বিষয়বস্তুতে চলুন

ব্যবহারকারী আলাপ:Dr.Sanjib Das

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
আলোচনা যোগ করুন
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সাম্প্রতিক মন্তব্য: Dr.Sanjib Das কর্তৃক ৩ মাস আগে "অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত এবং তাঁর কাব্যপরিসর" অনুচ্ছেদে

বাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম

[সম্পাদনা]

অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত এবং তাঁর কাব্যপরিসর

[সম্পাদনা]

কবিপরিচয়:

পঞ্চাশের কবিকুলের অন্যতম  কবি অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত ।কবি শঙ্খ ঘোষের কথায়,"বাংলা কবিতার যুবরাজ তখন অলোক।'সেই থেকে এই একুশ শতকেও তিনি ছিলেন  সমান প্রাণবন্ত। তাঁর লেখনী এই সেইদিনও ছিল সৃষ্টির আবেগে অপরিক্লান্ত।২০২০সালের ১৭ই নভেম্বর সেই লেখনী চিরতরে থামল।বাংলা সাহিত্য জগৎ

আরেক ইন্দ্রপতনের সাক্ষী থাকল।

  অলোকরঞ্জনের জন্ম ১৯৩৩ সালের ৬ অক্টোবর, শুক্রবার বেলা এগারোটায়, কলকাতায়। ডাকনাম বাবলু ।দাশগুপ্ত পরিবারের তিনিই ছিলেন প্রথম সন্তান। সংগতকারণেই তাঁর জন্মের সঙ্গে সঙ্গেই পরিবারে আনন্দের ঢেউ খেলে গিয়েছিল। তাঁকে নিয়ে একান্নবর্তী পরিবারটির সকলেই হয়ে উঠেছিল আনন্দে উচ্ছ্বসিত ।তাঁর পিতা বিভূতিরঞ্জন দাশগুপ্ত  । মায়ের নাম নীহারিকা দাশগুপ্ত। পেশায়  শিক্ষিকা। কলকাতার বেলতলার একটি স্কুলে তিনি গান শেখাতেন। এরপূর্বে অবশ্য আরও দুটি স্কুলে তিনি শিক্ষকতা করেন।  তখন ৫৫ নং বকুলবাগানের একটি বাসা বাড়িই ছিল তাঁদের  ঠিকানা। অলোকরঞ্চনের প্রাথমিক শিক্ষার সূচনা হয় দেওঘরের কাছে রিখিয়াতে। তাঁর দাদু  সেখানে বাড়ি করে ছিলেন। এ বিষয়ে নীহারিকা দাশগুপ্ত স্বয়ং জানিয়েছেন:

"তখন আমার শ্বশুর-শাশুড়ি দেওঘর থেকে পাঁচ মাইল দূরে রিখিয়ার একটি গ্রামে বাড়ি করে থাকতেন। দুটি বাড়ি। ইচ্ছেমতো বদলে বদলে থাকা যায়। শ্বশুরমশাই দিনাজপুর হাইস্কুলে হেডমাস্টার ছিলেন। অবসর নেবার পর সাঁওতাল পরগ নির্জন স্থানে খুব খুশি হয়ে থাকতেন। ওখানেই নতুন করে ভিটে পতন হল"।

   রিখিয়াতেই কবির বাল্যশিক্ষার হাতেখড়ি । স্বয়ং মায়ের কথায়, " অলোকের বই কেনা হল। বর্ণপরিচয় ,ফার্স্ট বুক অফ রিডিং আর অঙ্কের জন্য ধারাপাত।"এরপর সেন্ট জেভিয়ার্স  কলেজে।সেখান থেকে চলে আসেন প্রেসিডেন্সি কলেজে।এই কলেজ থেকে বাংলা ভাষা ও  সাহিত্যে  স্নাতক হন । এরপর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে এম এ পাশ  করেন। Dr.Sanjib Das (আলাপ) ০৫:৩০, ২৩ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন