ইঞ্জিনিয়ারিং লিজেন্ডস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ইঞ্জিনিয়ারিং লিজেন্ডস: গ্রেট আমেরিকান সিভিল ইঞ্জিনিয়ারস
লেখকরিচার্ড ওয়েইনগার্ডট
প্রকাশকআমেরিকান সোসাইটি অব সিভিল ইঞ্জিনিয়ারস
প্রকাশনার তারিখ
১ আগস্ট, ২০০৫
পৃষ্ঠাসংখ্যা১৬৫
আইএসবিএন৯৭৮-০৭৮৪৪০৮০১৮

ইঞ্জিনিয়ারিং লিজেন্ডস:গ্রেট আমেরিকান সিভিল ইঞ্জিনিয়ারস ২০০৫ সালের একটি বই, যেটি লিখেছেন রিচার্ড ওয়েইনগার্ডট। বইটিতে সপ্তদশ শতাব্দী থেকে শুরু করে বর্তমানকালের ৩২ জন কিংবদন্তি প্রকৌশলীর কথা বর্ণিত আছে, তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন: ফজলুর রহমান খান, হাল আইয়েঙ্গার, তাং ইয়েন-লিন,বেঞ্জামিন রাইট ও ফ্রেড সেভেরুদ। বইটির লেখক বইটিতে এসব প্রকৌশলীদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা সম্পর্কে আলোকপাত করেছেন, যাদের অনেকেই বিভিন্ন দেশ থেকে অভিবাসী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন। তিনি বইটিতে তাদের উদ্ভাবনী ক্ষমতার দরুন দুনিয়ার বুকে সংঘটিত অবিস্মরণীয় পরিবর্তন সম্পর্কে আলোকপাত করেছেন। বইটি এই বিষয়ে আলোকপাত করেছে যে, ইমারতগুলোর নাম সবার মুখে মুখে উচ্চারিত হলেও, ইমারতের সাথে যুক্ত প্রকৌশলীদের নাম সবার মুখে মুখে উচ্চারিত হয় না। বইটিতে তাদের জীবনের বিভিন্ন কাহিনি ফুটে উঠেছে। ফুটে উঠেছে তাদের জীবনের হরেক রকম বাধাবিপত্তির কাহিনি।

তালিকায় অন্তর্ভুক্ত প্রকৌশলী[সম্পাদনা]

এম্পায়ার মেকার্স[সম্পাদনা]

  • বেঞ্জামিন রাইট - এরিক ক্যানাল এবং সেসাপেক ক্যানাল ও ওহাইও ক্যানাল প্রকল্পে প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে কাজ করেছেন।[১]
  • স্টিভেন এইচ. লং - মার্কিন সেনাবাহিনীর সাথে সংশ্লিষ্ট এক প্রকৌশলী , যিনি ট্রপোগ্রাফিকাল ও রেলওয়ে প্রকৌশলী ছিলেন। তিনি স্টিম লোকোমোটিভসের নকশার উন্নয়ন ঘটিয়েছিলেন।
  • থিওডর ডি. জুডাহ - একজন রেলওয়ে প্রকৌশলী, যিনি প্রথম ট্র‍্যান্সকন্টিনেন্টাল রেলরোড পরিকল্পনা করেছিলেন।[২][৩]
  • উইলিয়াম এল. জেনি - তাকে আমেরিকান গগনচুম্বী অট্টালিকার জনক বলে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।[৪]

এনভায়রনমেন্টাল এক্সপার্ট[সম্পাদনা]

  • এলেন শ্যালো রিচার্ডস - তাকে নারীদের বিজ্ঞানে ও প্রকৌশল ক্ষেত্রে আসার বিষয়ে অগ্রদূত বলে গণ্য করা হয়।[৫] তিনি ম্যাসাচুসেট্‌স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির প্রথম মহিলা প্রশিক্ষক ছিলেন।[৬]
  • হলি এ. কর্নেল - একজন প্রকৌশলী, যিনি সিএইচ২এম হিল কোম্পানিজের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন।[৭]
  • উইলিয়াম ডব্লিউ. মুর - ট্রান্স আলাস্কা পাইপলাইন সিস্টেমে অবিস্মরণীয় অবদান রেখেছেন।
  • ফু হুয়া চেন - চীনে জন্ম নেওয়া এক প্রকৌশলী। সয়েল ইঞ্জিনিয়ারিং এর ক্ষেত্রে তাকে অগ্রপথিক হিসেবে গণ্য করা হয়। তিনি বার্মা রোড নির্মাণের সময় প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে কাজ করেছেন।

ট্রান্সপোর্টেশন ট্রেন্ডসেটার্স[সম্পাদনা]

  • অক্টেভ চানুতে - ফ্রান্সে জন্ম নেওয়া একজন রেলওয়ে প্রকৌশলী। তাকে এভিয়েশনের ক্ষেত্রে অগ্রপথিক হিসেবে গণ্য করা হয়।[৮]
  • জন ই. গ্রেইনার - রেলওয়ে প্রকৌশলী।
  • ক্লিফোর্ড হল্যান্ড - একজন টানেল ইঞ্জিনিয়ার, যার নামে নিউইয়র্কের হল্যান্ড টানেলের নামকরণ করা হয়েছে।[৯]
  • রয় পেরাত্রোভিচ জুনিয়র - একজন ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ার, যিনি ট্রান্স আলাস্কা পাইপলাইন সিস্টেমের সাথে যুক্ত ছিলেন।

বিল্ডার্স অব ব্রিজেস[সম্পাদনা]

  • এমিলি ওয়ারেন রয়েবলিং - একজন নারী প্রকৌশলী , যিনি ব্রুকলিন ব্রিজে প্রকৌশলী হিসেবে কাজ করেছেন।[১০][১১][১২]
  • রাল্ফ মোদজেস্কি - পোল্যান্ডে জন্ম নেওয়া একজন প্রকৌশলী, যিনি ব্রডওয়ে ব্রিজ নকশা করেছেন।[১৩]
  • জন এ. এল. ওয়াডেল - সাউথ হালস্টেড স্ট্রিট লিফট ব্রিজ, ওয়াডেল "এ" ট্রাস ব্রিজ সহ বহু স্থাপনার নকশাকার তিনি।[১৪]
  • ডেভিড বি. স্টেইনম্যান - বেলারুশে জন্ম নেওয়া একজন প্রকৌশলী। তিনি ম্যাকিয়ানাক ব্রিজ নামক এক ঝুলন্ত ব্রিজের নকশাকার, যা ঘণ্টায় ২৪০ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হলেও স্থির থাকতে পারে।

স্ট্রাকচারাল ট্রেইলব্লেজার্স[সম্পাদনা]

  • ফজলুর রহমান খান - একজন বাংলাদেশি-আমেরিকান স্থপতি ও প্রকৌশলী ,যিনি গগনচুম্বী অট্টালিকা নির্মাণের ক্ষেত্রে নতুন যুগের সূচনা করেছিলেন।[১৫] গত শতাব্দীর ষাটের দশকের পর থেকে তার তত্ত্ব অনুসরণ করে গগনচুম্বী অট্টালিকা বানানো হয়ে থাকে।[১৬][১৭] তাকে টিউবুলার ডিজাইনের ( গগনচুম্বী অট্টালিকা বানানোর এক ধরনের পদ্ধতি) জনক বলে গণ্য করা হয়।[১৮] তিনি সিয়ার্স টাওয়ার বাদশাহ আব্দুলআজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ বহু স্থাপনা নির্মাণের সাথে যুক্ত ছিলেন।
  • ফ্রেড এন. সেভেরুদ - নরওয়েতে জন্ম নেওয়া এক মার্কিন প্রকৌশলী, যিনি সেন্ট লুইস গেটওয়ে আর্চ, সিগ্রাম বিল্ডিং, মেডিসন স্কয়ার গার্ডেনের মত ইমার‍ত নির্মাণের সাথে যুক্ত ছিলেন।[১৯]
  • উইলিয়ার্ড ই. সিম্পসন - ফ্লয়েড ক্যাসে স্টেডিয়ামের স্থপতি।[২০]
  • তাং ইয়েন লিন - একজন চীনা-মার্কিন প্রকৌশলী যাকে প্রিস্ট্রেসড কংক্রিটের স্ট্যান্ডার্ডাইজেশনের ক্ষেত্রে অগ্রপথিক হিসেবে গণ্য করা হয়।[২১] তিনি টি.ওয়াই. লিন ইন্টারন্যাশনাল নামের এক ইমারত নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা।

ডেয়ারিং ইনোভেটর[সম্পাদনা]

  • জর্জ ওয়াশিংটন গ্যালে ফেরিস জুনিয়র - একজন ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ার। তিনি ফেরিস হুইল উদ্ভাবনের জন্য পরিচিত।[২২]
  • জ্যাক আর. জ্যানে - একজন ইমারত প্রকৌশলী, যিনি ইমারত ধ্বস বিষয়ে গবেষণা করেছেন। তাকে ফরেনসিক ইঞ্জিনিয়ারিং-এও অগ্রপথিক হিসেবে ধরা হয়।
  • হেনরি জে. ডেগেনকলব - ভূমিকম্প বিষয়ক প্রকৌশলে অগ্রপথিক ধরা হয়।
  • শ্রীনিবাসা আইয়েঙ্গার - একজন ভারতীয় মার্কিন প্রকৌশলী, যিনি বিভিন্ন গগনচুম্বী অট্টালিকা, স্টেডিয়ামসহ বহু রকমের ইমারত নির্মাণের সাথে যুক্ত ছিলেন। তিনি ফজলুর খান লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড লাভ করেছেন।[২৩][২৪] তিনি জন হ্যানকক সেন্টারের মত গুরুত্বপূর্ণ ইমার‍ত নির্মাণের সাথে যুক্ত ছিলেন।

মুভার্স অ্যান্ড শেকার্স[সম্পাদনা]

  • কেট গ্লেয়াসন - একজন নারী ব্যবসায়ী ও প্রকৌশলী যিনি কম খরচে বাড়ি নির্মাণের ক্ষেত্রে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছিলেন।
  • রিচার্ড বাকমিনিস্টার ফুলার - একজন প্রকৌশলী, যিনি জিওডেসিক ডোম নির্মাণের ক্ষেত্রে অগ্রপথিক ছিলেন।[২৫][২৬][২৭]
  • জর্জ ডি. ক্লাইড - যুক্তরাষ্ট্রের উটাহ প্রদেশের দশম গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। উটাহ স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টিতে কর্মরত ছিলেন তিনি। এছাড়াও তিনি অনাবৃষ্টির সময়ে উটাহ রাজ্যের পানি সংরক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করা ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের সেচ প্রকৌশল ও মাটি সংরক্ষণ বিভাগের প্রধান, উটাহ পানি ও শক্তি বোর্ডের পরিচালক, উটাহ রাজ্য পানি সম্পদ বিভাগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
  • অ্যালবার্ট এ. ডোরম্যান - তিনি ব্যাটম্যান ব্রিজ ও এয়ার ফোর্স ওয়ান কম্পলেক্স নির্মাণের সাথে যুক্ত ছিলেন।

এডুকেটরস এক্সট্রাঅর্ডিনারি[সম্পাদনা]

  • হার্ডি ক্রস - তিনি মোমেন্ট ডিস্টার্বেশন মেথড উদ্ভাবন করেছিলেন।[২৮]
  • নাথান নিউমার্ক - তিনি ভূমিকম্প প্রকৌশলে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।
  • মারিও সালভাদোরি - ইতালিতে জন্ম নেওয়া একজন ইমারত প্রকৌশলী ছিলেন যিনি যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পুরকৌশল ও স্থাপত্যবিদ্যার অধ্যাপক ছিলেন। তিনি থিন শেল কংক্রিট স্ট্রাকচার বিশেষজ্ঞ ছিলেন।[২৯]
  • রোল্যান্ড সি. রটেরস্ট্রাস - তিনি কলোরাডোর হাইওয়েগুলোর আধুনিকায়ন করতে অবদান রেখেছেন।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Kapsch, Robert J. (2000). "American Canals as a Source of Revitalization". The millennium link: the rehabilitation of the Forth & Clyde and Union Canals. London: Thomas Telford. pp. 48–51.
  2. Markham, Edwin "The Romance of the 'C.P.' " SUCCESS (magazine). New York: The Success Company, Vol. VI, Number 106, March, 1903. pp. 127-130
  3. "A Memorial and Biographical History of Northern California: Illustrated. Containing a History of This Important Section of the Pacific Coast from the Earliest Period of Its Occupancyand Biographical Mention of Many of Its Most Eminent Pioneers and Also of Prominent Citizens of Today". Chicago: Lewis Publishing Company. (1891) pp. 214-221
  4. Dupré, Judith. Skyscrapers. New York: Black Dog & Leventhal, 1996. Print.
  5. "Richards, Ellen Swallow, Residence"National Historic Landmarks Program। এপ্রিল ৭, ১৯৯১। অক্টোবর ১১, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৯-০৪ 
  6. "Campus Life: M.I.T.; Salute to Women At a School Once 99.6% Male"The New York Times। এপ্রিল ৭, ১৯৯১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৩-০৮When Ellen Swallow Richards came to the Massachusetts Institute of Technology in January 1871, she was the first woman to attend the institute, then based in Boston. 
  7. "CH2M Hill – Our History"। Ch2m.com। জুলাই ৪, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৮, ২০১১ 
  8. Magazines, Hearst (জানুয়ারি ১৯১১)। "The Death Of Octave Chanute"Popular Mechanics: 38। 
  9. "Holland Tunnel"ASCE Metropolitan Section। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১১-১২ 
  10. McCullough, David (১৯৭২)। The Great Bridge। New York: Simon & Schusterআইএসবিএন 978-0-671-21213-1(সদস্যতা নেয়া প্রয়োজন (সাহায্য)) 
  11. Weigold, Marilyn (১৯৮৪)। Silent Builder: Emily Warren Roebling and the Brooklyn Bridge। Associated Faculty Press। 
  12. "Emily Warren Roebling"। American Society of Civil Engineers। অক্টোবর ২২, ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৫, ২০১৮ 
  13. Glomb, Jozef; Peter J. Obst (Translator) (2002) (in English). A man who spanned two eras: The story of bridge engineer Ralph Modjeski. Philadelphia: Kosciuszko Foundation. আইএসবিএন ৯৭৮-০-৯১৭০০৪-২৫-৪.
  14. "Waddell "A" Truss Bridge, Spanning Lin Branch Creek, Trimble, Clinton County, MO"Historic American Engineering Record (HAER) No. MO-8Library of Congress। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৯, ২০১২ 
  15. Mir M. Ali, Kyoung Sun Moon। "Structural developments in tall buildings: current trends and future prospects"Architectural Science Review (September 2007)। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-১০ 
  16. Ali, Mir M. (২০০১)। "Evolution of Concrete Skyscrapers: from Ingalls to Jin mao"Electronic Journal of Structural Engineering1 (1): 2–14। ২০০৫-০৩-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-৩০ 
  17. "Top 10 world's tallest steel buildings"। ConstructionWeekOnline.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০২-১৭ 
  18. Weingardt, Richard (২০০৫)। Engineering LegendsASCE Publications। পৃষ্ঠা 75আইএসবিএন 0-7844-0801-7 
  19. "Fred Severud; Civil Engineer, 91"। New York Times। ১৯৯০-০৬-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৮-০৪ 
  20. Weingardt, Richard (২০০৫)। Engineering Legends: Great American Civil Engineers : 32 Profiles of Inspiration and Achievement। Reston, VA: ASCE Publications। আইএসবিএন 0-7844-0801-7 
  21. Weingardt, R.G.; Petroski, H. (২০০৫)। Engineering Legends: Great American Civil Engineers। American Society of Civil Engineers। আইএসবিএন 9780784471210। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১৩, ২০১৫ 
  22. "Inventor Ferris is Dead. The Man Who Built the Great Wheel for the World's Fair."। New York Times। নভেম্বর ২৩, ১৮৯৬। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৬-০৭George W. G. Ferris, the inventor and builder of the Ferris wheel, died to-day at Mercy Hospital, where he had been treated for typhoid fever for a week. The disease is said to have been brought on through worry over numerous business matters. He leaves a wife in this city, and friends in mechanical and building circles all over the country. 
  23. "Srinivasa Iyengar"। Ctbuh.org। ২০১২-০৬-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৮-০৩ 
  24. Engineering Legends: Great American Civil Engineers : 32 Profiles of ... - Richard Weingardt - Google Books। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৮-০৩ 
  25. For a more detailed historical account, see the chapter "Geodesics, Domes, and Spacetime" in Tony Rothman's book Science à la Mode, Princeton University Press, 1989.
  26. "IDEAS + INVENTIONS: Buckminster Fuller and Black Mountain College, July 15 – November 26, 2005"Black Mountain College Museum and Arts Center। ২০০৫। জানুয়ারি ১৫, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  27. Marks, Robert W.; Fuller, R. Buckminster (১৯৭৩)। The Dymaxion world of Buckminster Fuller। Garden City, N.Y.: Anchor Books। আইএসবিএন 978-0-385-01804-3 
  28. Cross, Hardy (১৯৩০)। "Analysis of Continuous Frames by Distributing Fixed-End Moments"। Proceedings of the American Society of Civil Engineers। ASCE। পৃষ্ঠা 919–928। 
  29. Goldberger, Paul (June 28, 1997). "Mario G. Salvadori, Engineer And Inner-City Teacher, 90". The New York Times.