অঙ্কুরোদগম
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |

বীজ থেকে শিশু উদ্ভিদ যেভাবে জন্ম নেয় তাকে অঙ্কুরোদগম বলা হয়। এর জন্য উদ্ভিদের প্রয়োজনীয় উপকরণ মাটি, আলো, পানি ও বায়ু প্রয়োজন৷[১]
প্রকারভেদ[সম্পাদনা]
অঙ্কুরোদগম তিন প্রকার।
- মৃত্গত অঙ্কুরোদগম
- মৃতভেদী অঙ্কুরোদগম
- জরায়ুজ অঙ্কুরোদগম
পরিচিতি[সম্পাদনা]


অঙ্কুরোদগম সাধারণত একটি বীজের মধ্যে থাকা একটি উদ্ভিদের বৃদ্ধি৷ এটি চারা তৈরির একটি ফলাফল, এটি বীজের বিপাকীয় সরঞ্জাম পুনরায় সক্রিয়করণের প্রক্রিয়া যার ফলে র্যাডিকাল এবং প্লামুলের উত্থান ঘটে।
ভাস্কুলার উদ্ভিদের বীজ একটি পুরুষ বা মহিলা প্রজনন কোষের মিলনের পরে উৎপাদিত একটি ছোটো চারাগাছ। সমস্ত সম্পূর্ণ বিকাশযুক্ত বীজে একটি ভ্রূণ থাকে এবং বেশিরভাগ উদ্ভিদের প্রজাতিতে বীজ কোটে জড়িত কিছু খাদ্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা থাকে। কিছু গাছ বিভিন্ন রকমের বীজ উৎপাদন করে যার ভ্রূণের অভাব থাকে, এগুলিকে সুপ্ত বীজ বলা হয় যা কখনই অঙ্কুরিত হয় না।
সুপ্ত বীজ হলো পাকা বীজ যা অঙ্কুরিত হয় না৷ কারণ এগুলি বহিরাগত পরিবেশগত অবস্থার অধীনে থাকে যা বিপাকীয় প্রক্রিয়া এবং কোষের বৃদ্ধি রোধ করে।
যথাযথ পরিস্থিতিতে বীজ অঙ্কুরিত হতে শুরু করে এবং ভ্রূণের টিস্যুগুলি পুনরায় বৃদ্ধি শুরু করে ও একটি চারা তৈরির দিকে বিকাশ করে।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ biplob। "বীজের অঙ্কুরোদগম – Neehareka"। ২০১৯-১০-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-০৭।