ঐতিহ্যবাহী খাবার

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ব্রায়ন্ডজোভে হালুস্কি - স্লোভাকিয়ার মেষপালকদের ঐতিহ্যবাহী খাবার।

ঐতিহ্যগত খাদ্য বা ঐতিহ্যবাহী খাবার বলা হয় সেই সব খাবারকে যা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের হাত ধরে সম জনপ্রিয়তায় টিকে থাকে। দীর্ঘমেয়াদী সভ্যতার উপর এসব ঐতিহ্যময়ী খাবারের একটি দৃঢ় প্রভাব থাকে। জাতীয় খাবার, আঞ্চলিক রন্ধণশৈলী কিংবা স্থানীয় খাবারগুলোর অনেকগুলোই ঐতিহ্যগত খাবারের ঐতিহাসিক নজির। ঐতিহ্যগত খাবারসমূহ বাড়িতে বানানো হয়, রেস্টুরেন্টে পাওয়া যায় কিংবা বৃহৎ পরিসরে খাদ্য প্রক্রিয়াজাত করণ কারখানায় উৎপাদন করা হয়

মহাদেশ অনুসারে[সম্পাদনা]

আফ্রিকা[সম্পাদনা]

বাম্বারা চীনাবাদাম।
  • বাম্বারা চীনেবাদাম –  আফ্রিকার ঐতিহ্যবাহী খাদ্য স্য। 

ইউরোপ[সম্পাদনা]

ইউরোপের সংস্কৃতি, পরিচয় এবং ঐতিহ্যের উপর ঐতিহ্যবাহী খাবারের গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব আছে।

দক্ষিণ আমেরিকা[সম্পাদনা]

  • হুমিতা  – আর্জেন্টিনা, বলিভিয়া, চিলি, ইকুয়েডর ও পেরুর একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার।

দেশ অনুসারে[সম্পাদনা]

কানাডা[সম্পাদনা]

  • গ্রামীণ খাবার বিশেষ করে আদিবাসীদের খাবার গুলোকে ঐতিহ্যবাহী খাবার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। উত্তরাঞ্চলে পশ্চিমা খাবার আমদানী করা ব্যয়বহুল হওয়ায় এখানে প্রথাগত খাবার জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে।.[১][২]
  • থ্যাংকসগিভিং ডিনার
  • টুরটিয়েরে

আকাডিয়া[সম্পাদনা]

চীন[সম্পাদনা]

রেস্তোরাঁয় লিচুন দিবসে স্প্রিং প্যানকেক ভোজন।
  • সিবা কেক 
  • ফুলিং জিয়াবিং - বেইজিং এর ঐতিহ্যবাহী হালকা খাবার যা নগরীর সংস্কৃতির একটা অংশ।
  • বসন্ত প্যানকেক – একটি প্রথাগত চীনা খাদ্য যা উত্তরাঞ্চলে প্রসিদ্ধ। বসন্তের প্রথম দিন উদযাপনের জন্য লিচুন দিবসের অংশ হিসেবে লোকেরা বসন্ত পিঠা খেয়ে থাকে।

কোস্টা রিকা[সম্পাদনা]

  • চাল ও মটরশুটি[৪]

ক্রোয়েশিয়া[সম্পাদনা]

  • লেকসো

সাইপ্রাস[সম্পাদনা]

  • সামারেল্লা – একটি ঐতিহ্যগত খাদ্য এবং সাইপ্রাস এর' প্রধান লাঞ্চ মাংস[৫][৬]

চেক প্রজাতন্ত্র[সম্পাদনা]

  • লেকসো

ইংল্যান্ড[সম্পাদনা]

  • ফ্যাগট 
  • মাছ এবং চিপস [ক]
  • পূর্ণ ব্রেকফাস্ট
  • রবিবার রোস্ট [খ]

ফারো দ্বীপপুঞ্জ[সম্পাদনা]

ডিমুনের রান্নাঘরে ফারোর পাফিন প্রস্তুত করা হচ্ছে।
  • ফারোর পাফিন
  • গারনাট্যাল্গ
  • স্কেরপিকজোট
  • তিমির মাংস

ফ্রান্স[সম্পাদনা]

  • ব্রেসসে চিকেন

জার্মানি[সম্পাদনা]

  • ব্ল্যাক ফরেস্ট হ্যাম – জার্মানীর ব্লাক ফরেস্ট অঞ্চলে উৎপাদিত হয়।

গুয়াতেমালা[সম্পাদনা]

ফিয়ামব্রে
  • ফিয়ামব্রে- গুয়েতেমালার একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার যা ''মৃতদের দিন'' এবং ''সমস্ত সাধুদের দিন'' দিবসে বাৎসরিক ভাবে খাওয়া হয়।

বাংলাদেশ[সম্পাদনা]

  • পান্তা ইলিশ - পহেলা বৈশাখে বাংলা নববর্ষ উদযাপনের অংশ হিসেবে খাওয়া হয়।

ইন্দোনেশিয়া[সম্পাদনা]

তুম্পেং একটি ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় খাবার।
  • তুম্পেং - একটি ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় খাবার।

ইরান[সম্পাদনা]

  • চিলো কাবাব
  • সবজি পোলো
  • আশ
  • নারগেসি
  • বাঘালা ঘাতঘ
  • ঘেইমেহ
  • ঘরমেহ সবজি
  • শোলেযার্দ
  • মির্জা ঘাসসেমি
  • আবগুশত
  • ফেসেনজান
  • তাহাদিগ

আয়ারল্যান্ড[সম্পাদনা]

  • পূর্ণ ব্রেকফাস্ট
  • রবিবার রোস্ট [গ]

ইতালি[সম্পাদনা]

  • প্রসসিউট্টো
  • রাভিওলি
  • সালামি

পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয়[সম্পাদনা]

স্ক্যান্ডিনেভিয়া[সম্পাদনা]

  • ইউরোপীয় বাগদা চিংড়ি
    • বাগদা চিংড়ি পার্টি

দক্ষিণ আফ্রিকা[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Usher, Peter J। Evaluating Country Food in the Northern Native Economy (পিডিএফ)। পৃষ্ঠা 105–120। ৩০ জুন ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৭ 
  2. Wein, Eleanor E.; ও অন্যান্য (১৯৯০)। "Food Consumption Patterns and Use of Country Foods by Native Canadians near Wood Buffalo National Park, Canada"। Arctic44 (3): 196–206। ডিওআই:10.14430/arctic1539 
  3. Publishing, DK (২০১৪)। DK Eyewitness Travel Guide: Canada। Eyewitness Travel Guides। DK Publishing। পৃষ্ঠা 32। আইএসবিএন 978-1-4654-2221-7 
  4. Long, L.M. (২০১৫)। Ethnic American Food Today: A Cultural Encyclopedia। Ethnic American Food Today। Rowman & Littlefield Publishers। পৃষ্ঠা 135। আইএসবিএন 978-1-4422-2731-6 
  5. "Products and Recipes"visitcyprus.com। Cyprus Tourism Organisation। ২৭ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৫ 
  6. "Σφαγή χοίρου & Παρασκευή παραδοσιακών αλλαντικών"foodmuseum.cs.ucy.ac.cy। Cyprus Food Virtual Museum। ২৭ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৫ 
  7. Andrews, R. (২০১১)। The Rough Guide to England। Rough Guides। পৃষ্ঠা 62। আইএসবিএন 978-1-4053-8845-0 
  8. Holland, E. (২০১২)। Pocket Guide to Edwardian England। Createspace Independent Pub। পৃষ্ঠা pt12। আইএসবিএন 978-1-4781-1344-7 
  9. Davenport, F. (২০১০)। Dublin। City Travel Guide Series। Lonely Planet। পৃষ্ঠা 151। আইএসবিএন 978-1-74179-220-1 

উদ্ধৃতি ত্রুটি: <references>-এ সংজ্ঞায়িত "ScienceDirect.com 2010" নামসহ <ref> ট্যাগ পূর্ববর্তী লেখায় ব্যবহৃত হয়নি।
উদ্ধৃতি ত্রুটি: <references>-এ সংজ্ঞায়িত "Saunders" নামসহ <ref> ট্যাগ পূর্ববর্তী লেখায় ব্যবহৃত হয়নি।
উদ্ধৃতি ত্রুটি: <references>-এ সংজ্ঞায়িত "WHO" নামসহ <ref> ট্যাগ পূর্ববর্তী লেখায় ব্যবহৃত হয়নি।
উদ্ধৃতি ত্রুটি: <references>-এ সংজ্ঞায়িত "bradenton 2008" নামসহ <ref> ট্যাগ পূর্ববর্তী লেখায় ব্যবহৃত হয়নি।
উদ্ধৃতি ত্রুটি: <references>-এ সংজ্ঞায়িত "Kristbergsson Oliveira 2016" নামসহ <ref> ট্যাগ পূর্ববর্তী লেখায় ব্যবহৃত হয়নি।
উদ্ধৃতি ত্রুটি: <references>-এ সংজ্ঞায়িত "Dieterle Friedman 2014" নামসহ <ref> ট্যাগ পূর্ববর্তী লেখায় ব্যবহৃত হয়নি।

উদ্ধৃতি ত্রুটি: <references>-এ সংজ্ঞায়িত "Greenberg 2012" নামসহ <ref> ট্যাগ পূর্ববর্তী লেখায় ব্যবহৃত হয়নি।


উদ্ধৃতি ত্রুটি: "lower-alpha" নামক গ্রুপের জন্য <ref> ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="lower-alpha"/> ট্যাগ পাওয়া যায়নি