বিষ্ণু রমণ দত্ত
বিষ্ণু রমণ দত্ত | |
---|---|
জন্ম | ১৯৩২ |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
পরিচিতির কারণ | বিষ্ণু দত্তের গান |
বিষ্ণু রমণ দত্ত(১৯৩২-)ত্রিপুরার একজন প্রখ্যাত লেখক, অভিনেতা, কবি এবং ত্রিপুরার একমাত্র জীবিত কবিয়াল।
জন্ম[সম্পাদনা]
জন্ম ১৯৩২ সালে তৎকালীন ত্রিপুরা জেলার (বর্তমান কুমিল্লা)হাজিগঞ্জ থানাধীন রাজারগাঁও গ্রামে।
সাহিত্যে অবদান[সম্পাদনা]
তার রচিত বহু গান, পালাকীর্তন, নাটক, কবিতা, ও ছড়া ইত্যাদি রয়েছে। তন্মধ্যে 'ঝরের গান', 'বিষ্ণু দত্তের গান' 'গীত মাধুরী' ও যাত্রা পালা 'শতাব্দির সংকেত' উল্লেখযোগ্য।
পুরস্কার সমূহ[সম্পাদনা]
২০০৪ সালে অদ্বৈত মল্ল বর্মণ পুরস্কার পান,২০০৭ সালে সরোজিনী সরকার স্মৃতি পুরস্কার এবং ত্রিপুরা সংস্কৃতি সমন্বয় কেন্দ্রের ৩য় রাজ্য সম্মেলনে ও ২০০৯ সালে বৈঠকি ঘরানা দ্বারা সংবর্ধনা পান।
আমার তীর্থ শ্যামল ত্রিপুরা[সম্পাদনা]
তার গান "আমার তীর্থ শ্যামল ত্রিপুরা..." একটি যুগান্ত জয়ী গান, এই গান একসময় ত্রিপুরার প্রতিটি কণ্ঠে ধ্বনিত হত। তখন ত্রিপুরা রাজ্যে সন্ত্রাস বাদের ঝড় উঠেছে, বাঙালিদের তাড়ানোই হয়ে উঠেছিলো একদল আদিবাসী সন্ত্রাসিদের উদ্দেশ্য, তখন এই চারন কবি গেয়ে উঠলেন "...জাতি উপজাতি মিলি
আবাল্য যার ধুলায় খেলি একই সুখে দুখে জীবন গড়া..."