কচুরি
উৎপত্তিস্থল | ![]() ![]() |
---|---|
অঞ্চল বা রাজ্য | ভারতীয় উপমহাদেশ |
পরিবেশন | গরম অথবা স্বাভাবিক তাপমাত্রা |
প্রধান উপকরণ | ময়দা, ঘি |
কচুরি ভারতীয় উপমহাদেশ অর্থাৎ ভারত, বাংলাদেশ এবং পাকিস্থানের একটি মুখরোচক খাবার। ময়ান ও পুর ভেদে বিভিন্ন রকমের কচুরি প্রস্তুত করা হয়।
ব্যুৎপত্তি[সম্পাদনা]
সংস্কৃত ভাষায় কচুরি পূরিকা হিসাবে সমাদৃত।[১]
দেব ভোগ[সম্পাদনা]
নবদ্বীপের বিভিন্ন মঠ ও মন্দিরে শীতকালে কড়াইশুঁটির কচুরির মাধ্যমে দেবতাদের ভোগ নিবেদন করা হয়ে থাকে।
খাদ্যগুণ[সম্পাদনা]
কচুরি সুস্বাদু, রুচিকর, স্নিগ্ধ, গুরুপাক, বলকারক, শুক্রবর্ধক,বায়ু ও রক্ত-পিত্ত রোগে উপকারি। হিন্দুদের প্রধান খাবার
ময়ান[সম্পাদনা]
কচুরির উৎকর্ষ ময়ান অর্থাৎ ঘি-এর পরিমানের উপর নির্ভরশীল। সাধারনতঃ এক সের (০.৯৩৩ কেজি) ময়দার সঙ্গে আধ পোয়া (০.১১৭ কেজি)থেকে দেড় পোয়া (০.৩৫০ কেজি) পর্যন্ত ময়ান দেওয়া হয়ে থাকে।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ রায়, প্রণব (জুলাই ১৯৮৭)। বাংলার খাবার। কলকাতা: সাহিত্যলোক। পৃষ্ঠা ৩৪-৩৫।