আমিরাত মঙ্গল অভিযান
আমিরাত মঙ্গল অভিযান | |
---|---|
নাম | হোপ |
অভিযানের ধরন | মঙ্গল পরিক্রমাকারী |
পরিচালক | মোহাম্মদ বিন রশিদ মহাকাশ কেন্দ্র |
সিওএসপিএআর আইডি | ২০২০-০৪৭এ |
এসএটিসিএটি নং | ৪৫৯১৮ |
ওয়েবসাইট | www |
অভিযানের সময়কাল | ১৫১৬ দিন (উৎক্ষেপণের পর থেকে) ২ বছর (পরিকল্পিত)[১] |
মহাকাশযানের বৈশিষ্ট্য | |
মহাকাশযান | হোপ (আরবি: الأمل, Al-Amal) |
প্রস্তুতকারক | |
উৎক্ষেপণ ভর | ৮০০ কেজি হাইড্রাজিন জ্বালানী সহ ১৩৫০ কেজি[২] |
শুষ্ক ভর | ৫৫০ কেজি[২] |
আয়তন | ২.৩৭ মি × ২.৯০ মি |
ক্ষমতা | দুটি সৌর প্যানেল থেকে ১৮০০ ওয়াট শক্তি |
অভিযানের শুরু | |
উৎক্ষেপণ তারিখ | ১৯ জুলাই ২০২০, ২১:৫৮:১৪ ইউটিসি[৩] |
উৎক্ষেপণ রকেট | এইচ-আইআইএ |
উৎক্ষেপণ স্থান | তনেগশিমা, এলপি-১ |
ঠিকাদার | মিতসুবিশি ভারী শিল্প |
কক্ষপথের বৈশিষ্ট্যসমূহ | |
পেরিareon | ২০০০০ কিমি[৪] |
অ্যাপোareon | ৪৩০০০ কিমি |
নতি | অতিপরিসর কক্ষপথ |
পর্যায় | ৫৫ ঘনটা |
Mars অরবিটার | |
কক্ষপথীয় সন্নিবেশ | 9 February 2021, 15:30 UTC[৫] |
যন্ত্রপাতি | |
| |
হোপ মঙ্গল অভিযান লোগো |
আমিরাত মঙ্গল অভিযান সংযুক্ত আরব আমিরাতের মহাকাশ সংস্থা সংযুক্ত আরব আমিরাত মহাকাশ সংস্থার মঙ্গল গ্রহে মহাকাশ অনুসন্ধান অভিযানের অন্তর্গত। হোপ অরবিটার ২০২০ সালের ১৯ জুলাই উৎক্ষেপিত হয়[৫] এবং ২০২১ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার মঙ্গলের কক্ষপথে পৌঁছায়।
অভিযানের নকশা, উন্নয়ন ও পরিচালনা করে মোহাম্মদ বিন রশিদ স্পেস সেন্টার (এমবিআরএসসি)।[৬] অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটি (এএসইউ) ও ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় বার্কলেয়ের সহায়তায় এমবিআরএসসি এবং কলোরাডো বোল্ডার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগার জন্য বায়ুমণ্ডল ও স্পেস ফিজিক্স (এলএএসপি) দ্বারা এই মহাকাশযানটি তৈরি করা হয়। এটি কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ে সংযোজন করে তৈরি করা হয়।[৭][৮] অভিযানটিতে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো) দ্বারাও সহায়তা করা হয়।[৯][১০]
স্পেস প্রোবটি প্রতিদিন ও ঋতু-অনুযায়ী আবহাওয়াচক্র, নিম্ন বায়ুমণ্ডলের আবহাওয়ার ঘটনা যেমন ধূলিঝড় ও গ্রহের বিভিন্ন অঞ্চলে আবহাওয়া কীভাবে পরিবর্তিত হয় তা অধ্যয়ন করবে। এটি মঙ্গলগ্রহের বায়ুমণ্ডলীয় হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন হ্রাস এবং গ্রহের ক্রমবর্ধমান জলবায়ু পরিবর্তনের পিছনে অন্যান্য সম্ভাব্য কারণ সম্পর্কে আমাদের তথ্য প্রদান করবে। অভিযানটি আমিরাত প্রকৌশলীদের একটি দল বিদেশী গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় পরিচালনা করছে এবং এটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের জ্ঞান-ভিত্তিক অর্থনীতির দিকে একটি অবদানমূলক অগ্রগতি।[১১]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "The Journey of Emirates Mars Mission"। ২০১৬-১১-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৩-২৪।
- ↑ ক খ "Jonathan's Space Report No. 781 Draft"। ১৯ জুলাই ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০২০।
- ↑ "Emirates Mars Mission"। www.emiratesmarsmission.ae (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ "UAE Unveils Mission Plan for the First Arab Space Probe to Mars"। Ministry of Cabinet Affairs। SpaceRef। মে ৭, ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ মে ৯, ২০১৫।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ "Live coverage: Emirates Mars Mission launches from Japan"। Spaceflight Now। ১৯ জুলাই ২০২০। ১৯ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০২০।
- ↑ "Emirates Mars Mission"। Mohammed bin Rashid Space Centre। ২০১৯। ২৮ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০২০।
- ↑ Clark, Stephen (২০২০-০৭-১৯)। "United Arab Emirates successfully sends its first mission toward Mars The spacecraft and its three scientific payloads were developed as a collaborative project between scientists at the Mohammed Bin Rashid Space Center, the UAE Space Agency, and three universities in the United States."। ২১ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০২০।
- ↑ Chang, Kenneth (১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০)। "From Dubai to Mars, With Stops in Colorado and Japan"। The New York Times। আইএসএসএন 0362-4331। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Big thumbs up for India! ISRO to work with UAE for its first spacecraft "Hope Probe" launch"। The Financial Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৮-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৫।
- ↑ "UAE Seek ISRO's Assistance to Launch its Own Mars Mission"। The New Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৫।
- ↑ "UAE positions 2020 Mars Probe as catalyst for a new generation of Arab scientists and engineers"। ২৯ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।