মাহমুদুল হক লিটন
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | মাহমুদুল হক লিটন | |||||||||||||
জন্ম | ১৩ ডিসেম্বর ১৯৬৪ | |||||||||||||
জন্ম স্থান | (বর্তমান বাংলাদেশ) | |||||||||||||
উচ্চতা | ১.৭৮ মিটার (৫ ফুট ১০ ইঞ্চি) | |||||||||||||
মাঠে অবস্থান | স্ট্রাইকার | |||||||||||||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | ||||||||||||||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) | |||||||||||
১৯৮১ | ভিক্টোরিয়া এসসি | ০ | (০) | |||||||||||
১৯৮১–১৯৮৩ | ইস্ট এন্ড ক্লাব | |||||||||||||
১৯৮৩–১৯৮৯ | ব্রাদার্স ইউনিয়ন | |||||||||||||
১৯৮৯–১৯৯১ | ঢাকা আবাহনী | |||||||||||||
১৯৯২ | ওয়ারী ক্লাব | |||||||||||||
১৯৯৩–১৯৯৫ | ইস্ট এন্ড ক্লাব | |||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||
১৯৮৪ | বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ | |||||||||||||
১৯৮২–১৯৮৭ | বাংলাদেশ | |||||||||||||
পরিচালিত দল | ||||||||||||||
১৯৯২ | ওয়ারী ক্লাব ঢাকা | |||||||||||||
১৯৯৩ | ইস্ট এন্ড ক্লাব | |||||||||||||
১৯৯৭ | শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-২০ | |||||||||||||
১৯৯৮ | বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ (সহকারী) | |||||||||||||
২০০৩ | বাংলাদেশ (সহকারী) | |||||||||||||
২০১০–২০১১ | শেখ রাসেল ক্রীড়াচক্র | |||||||||||||
২০১২ | রহমতগঞ্জ এমএফএস | |||||||||||||
২০১২–২০১৩ | ফেনী এসসি | |||||||||||||
২০১৫ | ফেনী এসসি | |||||||||||||
অর্জন ও সম্মাননা
| ||||||||||||||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে |
মাহমুদুল হক লিটন (জন্ম ১৩ ডিসেম্বর ১৯৬৪) একজন প্রাক্তন বাংলাদেশী ফুটবল খেলোয়াড় এবং কোচ।
খেলার জীবন
[সম্পাদনা]লিটন তার খেলার জীবন শুরু করেন ১৯৭৮ সালে ঢাকার প্রথম বিভাগ ভলিবল লিগে। ১৯৮১ সালে তিনি ইস্ট এন্ড ক্লাবে ট্রায়াল দিয়েছিলেন, কিন্তু ভিক্টোরিয়া এসসি-তে ঢাকার প্রথম বিভাগ ফুটবল লিগে নিবন্ধন করেন। ভিক্টোরিয়ার হয়ে মাঠে নামতে ব্যর্থ হওয়ায়, তিনি মাঝ-মৌসুমে ইস্ট এন্ড ক্লাবে যোগ দেন। ১৯৮২ সালে, তিনি রাষ্ট্রপতির গোল্ড কাপে বাংলাদেশ গ্রিন দলের হয়ে খেলেন। ১৯৮৩ সালে লিটন ব্রাদার্স ইউনিয়ন-এ যোগ দেন এবং পরে তাকে ক্লাব ক্যাপ্টেন করা হয়। ১৯৮৪ সালে, তিনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে এএফসি যুব চ্যাম্পিয়নশিপ বাছাইপর্বে অংশ নেন এবং সিঙ্গাপুর অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে একটি গোল করেন।[১]
১৯৮৫ সালে, তিনি শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে আবাহনীর বিপক্ষে একটি গোল করেন, তবে ব্রাদার্স ২-৩ গোলে পরাজিত হয়। ১৯৮৪ সালের দক্ষিণ এশীয় গেমস চলাকালে, লিটন জাতীয় দলে নিয়মিত খেলোয়াড় হিসেবে নিজের জায়গা করে নেন। ১৯৮৭ সালে, ঢাকা ওয়ান্ডারার্স এর বিপক্ষে একটি লীগ ম্যাচে বড় ধরনের আঘাত পান, যার কারণে কয়েক মাস মাঠের বাইরে থাকতে হয়। ১৯৮৯ সালে তিনি আবাহনীতে যোগ দেন, যেখানে তিনি ১৯৮৯ সালের ঢাকা লিগ এবং ১৯৯০ সালের স্বাধীনতা কাপ জেতেন। ১৯৯৫ সালে ইস্ট এন্ড ক্লাবের হয়ে দ্বিতীয় স্তরের ঢাকা প্রথম বিভাগ লিগ জেতার পর তিনি খেলা থেকে অবসর নেন।[২]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "ফুটবল জাগরণে আবাহনী-মোহামেডানের বিকল্প নেই"। dailyjanakantha.com। জানুয়ারি ৪, ২০১৭। অক্টোবর ১৩, ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "একজন লিটন….আরেকজন ইমরুল…..এরা গ্রামীণ ফুটবলের সৈনিক…."। onnodristy.com। ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০১৯। অক্টোবর ১৩, ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- চুয়াডাঙ্গা জেলার ব্যক্তি
- ১৯৬৪-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- বাংলাদেশী পুরুষ ফুটবলার
- বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ফুটবলার
- বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক যুব ফুটবলার
- পুরুষ ফুটবল ফরোয়ার্ড
- ভিক্টোরিয়া স্পোর্টিং ক্লাবের খেলোয়াড়
- আবাহনী লিমিটেডের (ঢাকা) ফুটবলার
- ব্রাদার্স ইউনিয়নের ফুটবলার
- বাংলাদেশী ফুটবল কোচ
- বাংলাদেশী ফুটবল ম্যানেজার
- খুলনা বিভাগের ক্রীড়াবিদ
- দক্ষিণ এশীয় গেমসে ফুটবলে পদক বিজয়ী
- দক্ষিণ এশীয় গেমসে রৌপ্যপদক বিজয়ী বাংলাদেশী