গ্রাফেনবার্গ স্পট
জি-স্পট
গ্রাফেনবার্গ স্পট | |
---|---|
![]() মহিলা অভ্যন্তরীণ যৌন শারীরবৃত্তীয় অঙ্কন জি-স্পট (6) মূত্রনালী (9) এবং মূত্রথলি (3) এর পাশে, যোনির ৫-৮ সেমি (২-৩ ইঞ্চি) ভিতরে অবস্থিত বলে জানা যায়
| |
শারীরস্থান পরিভাষা |
গ্রাফেনবার্গ স্পট বা জি-স্পট হচ্ছে যোনিপথের একটি ক্ষুদ্র অংশবিশেষ যা মূত্রথলির নিচে অবস্থিত। এর নামকরণ করা হয়েছে জার্মান স্ত্রী-রোগ বিশেষজ্ঞ আর্নেস্ট গ্রাফেনবার্গ-এর নামানুসারে। ধারনা করা হয় যোনিপথের শুরু হতে ১-৩ ইঞ্চির মাঝেই এর অবস্থান।[১] জি-স্পট হচ্ছে যোনিপথের সেই অংশ যা সামান্য স্পর্শেই প্রচণ্ড যৌন উত্তেজনার সৃষ্টি করে। অধিকাংশ মহিলাদের ক্ষেত্রে তখনই যৌন উত্তেজনা সৃস্টি হয়, যখন জি-স্পটে চাপ বা ঘর্ষণ অনুভূত হয়। যদিও জি-স্পটে বারংবার চাপ প্রয়োগ করা হলে এটি মুত্রনালীকে মুত্র সঞ্চালনে উদ্দিপ্ত করে, কিন্তু পরিপুর্ণ যৌনমিলনের জন্য জি-স্পট-এর সঠিক ব্যবহার আবশ্যক।[২]
তবে জি-স্পটের অস্তিত্ব এবং নারীদের নির্গমনের কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি।[৩][৪] যদিও জি-স্পট সংক্রান্ত গবেষণা ১৯৪০ এর দশক থেকেই চলে আসছে। [১] এর অস্তিত্ব, অবস্থান এবং সংজ্ঞার স্বপক্ষে এবং বিপক্ষে বহু বিতর্ক বিদ্যমান। [৩][৫][৬]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ Morris, Desmond (২০০৪)। The Naked Woman: A Study of the Female Body। New York: Thomas Dunne Books। পৃষ্ঠা 211–212। আইএসবিএন 0-312-33852-X।
- ↑ See page 135 for prostate information, and page 76 for G-spot and vaginal nerve ending information. Rosenthal, Martha (২০১২)। Human Sexuality: From Cells to Society। Cengage Learning। আইএসবিএন 0618755713। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২৫, ২০১৪।
- ↑ ক খ Richard Balon, Robert Taylor Segraves (২০০৯)। Clinical Manual of Sexual Disorders। American Psychiatric Pub। পৃষ্ঠা 258। আইএসবিএন 1585629057। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২৪, ২০১৪।
- ↑ "Anatomy and physiology of the clitoris, vestibular bulbs, and labia minora with a review of the female orgasm and the prevention of female sexual dysfunction."। জানুয়ারি ২৬, ২০১৩। ডিওআই:10.1002/ca.22177। পিএমআইডি 23169570।
- ↑ Hines T (আগস্ট ২০০১)। "The G-Spot: A modern gynecologic myth"। Am J Obstet Gynecol। 185 (2): 359–62। ডিওআই:10.1067/mob.2001.115995। পিএমআইডি 11518892।
- ↑ Kilchevsky A, Vardi Y, Lowenstein L, Gruenwald I. (জানুয়ারি ২০১২)। "Is the Female G-Spot Truly a Distinct Anatomic Entity?"। The Journal of Sexual Medicine। 2011। ডিওআই:10.1111/j.1743-6109.2011.02623.x। পিএমআইডি 22240236। G-Spot Does Not Exist, 'Without A Doubt,' Say Researchers - lay summary
|layurl=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য) – Huffington Post (জানুয়ারি ১৯, ২০১২)।