খিজির আহমেদ চৌধুরী
খিজির আহমেদ চৌধুরী বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারক।[১][২]
জীবনের প্রথমার্ধ
[সম্পাদনা]খিজির আহমেদ ১৯৫৯ সালের ২৪ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন।[৩] তিনি শিল্প ও আইন বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রী সম্পন্ন করেছেন।[৩]
কর্মজীবন
[সম্পাদনা]১৯৮৬ সালের ১৮ মার্চ, খিজির আহমেদ জেলা আদালতের একজন আইনজীবী হন।[৩]
১৯৮৯ সালের ৩০ এপ্রিল, খিজির আহমেদ হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী এবং ২০০৯ সালের ১৩ ডিসেম্বর আপিল বিভাগের আইনজীবী হন।[৩]
খিজির আহমেদকে ২০১৫ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসাবে নিযুক্ত করা হয়।[৩] পরবর্তীতে ২০১৭ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি তিনি স্থায়ী বিচারক হিসাবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন।[৪] তিনি সুপ্রিম কোর্টের শিশু অধিকার বিষয়ক বিশেষ কমিটির সদস্য।[৫]
২০১৬ সালের ৪ এপ্রিল, খিজির আহমেদ ও বিচারপতি নাইমা হায়দার একটি আদেশ জারি করেন যে, মৃত ব্যক্তির ব্যাংক অ্যাকাউন্টের টাকা নমিনি নয় উত্তরাধিকারীরা পাবেন।[৬]
খিজির আহমেদ ও বিচারপতি নাইমা হায়দার ২০১৯ সালের ২৫ আগস্ট, বিয়ের কাবিননামার ফরমের ৫ নম্বর কলামে "কনে কুমারী কিনা", এ শব্দ উঠিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়ার পাশাপাশি কুমারী শব্দের স্থলে অবিবাহিত লিখতে বলেন।[৭]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Janaza of Mizanur Rahman held at Press Club"। Risingbd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-১০।
- ↑ Staff Correspondent (২০১৯-০৮-২৬)। "Unmarried, not 'Kumari'"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-১০।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "Home : Supreme Court of Bangladesh"। www.supremecourt.gov.bd। ২০২২-০৭-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-১০।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০১৭-০২-০৮)। "স্থায়ী হলেন হাইকোর্টের ৮ বিচারক"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Supreme Court judges for children's bails hearing through video conference"। New Age (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-১০।
- ↑ "মৃত ব্যক্তির টাকা পাবেন উত্তরাধিকারী, নমিনি নয়"। Bangla Tribune। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-১২।
- ↑ "কাবিননামায় কুমারী শব্দ সংবিধান পরিপন্থি: হাইকোর্ট"। www.jugantor.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-১২।