নাদিয়া তোফা

নাদিয়া তোফা
নাদিয়া তোফা
জন্ম	১০ জুন ১৯৭৯; ব্রেসিয়া, ইতালি
মৃত্যু	১৩ আগস্ট ২০১৯ (বয়স ৪০); ব্রেসিয়া, ইতালি
জাতীয়তা	ইতালীয়
মাতৃশিক্ষায়তন	ফ্লোরেন্স বিশ্ববিদ্যালয়
পেশা	সাংবাদিক; টিভি উপসস্থাপক
পরিচিতির কারণ	লি ইনে

নাদিয়া তোফা (১৯৭৯-২০১৯) একজন ইতালীয় সাংবাদিক ও টিভি উপস্থাপক ছিলেন। ২০১৭ সালে বিশ্বব্যাপী গুগলে সবচেয়ে বেশিবার খোঁজা ব্যক্তির তালিকায় তিন নম্বরে ছিলেন।^[১]^[২]

জীবনী[সম্পাদনা]

নাদিয়া তোফা ১৯৭৯ সালের ৯ জুন জন্মগ্রহণ করেন।^[৩] ২০১৫ সালে তিনি ইচিয়া আন্তর্জাতিক সাংবাদিকতা পুরস্কারের আসরে বর্ষসেরা টিভি উপস্থাপক হিসেবে বিশেষ পুরস্কার লাভ করেন।^[৩]^[৪] এছাড়া, পুগলিয়া নগরীর সম্মানসূচক নাগরিকত্ব লাভ করেছিলেন তিনি।^[৫]

২০১৬ সালে তিনি লি ইনে উপস্থাপনা শুরু করেন। তিনি লি ইনে অনুষ্ঠানে জাতীয় স্বাস্থসেবায় জালিয়াতি, স্লট মেশিন দুর্নীতি, শিশু অধিকার, ক্যাম্পানিয়ায় অবৈধ আবর্জনা মজুদকরণ, মানব জীবনে তারান্তোর ইলভা স্টিল কারখানা থেকে সৃষ্ট দূষণের মত বিষয় তুলে ধরেছিলেন।^[৫] ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে তিনি লি ইনে অনুষ্ঠানে দাবি করেন যে, ইতালির গ্রান স্যাসো পাহাড়ে লুকিয়ে বিপজ্জনক পারমাণবিক পরীক্ষা চালানো হচ্ছে। আর এর দরুন ২০১১ সালে জাপানের ফুকুশিমা দুর্ঘটনার মত ঘটনা এখানে ঘটবে।^[৩] এর প্রতিক্রিয়ায় ইতালীয় সরকার বিষয়টি সঠিক নয় বলে জানায়। বিজ্ঞানীদের নিকট নাদিয়ার এই দাবি ভিত্তিহীন হলে পরিগণিত হয়।^[৬]

নাদিয়া তোফা ২০১৯ সালের ১৩ আগস্ট ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।^[৪]^[৫]^[৭] মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৪০ বছর।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

↑ "Google's Year in Search"। Google Trends। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০১৭।
↑ "বিশ্ব যাঁদের খুঁজেছে"। কালের কণ্ঠ। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৯।
↑ ^ক ^খ ^গ "কে এই নাদিয়া, পেছনে ফেললেন মেগানকে"। প্রথম আলো। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৯। ^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}
↑ ^ক ^খ "'Le Iene' presenter Nadia Toffa dies of cancer"। The Malta Independent। ১৩ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৯।
↑ ^ক ^খ ^গ "Nadia Toffa is dead after cancer battle"। Agenzia Nazionale Stampa Associata। ১৩ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৯।
↑ "Perché non c'è nulla di scientifico nella puntata delle Iene sui laboratori del Gran Sasso"। Focus (ইতালীয় ভাষায়)। ৩০ নভেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৯।
↑ "Italian journalist Nadia Toffa loses battle to cancer"। Television Malta। ১৩ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৯।

[1] "Google's Year in Search"। Google Trends। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০১৭।

[a-2] "বিশ্ব যাঁদের খুঁজেছে"। কালের কণ্ঠ। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৯।

[b-3] ক ^খ ^গ "কে এই নাদিয়া, পেছনে ফেললেন মেগানকে"। প্রথম আলো। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৯। ^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}

[c-4] ক ^খ "'Le Iene' presenter Nadia Toffa dies of cancer"। The Malta Independent। ১৩ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৯।

[d-5] ক ^খ ^গ "Nadia Toffa is dead after cancer battle"। Agenzia Nazionale Stampa Associata। ১৩ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৯।

[6] "Perché non c'è nulla di scientifico nella puntata delle Iene sui laboratori del Gran Sasso"। Focus (ইতালীয় ভাষায়)। ৩০ নভেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৯।

[7] "Italian journalist Nadia Toffa loses battle to cancer"। Television Malta। ১৩ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৯।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]