অ্যাডা লাভলেস
![]() | এই নিবন্ধটি ইংরেজি উইকিপিডিয়া হতে অনুবাদের মাধ্যমে অমর একুশে নিবন্ধ প্রতিযোগিতা ২০২৩ উপলক্ষ্যে মানোন্নয়ন করা হচ্ছে। নিবন্ধটিকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই নিবন্ধকার কর্তৃক সম্প্রসারণ করে অনুবাদ শেষ করা হবে; আপনার যেকোন প্রয়োজনে এই নিবন্ধের আলাপ পাতাটি ব্যবহার করুন। আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। |
অ্যাডা লাভলেস | |
---|---|
![]() | |
জন্ম | অগাস্টা অ্যাডা বেরন ১০ ডিসেম্বর ১৮১৫ |
মৃত্যু | ২৭ নভেম্বর ১৮৫২ | (বয়স ৩৬)
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | গণিত, কম্পিউটিং |
অগাস্টা অ্যাডা বা লাভলেসের কাউন্টেস (জন্ম: ডিসেম্বর ১০, ১৮১৫ - মৃত্যু: নভেম্বর ২৭, ১৮৫২) কে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ধারণার একজন প্রবর্তক মনে করা হয়। [১][২][৩] তিনি চার্লস ব্যাবেজের অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন-এর একটি বর্ণনা লেখেন।
পুরো নাম তার অ্যাডা অগাস্টা কিং, আর ডাকা হতো কাউন্টেস অফ লাভলেস বা শুধুই অ্যাডা লাভলেস নামে। তার জন্ম হয় লন্ডনের সম্ভ্রান্ত পরিবারে কবি লর্ড বায়রনের কন্যা এবং একমাত্র সন্তান হিসেবে। [৪] অ্যাডা মাত্র ৩৬ বছর বেঁচে ছিলেন। ১৮৫২ সালের ২৭ নভেম্বর তার মৃত্যু হয়, জরায়ুর ক্যান্সার এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে।
স্যার চার্লস উইলিয়াম ব্যাবেজ যখন তার ডিফারেন্স মেশিন বা এনালিটিক্যাল এঞ্জিন নামক কম্পিউটার আবিষ্কারের নেশায় মত্ত, তখন অ্যাডা তার গণিতবিষয়ক বিশ্লষণী ক্ষমতার দ্বারা বুঝতে পেরেছিলেন এই কম্পিউটারগুলোর নাম্বার ক্রাঞ্চিং এর অমিত সম্ভাবনা সম্পর্কে । সে চার্লস ব্যাবেজ তাই লিখে গেছেন তার Decline of Science in England এই বইয়ে। আর এমন একটা সময়ে এই অসামান্যা নারী চার্লস ব্যাবেজকে যেসব সম্ভাবনার কথা জানান তা তার কাজকে আরো বেগবান করেছিল। অ্যাডা অগাস্টা’কে এখন বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামার ধরা হয়।
বায়রনের সৎ-বোন অগাস্টা লেই এর নামে মেয়ের নাম রাখা হয়, আর বায়রন তাকে অ্যাডা নাম দেন। মাত্র একমাস যখন অ্যাডা’র বয়স তখন থেকে তার মা অ্যানাবেলা তাকে নিয়ে আলাদা হয়ে যান।
ছোট থেকেই অ্যাডা কিছুটা অসুস্থ্যতায় ভূগছিলেন, প্রচণ্ড মাথাব্যথা হতো এবং দৃষ্টি প্রতিবন্ধকতা হতো। ১৮২৪ সালে তার বাবা মারা যান, যদিও তিনি তার দায় বহন করতেন না। ১৮২৯ থেকে তিনি হাম এবং পক্ষাঘাতগ্রস্ততায় ভূগছিলেন। কিন্তু ক্র্যাচে ভর দিয়ে হলেও শিক্ষা চালিয়ে গিয়েছেন। ১৮৩২ এ যখন তার বয়স ১৭ তখন তার বিশেষ গাণিতিক প্রতিভার স্ফূরণ ঘটে। তার ছেলেবেলা থেকেই তার মা তাকে গণিতে দক্ষ করে তুলতে চাইতেন বাবার প্রভাব যাতে কোনোভাবেই মেয়ের মধ্যে প্রতিফলিত না হয় এই ভেবে। ১৮৪১ সালের আগে অ্যাডা জানতেনই না লর্ড বায়রন তার বাবা। বাসায় গৃহশিক্ষকেরা বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা দিতেন তাকে। গণিতজ্ঞ ও যুক্তিবিদ ডি-মরগ্যান তার শিক্ষক ছিলেন। স্যার চার্লস ডিকেন্স, স্যার চার্লস হুইটস্টোন এবং বিজ্ঞানি মাইকেল ফ্যারাডে’র সাথেও তার জানাশোনা ছিল। ১৮৩৩ সালের ৫ জুন তার সাথে পরিচয় হলে তিনি বিশ্ববিখ্যাত স্যার চার্লস ব্যাবেজর এনালিটিক্যাল ইঞ্জিনকে কাজে লাগানোর জন্য 'প্রোগ্রামিং' এর ধারণা দেন। ১৮৪২ সালে ব্যাবেজ তুরিন বিশ্ববিদ্যালয়ে তার ইঞ্জিন সম্পর্কে ধারণা দেন। অ্যাডা তাকে এ বিষয়ে সাহায্য করেন।
চার্লস ব্যাবেজের সঙ্গে তার বেশ ঘনিষ্ঠ এবং রোম্যান্টিক সম্পর্কও গড়ে ওঠে। ব্যাবেজ অ্যাডার অসাধারণ ধীশক্তি, সাবলিল লেখনী এবং প্রতিভায় মুগ্ধ ছিলেন। ব্যাবেজ অ্যাডা সম্পর্কে নিজের লেখায় অ্যাডাকে সংখ্যার জাদুকরী[৫] আখ্যা দিয়েছেন।
চার্লস ব্যাবেজ, যিনি তার সময়ের লোকদের কাছে অনেকটা পাগল হিসেবেই পরিচিত ছিলেন, তার নতুন ধ্যান-ধারণাকে মাত্র গুটিকয়েক যে ক’জন বুঝতে পেরেছিলেন তন্মধ্যে অ্যাডা অগ্রগণ্য। যদিও ইতিহাসবেত্তাদের গলদঘর্ম হতে হয়, অ্যাডা কতোটা প্রভাব বিস্তার করেছিলেন ব্যাবেজের উদ্ভাবনী কাজে তা খুঁজে পেতে। কেননা, ব্যাবেজ কারো প্রতি কৃতজ্ঞতা সচেতনভাবে স্বীকার করেননি। লেডি অ্যানি ব্লান্ট ছিলেন, তার কন্যা, যিনি মধ্যপ্রাচ্য ভ্রমণ করেন এবং সেখানে উন্নত প্রজাতির ঘোড়ার সংকর ঘটান। তাকে মর্যাদা দিতে আমেরিকার প্রতিরক্ষা বিভাগের প্রণিত প্রোগ্রামিং ভাষার নামও রাখা হয় অ্যাডা।
কনসিভিং অ্যাডা[৬] নামে তাকে নিয়ে একটি চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। মাইক্রোসফটের প্রোডাক্ট অথেনটিসিটি হলোগ্রামে তার ছবিও আছে।[৭]
কম্পিউটিং এবং প্রোগ্রামিং এ বিশেষ অবদানের কারণে ২৪ মার্চকে অ্যাডা লাভলেস দিবস হিসেবে বিশ্বব্যাপী উদ্যাপন করা হয়ে থাকে।

জীবনী[সম্পাদনা]
বাল্যকাল[সম্পাদনা]
লর্ড বায়রন তার সন্তান হিসেবে একটি "অপূর্ব বালক" চেয়েছিলেন এবং লেডি বায়রন মেয়ে জন্ম দেয়ায় তিনি নিরাশ হন। বায়রনের সৎ-বোনের নাম অনুসারে সন্তানটির নাম অগাস্টা লেইহ্ রাখা হয় এবং বায়রন নিজে তাকে "অ্যাডা" বলে ডাকতেন। ১৮১৬ সালের ১৬ই জানুয়ারীতে লর্ড বায়রনের আদেশে লেডি বায়রন তার পাঁচ-সপ্তাহ বয়সী কন্যাকে নিয়ে কিরকবাই ম্যালরিতে তাঁর পিতৃনিবাশে চলে যান। তৎকালীন ইংরেজ আইন অনুসারে বিচ্ছেদ হলে সকল অভিভাবকত্বের দায়িত্ব পিতার হওয়া সত্ত্বেও তিনি নিজের পিতা হিসেবে কোনো অধিকার দাবি করার প্রচেষ্টা করেনি। তবে তাঁর বোনকে অ্যাডার খোজ রাখতে বলেছিলেন।
২১শে এপ্রিলে লর্ড বায়রন তীব্র অনিচ্ছায় আইনী বিচ্ছেদের জন্য সাক্ষর করেন এবং কিছুদিন পর চিরতরে ইংল্যান্ড ছেড়ে চলে যান। একটি বিদ্বেষপূর্ণ বিচ্ছেদের পাশাপাশি লেডি বায়রন আজীবন তাঁর স্বামীর অনৈতিক ব্যবহারের দাবি করতে থাকেন। এই ঘটনাগুলি লাভ্লেসকে ভিক্টোরিয়ান সমাজে কুখ্যাত করে তোলে। আডা-এর তাঁর পিতার সাথে কোনো সম্পর্ক ছিল না। ১৮২৪ সালে অ্যাডার আট বছর বয়সেই তিনি মৃত্যুবরণ করেছিলেন। অ্যাডা-এর একমাত্র উল্লেখযোগ্য অভিভাবক তাঁর মা ছিলেন। লাভ্লাসের ২০তম জন্মদিনের আগে তাকে তাঁর বাবার পরিবারের চিত্রে দেখানো হয়নি।
লাভ্লেসের মায়ের সাথে তাঁর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল না। তাঁকে প্রায় সময়ে তাঁর মাতামহী, Judith Hon. Lady Milbanke যত্নে রাখা হতো; যিনি তাঁকে আদরে রাখতেন। তবে, তৎকালীন সামাজিক মনোভাবে যেকোনো বিবাহ বিচ্ছেদ স্বামীর প্রতি অনুকুল ছিল এবং ক্ষতিপূরণ হিসেবে সন্তানের তহবিল দেয়া হতো। এতে, লেডি বায়রনকে নিজেকে স্নেহময় মা হিসেবে প্রদর্শন করতে হতো। এজন্য তিনি লেডি মিলবানকের কাছে উদ্বিগ্নভাবে মেয়ের তহবিল সম্পর্কিত অনেকগুলো চিঠি লেখেন এবং খামে চিঠিগুলো সংরক্ষণ করে রাখার কথা লিখেছিলেন যাতে প্রয়োজনে তিনি সেগুলো ব্যবহার করে মাতৃউদ্বেগ দেখাতে পারেন। এমন একটি চিঠিতে তিনি নিজের মেয়েকে "ইহা" হিসেবে সম্বোধন করেন: "আমি ইহার সাথিয়া কেবল তোমার সন্তুষ্টির নিমিত্তে কথা বলি, আমার নিমিত্তে নয়। এবং ইহা তোমার অধীনে হইলে অনেক খুশি হইব।" লেডি বায়রন তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধুবান্ধবের সাহায্যে কোনো নৈতিক বিচ্যুতির লক্ষণের জন্য কিশোরী মেয়ের উপরে নজর রাখতেন। লাভলেস তাঁদেরকে "Furies" বলতেন এবং পরবর্তীতে অভিযোগ করেছিলেন যে তাঁরা তাঁর সম্পর্কে গল্প অতিরঞ্জিত করে এবং বানিয়ে বলতেন।
লাভলেস শৈশবকাল থকেই প্রায়সময় অসুস্থ থাকতেন। আট বছর বয়সে মাথাব্যাথার ফলে তাঁর দৃষ্টি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। ১৮২৯ সালের জুন মাসে হামে আক্রান্ত হওয়ার পরে তিনি নিশ্চল হয়ে পরেন। তাঁকে প্রায় এক বছর অবিরত বিছানায় বিশ্রাম করানো হয়, যা সম্ভবত বিকলতার সময়কাল বাড়িয়ে দিয়েছিল। ১৮৩১ সালের মধ্যে তিনি ক্রাচের সাহায্যে হাটতে পারতেন। তাঁর অসুস্থতার সত্ত্বেও তিনি গাণিতিক ও প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন করেছিলেন।
১৮৩৩ সালের প্রথম দিকে অ্যাডা বায়রন তাঁর এক গ্রহশিক্ষকের সাথে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন। ধরা পরায় তিনি তাঁর সাথে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন, কিন্তু শিক্ষকের আত্মীয়স্বজন তাঁকে চিনতে পেরে তাঁর মায়ের সাথে যোগাযোগ করেন। লৌকিক মানহানি প্রতিরোধে লেডি বায়রন এবং তাঁর বন্ধুবান্ধব ঘটনাটিকে চাপিয়ে ফেলে। লাভলেস কখনো তাঁর ছোট সৎবোন এবং লর্ড বায়রন ও ক্ল্যার ক্ল্যারমন্ট-এর মেয়ে, অ্যালেগ্রা-এর সাথে দেখা করেননি। অ্যালেগ্রা ১৮২২ সালে মাত্র ৫ বছর বয়সে মারা যায়। তবে বায়রনের সৎবোন অগস্টা লেইহ্-এর মেয়ে, এলিজাবেথ মেডোরা লেইহ্-এর সাথে লাভ্লেসের যোগাযোগ ছিল, যে লাভ্লেসের সাথে কোর্টে পরিচিত হলে ইচ্ছাকৃতভাবে এড়িয়ে চলেছিল।
প্রাপ্তবয়সকালীন[সম্পাদনা]
লাভলেস তাঁর শিক্ষক ম্যারি সমারভিল-এর সাথে ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব গড়ে তুলেছিলেন, যিনি তাঁকে পরবর্তীতে চার্লস ব্যাবেজের সাথে পরিচয় করিয়ে দেন। তাঁর সমারভিলের জন্যে দৃঢ় শ্রদ্ধা ও প্রীতি ছিল এবং তাঁরা অনেক বছর যাবত চিঠিবিনিময় করেছিলেন। অন্যান্য পরিচিতদের মধ্যে ছিল বিজ্ঞানী ---- এবং লেখক চার্লস ডিকেন্স। তাঁকে ১৭ বছর বয়সে আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রদর্শিত করা হলে তিনি "এবং সেই কালের একটি জনপ্রিয় সুন্দরী হয়ে উঠেন" কিছুটা তাঁর "উজ্জ্বল বুদ্ধি"- এর জন্য। ১৮৩৪ এর মধ্যে তিনি নিয়মিত কোর্ট এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেয়া শুরু করেন। তিনি প্রায়ই নাচতেন এবং অনেক মানুষকে মুগ্ধ করতে পেরেছিলেন এবং বেশিরভাগ মানুষই তাঁকে মিষ্টি মনে করতেন; যদিও বায়রনের বন্ধু জন হবহাউস তাঁকে বর্ণনা করেছিলেন- "একটি দাম্ভিক, শুষ্ক-ত্বক বিশিষ্ট তরুণী কিন্তু আমার বন্ধুর কিছু বৈশিষ্ট সমৃদ্ধ, বিশেষ করে মুখটি।" এই বর্ণনার পরে ১৮৩৪ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারীতে একটি সাক্ষাৎকার অ্যাডা হবহাউসকে এতি স্পষ্ট করে বুঝিয়েছিলেন যে তিনি তাঁকে পছন্দ করতেন না, মায়ের সম্ভাব্য প্রভাবের কারনে। এতে তিনি তাঁর বাবার সকল বন্ধুকেই অপছন্দ করতে শুরু করেন। এই প্রথম পরিচয় দীর্ঘকাল স্থায়ী ছিল না এবং পরবর্তীতে তাঁরা বন্ধু হয়ে উঠে।
শিক্ষা[সম্পাদনা]
মৃত্যু[সম্পাদনা]
কাজ[সম্পাদনা]
প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রাম[সম্পাদনা]
সম্ভাব্য কম্পিউটিং ডিভাইসের অন্তর্দৃষ্টি[সম্পাদনা]
মেকানিজম এবং লজিক্যাল স্ট্রাকচারের মধ্যে পার্থক্য[সম্পাদনা]
অবদান নিয়ে বিতর্ক[সম্পাদনা]
জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে[সম্পাদনা]
১৮১০ দশক[সম্পাদনা]
১৯৭০ দশক[সম্পাদনা]
১৯৯০ দশক[সম্পাদনা]
২০০০ দশক[সম্পাদনা]
২০১০ দশক[সম্পাদনা]
২০২০ দশক[সম্পাদনা]
স্মারক[সম্পাদনা]
দ্বিশতবার্ষিকী উৎসব[সম্পাদনা]
প্রকাশনা[সম্পাদনা]
প্রকাশনার ইতিহাস[সম্পাদনা]
আরো দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Fuegi ও Francis 2003।
- ↑ Phillips, Ana Lena (নভেম্বর–ডিসেম্বর ২০১১)। "Crowdsourcing Gender Equity: Ada Lovelace Day, and its companion website, aims to raise the profile of women in science and technology"। American Scientist। 99 (6): 463।
- ↑ "Ada Lovelace honoured by Google doodle"। The Guardian। ১০ ডিসেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১২।
- ↑ "Ada Lovelace Biography"। biography.com (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ Wolfram, Stephen (১০ ডিসেম্বর ২০১৫)। "Untangling the Tale of Ada Lovelace"।
Then, on Sept. 9, Babbage wrote to Ada, expressing his admiration for her and (famously) describing her as 'Enchantress of Number' and 'my dear and much admired Interpreter'. (Yes, despite what's often quoted, he wrote 'Number' not 'Numbers'.)
- ↑ "Conceiving Ada"। Wikipedia (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ "Ada Augusta King" (ইংরেজি ভাষায়)।