পদশিলা
অবয়ব
এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত।(মে ২০২০) |
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/a/a9/%E0%A6%B6%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A7%B0%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A7%B1%E0%A7%B0_%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%A8.jpg/220px-%E0%A6%B6%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A7%B0%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A7%B1%E0%A7%B0_%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%A8.jpg)
পদশিলা আসাম-এর সংস্কৃতি জগতের [১] একটি বহু পুরানো কৃষ্টি। শংকরদেব গুরুগৃহে প্রবেশ করতে যে দুটুকরো শিল গৃহের দ্বারমুখে রেখে দিয়েছিলেন সেই দুটি শিলাকে পদশিলা বলে। অসমীয়া সমাজে প্রচলিত নামঘরসমূহে এই শিলা এখনও বিরাজমান।
লোক বিশ্বাস[সম্পাদনা]
অসমীয়া সমাজের লোকেরা বাসগৃহ বা নামঘরে প্রবেশ করার আগে এই শিলাকে প্রণাম করে। কেউ কেউ নিজ গৃহকে মন্দির বলে ভেবে ঘরের দুয়ারমুখের শিলা পেড়ে নেয়। যাত্রাকালে গৃহের এই শিলাকে নমস্কার করতেও দেখা যায়। এই শিলায় পা ধোয়া নিষেধ। এই শিলা বহনক্ষম নয় বলে বিশ্বাস করা হয়। সকালে উঠে শিলায় জল দেওয়া নিয়ম।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ বর্মন, ড০ সদানন্দ (২০০৩)। আসামের ভিন্ন গোষ্ঠীর সংস্কৃতি। ভঙাগড় গুয়াহাটি: অন্বষণ। পৃষ্ঠা ৪৮।