গাজী ওয়্যারস্ লিমিটেড
গঠিত | ১৯৭২ |
---|---|
সদরদপ্তর | চট্রগ্রাম, বাংলাদেশ |
যে অঞ্চলে | বাংলাদেশ |
দাপ্তরিক ভাষা | বাংলা |
ওয়েবসাইট | www |
গাজী ওয়্যারস্ লিমিটেড বাংলাদেশ সরকারের মালিকানাধীন একটি সংস্থা যা তার উৎপাদন করে। এটি বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল কর্পোরেশনের একটি সহায়ক সংস্থা।[১] গাজী ওয়্যারস্ লিমিটেডের চেয়ারম্যান হলেন বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান জনাব মোঃ মনিরুজ্জামান (অতিরিক্ত সচিব)।[২] জনাব মোঃ মনিরুজ্জামান খান গাজী ওয়্যারস্ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক।[৩]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]গাজী ওয়্যারস্ লিমিটেড ১৯৬৫ সালে জাপানভিত্তিক ফুরুকাওয়া ইলেকট্রিক কোম্পানির প্রযুক্তিগত সহায়তায় প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সরকার সংস্থাটিকে জাতীয়করণ করে। এটি বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনার অধীনস্থ করা হয়। গাজি ওয়্যারস্ বিভিন্ন ধরনের তামার তার উৎপন্ন করে।[৪] ১৯৯১ সালে বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় এবং পরবর্তী বন্যায় গাজী ওয়্যারসে্র কারখানা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।[৫]
২০১৬ সালে গাজী ওয়্যারস্ লিমিটেডকে উৎপাদনশীলতা ও গুণমানের উৎকর্ষতার জন্য জাতীয় পুরস্কার প্রদান করা হয়।[৬] ২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি গাজী ওয়্যারসে্র আধুনীকিকরণের জন্য ৬৮৯ মিলিয়ন টাকা বরাদ্দের অনুমোদন দিয়েছে।[৭] ২০১৪ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে গাজি ওয়্যারস্ লিমিটেড বাংলাদেশ সরকারের মুনাফা উপার্জনকারী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে।[৮] প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে শিল্প মন্ত্রণালয় সকল সরকারী সংস্থা ও সহায়ক সংস্থাগুলিকে গাজী ওয়্যারস্ লিমিটেডের মতো রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংস্থাগুলির কাছ থেকে প্রয়োজনীয় দ্রব্য ক্রয়ের জন্য নির্দেশনা দিয়েছে।[৯]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Bhuyan, Ayubur Rahman (১৯৯৩)। Trade Regimes and Industrial Growth: A Case Study of Bangladesh (ইংরেজি ভাষায়)। Bureau of Economic Research, University of Dhaka। পৃষ্ঠা 139।
- ↑ "Biography of the Chairman"। gaziwires.portal.gov। ১৪ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২০।
- ↑ ব্যবস্থাপনা পরিচালক। gaziwires.portal.gov.bd। ১৪ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২০।
- ↑ গাজী ওয়্যারস লিঃ। gaziwires.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২০।
- ↑ Bibhāga, Bangladesh Arthanaitika Upadeshṭā (১৯৯১)। Bangladesh Economic Survey (ইংরেজি ভাষায়)। Ministry of Finance, Economic Adviser's Wing, Government of the People's Republic of Bangladesh। পৃষ্ঠা 49।
- ↑ গাজী ওয়্যারস লিঃ। gaziwires.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২০।
- ↑ "Ecnec: 23 districts to get polytechnic institutes"। Dhaka Tribune। ৩১ অক্টোবর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২০।
- ↑ "Gazi Wires maintains profit trend"। Daily Sun (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২০।
- ↑ "Ministry asks government organisations to follow PM order on buying goods from SoEs"। New Age (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২০।