আলাপ:ধর্ষণের সমাজ-জীববিজ্ঞানগত তত্ত্বসমূহ

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

উন্নতি দরকার[সম্পাদনা]

@সুমিত রায়: অফলাইনে একজন পাঠক জানিয়েছেন যে এই লাইনগুলির অনুবাদের উন্নতি দরকার।

"প্রাণীজগতে এই জোড়পূর্বক যৌন সম্পর্কের পর্যবেক্ষণটি বিতর্কিত নয়। যেটা বিতর্কিত সেটা হল, এই পর্যবেক্ষণগুলোর ব্যাখ্যা এবং এই সব প্রাণীদের উপর ভিত্তি করে এই তত্ত্বগুলোর সম্প্রসারণ করে মানুষের উপর প্রয়োগ করায়। থর্নহিল এই তত্ত্বটিকে স্করপিয়ন মাছির যৌন আচরণ এর বর্ণনা দেবার মাধ্যমে পরিচয় করিয়ে দেন। এই স্করপিয়ন মাছিদের ক্ষেত্রে পুরুষেরা নারীদের সাথে হয় কোর্টশিপের সময় কোন খাদ্য উপহার দিয়ে যৌন সম্পর্ক তৈরি করে, অথবা কোন কিছু না দিয়েই যৌন সম্পর্ক গড়ে তোলে। শেষোক্তটিতে নারীকে দমনের জন্য বল প্রয়োগের প্রয়োজন হয়।"

"একটি প্রকল্প হিসেবে গৃহীত হয় যে, মানুষের ক্ষেত্রে ধর্ষণ হচ্ছে অন্যান্য প্রাণীর বলপূর্বক যৌন সম্পর্কের অনুরূপ। "মানব ধর্ষণ একটি বিপথগামিতা বা মতিভ্রম (aberration) হিসেবে দৃষ্টিগোচর হয় না, বরং একটি বিকল্প জিন উন্নয়ন কৌশল (gene-promotion strategy) হিসেবে দৃষ্টিগোচর হয় যা প্রতিযোগিতাপূর্ণ হারেম গঠনের সংগ্রামে "পরাজিতরাই" বেশির ভাগ সময়ে অবলম্বন করে থাকে। যদি বৈধ, সম্মতিসূচক যৌনতার সুযোগ না থাকে, তাহলে একজন পুরুষ বলপূর্বক যৌনতা অথবা জিনগত বিলুপ্তির (genetic extinction) একটিকে বেছে নেবার সিদ্ধান্ত গ্রহণের সম্মুখীন হয়।"

একটু দেখবেন কি? --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৮:২৭, ১১ জুলাই ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]