খন্দকার শামস্ উদ্দিন আহাম্মাদ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
খন্দকার শামস্ উদ্দিন আহাম্মাদ
লেজিসলেটিভ এসেম্বিলির মেম্বার (এমএলএ)
কাজের মেয়াদ
৩ মেয়াদে
কাজের মেয়াদ
১৯৩৬ – ১৯৫৪
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম১৮৯২
খন্দকার বাড়ি, উত্তর পাড়া, গোপীনাথপুর গ্রাম, গোপালগঞ্জ, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত
(বর্তমান বাংলাদেশ)
মৃত্যু২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৮১
পুরানা পল্টন, ঢাকা
সন্তানবেগম লুৎফুন্নেছা

খন্দকার মাহবুব উদ্দিন আহমাদ
খন্দকার আবু আহম্মাদ কামরুদ্দিন
খন্দকার আবু আহম্মাদ মাহতাবউদ্দিন
খন্দকার আবু মোহাম্মদ আশরাফউদ্দিন

খন্দকার আবু মোহাম্মদ মোহসেনউদ্দিন

খন্দকার শামস্ উদ্দিন আহাম্মাদ (১৮৯২-১৯৮১) আইনজীবী, রাজনীতিবিদ এবং ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির এসেম্বলির সদস্য (এমএলএ)। তিনি ১৯৩৬-১৯৫৪ সাল পর্যন্ত তিন মেয়াদে ১৮ বছর লেজিসলেটিভ এসেম্বিলির (আইন প্রনয়ন পরিষদ) মেম্বার বা এমএলএ ছিলেন।[১]

জন্ম ও প্রাথমিক জীবন[সম্পাদনা]

খন্দকার শামস্ উদ্দিন আহাম্মাদ ১৮৯২ সালে ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির (বর্তমান বাংলাদেশ) গোপালগঞ্জের গোপীনাথপুর গ্রামে উত্তর পাড়া খন্দকার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা খন্দকার আহাম্মাদ উদ্দিন ও মাতা ছৈয়াদুন‌্নেছা খাতুন গোপালগঞ্জের বাহারা গ্রামের জমিদার মুনসী আহাম্মাদ কামেল মিয়ার মেয়ে। তের বৎসর বয়সে তার পিতা মারা গেলে তিনি চাচার সাথে থেকে লেখাপড়া করে বিএ ও আইন বিষয়ে বিএল ডিগ্রি অর্জন করেন।[১]

রাজনৈতিক ও কর্মজীবন[সম্পাদনা]

খন্দকার শামস্ উদ্দিন আহাম্মাদ গোপালগঞ্জে আইনপেশায় নিয়জিত হন। সেই সময় ত্রিশ বৎসর ফরিদপুর জেলা বোর্ডের সদস্য নির্বাচিত হন এবং পাঁচ বৎসর ফরিদপুর জেলা স্কুল বোর্ডের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৩৬ সালে তিনি ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির লেজিসলেটিভ এসেম্বিলির (আইন প্রনয়ন পরিষদ) মেম্বার নির্বাচিত হন ও ১৯৪৬ সালে পুনরায় ঐ পদে নির্বাচিত হয়ে একটানা আঠারোো বছর দায়িত্ব পালন করায় তিনি "এম এলএ" সাহেব নামেই সুপরিচিত ছিলেন।[১]

মৃত্যু[সম্পাদনা]

খন্দকার শামস্ উদ্দিন আহাম্মাদ ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৮১ সালে ঢাকার পুরানা পল্টনে বার্ধক্যজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন। তাকে বনানী কবরস্থানে সমাহিত করা হয়।[১]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Khondker Shams Uddin Smrity High School"ksshighschool.edu.bd। ২০১৯-১১-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-১৮ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]