। Al Jazeera Media Network। ২০ জানুয়ারি ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৫ 
  2. "Taliban forms 33-member cabinet in Afghanistan: Full list"হিন্দুস্তান টাইমস। ৮ সেপ্টেম্বর ২০২১। 
  3. "Taliban say they want peace, will respect women's rights under Islamic law"। The Express Tribune। আগস্ট ১৭, ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-১৭ 
  4. Norland, Rod (১৪ জুন ২০১১)। "One Voice or Many for the Taliban, but Pegged to a Single Name"International New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৫ 
  5. Taliban Propaganda: Winning the War of Words? (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। Asia Report। International Crisis Group। ২৪ জুলাই ২০০৮। পৃষ্ঠা 42। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১৯