আলাপ:বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ভালো নিবন্ধ বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব প্রাকৃতিক বিজ্ঞানবিষয়ক ভালো নিবন্ধের মানদণ্ড অনুসারে একটি ভালো নিবন্ধ হিসেবে চিহ্নিত। আপনি যদি নিবন্ধটির আরো উন্নয়ন করতে সমর্থ হন, তবে অনুগ্রহপূর্বক তা করুন। আপনি যদি মনে করেন যে নিবন্ধটিতে মানদণ্ড অনুসৃত হয়নি তাহলে এটির পুনঃপর্যালোচনা আহবান করতে পারেন।
জুলাই ২৭, ২০২১ প্রস্তাবিত ভাল নিবন্ধ তালিকাভুক্ত

ভালো নিবন্ধের পর্যালোচনা[সম্পাদনা]

এই পর্যালোচনাটি আলাপ:বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব/ভালো নিবন্ধ ১ থেকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অনুচ্ছেদের সম্পাদনা লিঙ্কটি পর্যালোচনাতে মন্তব্য যোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।

পর্যালোচক: Ruhan (আলাপ · অবদান) ১৮:৪৬, ২৭ জুলাই ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

পর্যালোচনার ফলাফল[সম্পাদনা]

ভালো নিবন্ধ পর্যালোচনার ৬টি মানদণ্ড অনুসারে নিবন্ধটিকে বিশ্লেষণ করা হল। (কোনগুলো ভালো নিবন্ধের গুণাবলী এবং কোনগুলো গুণাবলী বিবেচিত হয়না সেগুলো সম্পর্কে জানুন)
সিদ্ধান্ত
  1. উত্তীর্ণ:
অভিনন্দন।

রচনাশৈলী[সম্পাদনা]

  1. নিবন্ধটি সুলিখিত কিনা?
    ক) (গদ্য): খ) (রচনাশৈলী সহ বিন্যাস, তালিকা ইত্যাদি): গ) (বিরামচিহ্ন সমস্যা): ঘ) (অনুবাদে প্রাণোজ্জ্বলতা):

যাচাইযোগ্যতা[সম্পাদনা]

  1. নিবন্ধটি তথ্যগতভাবে নির্ভুল এবং যাচাইযোগ্য কিনা?
    ক) (তথ্যসূত্র): খ) ( নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে উদ্ধৃতি করা হয়েছে): গ) (মৌলিক গবেষণা):

তথ্যের পরিপূর্ণতা[সম্পাদনা]

  1. নিবন্ধে উপস্থিত তথ্য বিষয়বস্তুকে পূর্ণাঙ্গরূপে ফুটিয়ে তুলতে পারে কিনা?
    ক) (প্রধান বিষয়): খ) (মূল বিষয়েই নিবন্ধ আছে কিনা):

নিরপেক্ষতা[সম্পাদনা]

  1. নিবন্ধটি নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গিতে রচিত কিনা?
    পক্ষপাত ব্যতীত তুল্যমূল্য উপস্থাপনা:

স্থিতিশীলতা[সম্পাদনা]

  1. নিবন্ধটি স্থিতিশীল কিনা? মূল তথ্যে বর্তমানে বড় কোন পরিবর্তন করা হচ্ছে না এবং সম্পাদনা যুদ্ধ নেই?
    কোনো সম্পাদনা যুদ্ধ নেই, ইত্যাদি:

চিত্রের ব্যবহার[সম্পাদনা]

  1. নিবন্ধের যথাস্থানে বর্ণনাসহ চিত্র ব্যবহৃত হয়েছে কিনা?
    ক) ( সকল মুক্ত ছবি আছে কিনা বা কোনো সৌজন্যমূলক ছবি থাকলে তা ঠিক বর্ননা করা আছে কিনা ): খ) (ছবিতে ছবির উপযোগী বর্ণনা আছে কিনা):

—RuHan [ Talk ] ১৮:৫০, ২৭ জুলাই ২০২১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

বার্তা[সম্পাদনা]

নিবন্ধটি আলাদা নিবন্ধ হিসেবে বিশ্বকোষীয় নয়। এটি জলবায়ু পরিবর্তন শীর্ষক নিবন্ধের বিভিন্ন দেশের জলবায়ুর প্রভাব নামে অনুচ্ছেদ করে তার একটি পরিচ্ছেদ হিসেবে লেখা যেতে পারে। কন্টেন্ট বেশী এবং পর্যাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত এটি আলাদা নিবন্ধ হিসেবে বিশ্বকোষীয় বিষয় নয়।--বেলায়েত (আলাপ | অবদান) ১৯:৩১, ২৫ এপ্রিল ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

আমি খুব দ্রুতই পয়েন্ট বাড়িয়ে এটিকে আলাদা নিবন্ধ হিসেবে প্রমাণ করছি, ইনশাল্লাহ। এর থেকে নির্যাস যাবে জলবায়ু পরিবর্তন নিবন্ধে। এটাই উত্তম হবে বলে মনে হয়। একটু সময় চাই।Mayeenul Islam (আলাপ) ০৩:৪৭, ২৬ এপ্রিল ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

টেবিল[সম্পাদনা]

টেবিলটি বসাতে পেরেছি। টেবিলটির নিচে এই ক্যাপশন:
"বৈশ্বিক উষ্ণতার ঝুঁকিতে থাকা পাঁচটি ক্যাটাগরিতে ১২টি দেশের তালিকা। সূত্র: বিশ্বব্যাংক"
এবং তথ্যসূত্র হিসেবে <> চিহ্নদ্বয়ের মধ্যে এই কথাটি:
ref name="PAlist"/
বসানোর অনুরোধ থাকলো।Mayeenul Islam (আলাপ) ১৫:৩৬, ৩ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

তাছাড়া তালিকাটি ডানদিকে floating হলে বোধহয় সুন্দর হয়।Mayeenul Islam (আলাপ) ১৫:৩৮, ৩ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
দেখছি ব্যাপারটা। — তানভিরআলাপঅবদান১৫:৪২, ৩ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
করলাম। সবকিছু কী ঠিক আছে? — তানভিরআলাপঅবদান১৫:৫০, ৩ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

ধন্যবাদ। ব্রাউযারে ১০০%-এ টেবিলটা বেশি ফাঁকা ফাঁকা হয়ে যায়। আপনার কি মনে হচ্ছে না যে, ওই টেবিলটা ডানদিকে floating হলে ভালো দেখায়? আমি তো কাজটা করতে পারি না।Mayeenul Islam (আলাপ) ১৩:০৬, ৪ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

আপনি কী এবারকার মতো ডানদিকের কথা বলছেন? এমনটি হলে তো আমার চোখে ভালো দেখাচ্ছে না। বরং মাঝ বরাবর করা যেতে পারে। — তানভিরআলাপঅবদান১৩:২৮, ৪ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

হতে পারে না, "জলবায়ুর পরিবর্তনে নেতিবাচক প্রভাব" শিরোনামটার পরপরই তালিকাটা ডানদিকে float থাকলো? করে যদি ভালো না লাগে, তাহলে কিছুটা shrink করে দেখার পরামর্শ থাকলো। কিন্তু তারপরও যদি বেমানান লাগে তবে আগের মতো মাঝখানেই সই। তবে অবস্থানটা প্রথমবারের মতো "জলবায়ুর পরিবর্তনে নেতিবাচক প্রভাব" শিরোনামটার পরপরই হলে [আমার কাছে] সুন্দর হয় বলে মনে হয়। ধন্যবাদ কাজটি করে দেবার জন্য।Mayeenul Islam (আলাপ) ১৩:৫৯, ৪ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

বুঝলাম ও করলাম। দেখুন তো কেমন লাগছে এবার। ডিজাইনটা একটু চেঞ্জ করেছি। — তানভিরআলাপঅবদান১৪:০৯, ৪ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
ভাই, আমার অজ্ঞতার কারণে আপনাকে এতো কষ্ট দিচ্ছি বলে ক্ষমা চাচ্ছি। টেবিলের বর্ডার সিঙ্গেল হলে সুন্দর হবে আর টেমপ্লেটের সাথে মিলবে বলে মনে হচ্ছে। আবারো ক্ষমা চাই, ভাই।‍‍‍‍Mayeenul Islam (আলাপ) ১৪:১৩, ৪ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আরে না না ক্ষমা চাওয়ার কী আছে? নিবন্ধটা এভাবে লিখতে আমি পারতাম না। অথচ এইটাই সব। বড় কাজটা তো আপনিই করলেন। যাহোক সিঙ্গেল বর্ডারই দিলাম। এবার চলবে? — তানভিরআলাপঅবদান১৪:১৮, ৪ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

ভাই, বদান্যতা দেখালেন, ভালো লাগলো। ধন্যবাদ এবং জাযাকল্লাহ 'খায়র। এবার আমার কাছে ভালো লাগছে। বাকিদের কারো আপত্তি না থাকলেই হয়। অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।Mayeenul Islam (আলাপ) ১৪:২৩, ৪ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

আমারো আপত্তি নেই। আবারও ধন্যবাদ নিবন্ধটির সুন্দর করে লেখার জন্য + ফিডব্যাক দিয়ে কাজটা সফল করার জন্য। :) — তানভিরআলাপঅবদান১৪:২৮, ৪ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

এই নিবন্ধের কাজটা ভালো আগাচ্ছে। চমৎকার। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ১৭:২১, ২০ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

বিষয়বস্তুতে 'মানবসৃষ্ঠ কারণে প্রভাব' যেন না আসে[সম্পাদনা]

বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বলতে বিশ্বব্যাপি বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশে যে অস্থায়ী কিংবা স্থায়ী নেতিবাচক এবং ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে, তার যাবতীয় চুলচেরা বিশ্লেষণকে বোঝাচ্ছে। UNFCCC বৈশ্বিক উষ্ণায়নকে মানুষের কারণে সৃষ্ট, আর জলবায়ুর বিভিন্নতাকে অন্য কারণে সৃষ্ট জলবায়ুর পরিবর্তন বোঝাতে ব্যবহার করে। কিছু কিছু সংগঠন মানুষের কারণে পরিবর্তনসমূহকে মনুষ্যসৃষ্ট (anthropogenic) জলবায়ুর পরিবর্তন বলে। এই নিবন্ধে সেমতে "বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন" বলতে শ্রেফ প্রাকৃতিক কারণে জলবায়ু পরিবর্তনকে বোঝানো হচ্ছে।

শিরোনাম অংশের এই লেখাটির প্রতি সকল অবদানকারীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এই বিষয়ে তথ্য খুঁজতে গেলে মানবসৃষ্ট কারণে জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত বহু তথ্য পাওয়া যাবে, যা আমাদেরকে অন্তত এই নিবন্ধের জন্য সতর্কভাবে এড়িয়ে চলতে হবে। যেমন: কোথাও বিদেশী গাছ লাগানোর কারণে মরুকরণ, পশু-পাখির আবাস নাশ ইত্যাদি ঘটলে তা এখানে আসবে না। কারণ এটা মানবসৃষ্ট কারণ। তেমনি সুন্দরবনে অবাধ বৃক্ষনিধন; প্রচুর কীটনাশক ব্যবহার; কৃত্রিম সারের ব্যবহার এগুলো এখানে আসবে না। আশাকরি আমি আমার বক্তব্যে স্পষ্ট এবং আমাদের অবদানকারীগণ আমার থেকেও বিজ্ঞ। ধন্যবাদ।Mayeenul Islam (আলাপ) ১৪:২০, ৪ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

উত্তরণে কৃত কাজগুলো কি রাখা যায়?[সম্পাদনা]

এই প্রভাব থেকে মুক্ত হতে কী কী কাজ করা উচিত, আর কী কী কাজ বাংলাদেশে করা হচ্ছে, তার বিবরণ কি এই নিবন্ধে স্থান পেতে পারে? আমি বুঝতে পারছি না। অন্যান্য উইকিদের মতামত আশা করছি। ধন্যবাদ।Mayeenul Islam (আলাপ) ১৪:৫৭, ৪ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

উপগ্রহচিত্র যোগ[সম্পাদনা]

তানভির ভাই, নিবন্ধের, ভোলা ও হাতিয়ার নদীভাঙন অংশের জন্য একটা প্রযোজনীয় উপগ্রহচিত্র ছাপা হয়েছিলো প্রথম আলোতে ১৩ ডিসেম্বর ২০০৯-এ। উপগ্রহচিত্রভিত্তিক ঐ মানচিত্রটি CIGS থেকে এনে প্রথম আলো ছাপিয়েছে। সেই সুবাধে প্রথম আলো ওটার কপিরাইট সংরক্ষণ করে। কিন্তু ঐ একই ছবি ব্যক্তিগতভাবে আমরা সংগ্রহ করলেও ঐ একই জিনিস থাকতো। সেক্ষেত্রে ছবিটা এই পাতার ডানদিকের "ভাঙনে ছোট হচ্ছে ভোলা, হারিয়ে যাবে হাতিয়া" নিবন্ধ থেকে ডাউনলোড করে Wikimedia-তে আপলোড করা যায় কিনা?

আর যদি তাতে আপত্তি থাকে, তাহলে আমরা সেটাকে নামিয়ে রংগুলো পাল্টে নিতে পারি। ম্যাপ লিজেন্ড সরিয়ে অন্যপাশে নিয়ে যেতে পারি। নিচের ডানদিকের কোণার লেখাগুলো মুছে দিতে পারি, কারণ উইকিপিডিয়ায় ছবির নিচে ক্যাপশন হিসেবে ঐ লেখাটি দিবো আমরা। স্কেলটা সরিয়ে বামদিকে নিচে বসাতে পারি। তাহলে নিশ্চয়ই আর কপিরাইটের সমস্যা থাকবে না। কাজটা আপনিই ফটোশপে করতে পারবেন। যদি না পারেন, তবে সম্মতি জানালে আমি সেটা করে আপনার ই-মেইলে পাঠিয়ে দিলাম, আপনি Wikimedia-তে আপ করে দিলেন। আমি আবার উইকিমিডিয়া'র সাথে তেমন একটা পরিচিত না। কী মনে হয়?

ছবিটা এই নিবন্ধের জন্য খুব দরকার বলে মনে করছি।মঈনুল ইসলাম (আলাপ) ০৬:১২, ২১ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

ছবিটির অনুলিপি ব্যবহার করতে হলেও অবশ্যই এর সোর্স উল্লেখ করতে হবে। কোন উপগ্রহ দিতে তোলা হয়েছে এবং কবে, কি কাজে তোলা হয়েছে, কোন ছবির অনুলিপি এ বিষয়ে বিস্তারিত ছবির বর্ণনায় লিখতে হবে।--বেলায়েত (আলাপ | অবদান) ০৬:২৪, ২১ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

বেলায়েত ভাই, টাচ করার জন্য ধন্যবাদ। আপনি একবার উপরে দেয়া লিংকে ক্লিক করে ছবিটা দেখুন প্লিজ। তাহলে বুঝতে পারবেন ওটা কোনো উপগ্রহচিত্র না, বরং উপগ্রহচিত্রভিত্তিক মানচিত্র। যা ১৯৭৩-২০০৮ পর্যন্ত তোলা উপগ্রহচিত্র পর্যবেক্ষণ করে তৈরি করা হয়েছে CIGS কর্তৃক। সেক্ষেত্রে আমাদের কী করার আছে?মঈনুল ইসলাম (আলাপ) ০৬:৩৩, ২১ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

CIGS কোনদেশী সংস্থা? মার্কিন সরকারী সংস্থা হলে তার সব কন্টেন্ট পাবলিক ডোমেইনে আছে। সেরকম কোনো ছবি প্রথম আলোতে ছাপলে ছবির নতুন যুক্ত বাংলা ক্যাপশন বাদে মূল ছবিটি মোটেও প্রথম আলোর কপিরাইটে আসবে না। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০৬:৩৬, ২১ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

CIGS হলো Center for Environmental and Geographical Information Services, যা বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান।মঈনুল ইসলাম (আলাপ) ০৬:৪৩, ২১ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

মার্কিন সরকারি সংস্থার কাজ আইনত পাবলিক ডোমেইনে উন্মুক্ত। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও এমন আইন আছে বলে আমার জানা নেই। উপরন্তু সিআইজিএস এর সাইটের সকল পাতার নিচেই কপিরাইটকৃত ও সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত নোটিশ আছে (এখানে দেখুন)। যদিও চিত্রটি আমি সিআইজিএসের সাইটে পাইনি, কিন্তু চিত্রটি মুক্ত না হবার সম্ভাবনাই বেশি। কারণ ম্যাপ, চিত্র, ও সফটওয়্যার তাঁরা বিক্রির জন্যই তৈরি করে। — তানভিরআলাপঅবদান০৯:৫৬, ২১ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আমি File:Hatiya and Bhola.svg চিত্রটি তৈরি করেছি। যা প্রথম আলোর চিত্রের একটি ইম্প্রেশন মাত্র। প্রথম আলোও প্রকৃত উপগ্রহচিত্র দেয় নি। আমরা এইটি কে ব্যবিহার করতে পারি।--জয়ন্ত (আলাপ | অবদান) ১০:১২, ২১ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

জয়ন্ত দা, আপনি যে কাজ করেছেন, আমি ঠিক সেই কাজটাই আরো নিখুঁতভাবে বলেছিলাম। আপনি প্রথম আলো'র ক্যাপশন বাদ দিয়ে ছবিটা ব্যবহার করেছেন। আমি সেই ছবিটাতেও পরিবর্তন আনার কথা বলেছিলাম। যাহোক, যদি মনে হয়, আমার প্রস্তাবিত পরিবর্তনগুলো কপিরাইটের ঝামেলা আরো বেশি করে দূর করবে, তাহলে উদ্যোগ নিতে পারেন। তবে এই ছবিটা পাবলিক ডোমেইনে থাকলে যদি ঝামেলা না হয়, সই। ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।মঈনুল ইসলাম (আলাপ) ১১:১৭, ২১ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

শ্রীমঙ্গলের ভূমিকম্পের মাত্রা[সম্পাদনা]

ভূমিকম্প বৃদ্ধি নিবন্ধাংশে দুটো তথ্যসূত্রে ১৯১৮ সালের ভূমিকম্পের মাত্রা বিষয়ে দুটো আলাদা আলাদা রিখটার স্কেল মাত্রা উল্লেখ করা আছে। একটি উৎসমতে ৭.২, বাংলাপিডিয়ার উৎসমতে ৭.৬ মাত্রা লেখা। প্রকৃত অর্থে কোন মাত্রাটা সঠিক, তা কোনো তৃতীয় সূত্র থেকে যাচাই করা প্রয়োজন বলে মনে করছি। ধন্যবাদ।মঈনুল ইসলাম (আলাপ) ০৬:০২, ৩০ জুন ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত ড. মোঃ ময়নুল হক রচিত "ইসলাম: পরিবেশ সংরক্ষণ ও উন্নয়ন" বইটিতে ১৮৬৯, ১৮৮৫, ১৯১৮, ১৯৩০, ১৯৩৪ এবং ১৯৫০ সালের ভূমিকম্পের রেকর্ডকৃত মাত্রা দেয়া আছে। সেখানে যথাক্রমে ৭.৫, ৭.০, -, ৭.১, ৮.৩, ৮.৫-এর উল্লেখ আছে। ১৯১৮ সালের ভূমিকম্পের মাত্রা দেয়া হয়নি। অবশ্য ১৯১৮ সালের তারিখটিও মিলে না, এখানে আছে জুলাই ৮, ১৯১৮। তাছাড়া ১৯৫০ সালের মাত্রাও বাংলাপিডিয়ার সাথে মিলে না, এখানে আছে ৮.৫। এখনও সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছি।মঈনুল ইসলাম (আলাপ) ১১:৪৬, ৭ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
ভৌগলিক তথ্যের জন্য "ইসলাম: পরিবেশ সংরক্ষণ ও উন্নয়ন" কি আদৌ কোনো নির্ভরযোগ্য রেফারেন্স হতে পারে? এখানে বরং ভূতত্ত্ববিদদের লেখাকেই গুরুত্ব দেয়া উচিৎ। আমার ধারণা বাংলাপিডিয়ার লেখাটিই এখানে নির্ভরযোগ্য হবে। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ২০:৪৫, ৭ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

বইয়ের নামে "ইসলাম" জুড়ে গেছে দেখে সেটাকে ঠিক ভূতত্ত্বহীন মনে করাটা কি ঠিক হচ্ছে? কারণ এটা তাঁর পিএইচডি গবেষণাকর্ম বলে তিনি উল্লেখ করছেন।মঈনুল ইসলাম (আলাপ) ২১:২১, ৭ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

ধর্মীয় থিমের বইকে বৈজ্ঞানিক বিষয়ের রেফারেন্স না টানাই বাঞ্ছনীয়। বইটির শিরোনাম দেখে মনে হচ্ছে এটার মূল থিম ধর্মবিষয়কই, কাজেই এখান থেকে বৈজ্ঞানিক উপাত্ত না নিয়ে যথাযত সূত্র (যেমন, এই বিষয়ে লেখা গবেষণাপত্র, বাংলাদেশের আবহাওয়া দপ্তরের প্রকাশনা, ইত্যাদি) থেকে রেফারেন্স দিতে হবে। ডঃ হক এই বিষয়ে পিএইচডি করতে পারেন, তাঁর লেখা বৈজ্ঞানিক গবেষণাপ্রবন্ধকে রেফারেন্স ধরা যেতে পারে, কিন্তু এই বইটি তো আর তাঁর গবেষণাকর্ম নয়, বরং তাঁর ধর্মীয় বিশ্বাসের উপরে লেখা বলে মনে হচ্ছে। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০১:০০, ৮ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

আসলে পিএইচডি'র ভেতরকার ব্যাপার-স্যাপার আমার জানা নেই। তবে "গবেষণা প্রবন্ধ" আর "গবেষণাকর্মের" মধ্যে ফারাকটা আমার কাছে পরিষ্কার না।মঈনুল ইসলাম (আলাপ) ১৩:৩৩, ৮ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]


"বড়লেখা: অতীত ও বর্তমান" বইতে সঞ্চিতা শর্মা "পাথারিয়া পাহাড়: একটি অনালোচিত প্রসঙ্গ" নিবন্ধে লিখেছেন: ১৯৯৭-এ ডাওকি ফল্টে ৮.৭ মাত্রার ভূমিকম্প হয়। শ্রীমঙ্গলের, ১৯১৮ সালে ভূমিকম্পের মাত্রা এখানে আছে ৮.৬। ১৯৮৫ সালের, বগুড়ার ভূমিকম্পের মাত্রা দেয়া আছে ৭.০। বাংলাপিডিয়ার রেফারেন্সে ১৯৯৭-এ চট্টগ্রামের রেকর্ড আছে (৬.০)। ১৯৮৫'র রেকর্ড নেই।

১৯১৮'র শ্রীমঙ্গলের রেকর্ড তো রীতিমতো রহস্যময় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাপিডিয়াতে ৭.৬; এই নিবন্ধে ৭.২; "বড়লেখা..." বইটিতে ৮.৬। এখনতো "ইসলাম: পরিবেশ সংরক্ষণ ও উন্নয়ন" বইতে মাত্রার অনু্ল্লেখ রহস্যটা আরো ঘোলাটে করছে। আমাদের দরকার precise information। কেউ কি উপযুক্ত তথ্যসূত্রসহ বিষয়টির সমাধান করবেন? মঈনুল ইসলাম (আলাপ | অবদান) ১১:২১, ৩০ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে "Historical Earthquake" নামে একটা Word Document ফাইল দেয়া আছে, যেই ফাইলটা ডাউনলোড করে খুললে ভিতরে কোনো লেখা নেই। একটা চূড়ান্ত খামখেয়ালিপনা। Recent Earthquake পাতাটা খুব সুন্দর, তবে সেটা দিয়ে ঠিক কাজ হবে না। ওটাতে ভারত আর মায়ানমার এলাকার ৪টা রেকর্ড অবশ্য গুরুত্বপূর্ণ। Latest Earthquake পাতাটাও কাজের। কিন্তু ঐতিহাসিক সঠিক উপাত্ত না দিয়ে বর্তমান ধরে টানাটানি করলে তীব্রতাটা বোঝানো যাবে না। তাই তথ্যগুলো খুব দরকার। মঈনুল ইসলাম (আলাপ | অবদান) ১১:৩৪, ৩০ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
8.7 হওয়াটা বিশ্বাসযোগ্য না। রিখটার স্কেলটা লগারিদমিক, কাজেই ৭ আর ৮ এর মধ্যে ১০ গুণের পার্থক্য। এটা অনেকে বুঝে না। আমি যা পেলাম তা হলো এই ভূমিকম্পের মাত্রা 7.6 । এর রেফারেন্স এই রিসার্চ পেপারে আছে। [১]। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ১৩:৩৫, ৩০ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
আরো রেফারেন্স এই পাতায় আছে। তবে অধিকাংশ জায়গাতেই 7.6 লেখা। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ১৩:৪৪, ৩০ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
That's impressive! আপনার দেয়া তথ্যসূত্রানুযায়ী ভারতের ঘটনাগুলোতে ভারতের সন-তারিখ, রিখটার স্কেলের মাত্রা দিলাম। বাংলাদেশেরগুলোতে অন্য কোনো নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র না পাওয়া পর্যন্ত বাংলাপিডিয়ারটা ব্যবহার করলাম। তবে শ্রেফ শ্রীমঙ্গলের বেলায়, তারিখটা বাংলাপিডিয়াতে ভুল আছে বলে ধরে নিলাম। এবং, বিদেশীসহ, একাধিক তথ্যসূত্র দিচ্ছি। অসংখ্য ধন্যবাদ বিষয়ানুগ যথোপযুক্ত সার্চ রেযাল্ট উপহার দেবার জন্য। এই সূত্রে আমাকে শেখানোর জন্যও ধন্যবাদ। মঈনুল ইসলাম (আলাপ | অবদান) ১৮:১৪, ৩০ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

"নোনা"-কে "লোনা"[সম্পাদনা]

বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা অভিধানে নোনা এবং লোনা শব্দদুটির ভুক্তি যথাক্রমে:

নোনা: লবণাক্ত। ~ধরা, ~লাগা ইট দেয়াল প্রভৃতি জীর্ণ হলে তাতে মাটির লবণ অংশ ফুটে ওঠা। {নুন+আ}
লোনা: লবণাক্ত। (বিশেষ্যরূপে) মাটির লবণজাতীয় উপাদান হেতু ইট দিয়ে নির্মিত দেয়াল জীর্ণ হো্ওয়া বা লোনা ধরা। কোনো দেশের মাটিতে বা পানিতে লবণের আধিক্য। {সংস্কৃত লবণ> বাংলা লুন/নুন+আ> লোনা, নোনা}

তাই এই নিবন্ধের সাথে "লোনা" শব্দটিকে জোড়া হয়েছে। অন্য কোনো উপযুক্ত কারণ না থাকলে এই নিবন্ধের টোনের সাথে "লোনা" শব্দটি ভালো মিলে বলে আমার মত। তাই "লোনা" শব্দটিকে "নোনা" না করার জন্য পরামর্শ থাকবে। তবে কিছু ব্যতিক্রম থাকবে, যেমন: "নোনো-চিংড়ি" নামটি proper noun, এক্ষেত্রে তা তেমনটাই রাখা যথোচিত হবে। মঈনুল ইসলাম (আলাপ | অবদান) ০৬:৪২, ৩০ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

ইন্টারনেট ঘাঁটতে গিয়ে বেশ কাজের একটা পেজ পেয়ে গেলাম। কিন্তু তথ্যসূত্র হিসেবে ব্যবহার করতে গিয়ে হঠাৎ চোখ পড়লো লেখাটা একজন visitor সাবমিট করেছেন। পরে দেখি এটা এক ধরণের ফোরাম। যদিও URL দেখে সেটা বোঝা যাচ্ছে না। তাই কিছুটা দোদুল্যমানতায় ভুগছি: এই পাতাটি কি তথ্যসূত্র হিসেবে ব্যবহার করা যাবে? —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ১২:১১, ৩১ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

এ ধরনের সূত্র রেফারেন্স হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়, কারণ ব্লগ বা ফোরামের সূত্র নির্ভরযোগ্য নয়। তাছাড়া এ মাধ্যমে যে-কেউ যে-কোনো রকমের লেখা সাবমিট করতে পারেন, এবং এটি পিয়ার রিভিউ হয় না। — তানভিরআলাপ১৭:৪৮, ৩১ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]
URL এর সঙ্গে ফোরামের কোনো সম্পর্ক নেই। উইকিপিডিয়ার ক্ষেত্রে এইগুলিকে কখনই নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র ধরা হয় না।--জয়ন্ত (আলাপ | অবদান) ১৭:৫৩, ৩১ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

তারমানে, আপনারা দুজনও পাতাটিকে ফোরাম হিসেবে সনাক্ত করলেন। সহায়তার জন্য ধন্যবাদ। —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ১৯:৩৪, ৩১ জুলাই ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

তথ্যসূত্র প্রয়োজন অপসারণ[সম্পাদনা]

ইনাম আল হক নিবন্ধের কাজ করতে গিয়ে রাগিব ভাই হতে শেখার পর থেকে আমার একটা অভ্যাস (নাকি বদভ্যাস?) হয়ে দাঁড়িয়েছে, যখনই কোনো তথ্যে সন্দেহ জাগে, সাথে সাথে {{সত্যতা}} ট্যাগটি বসিয়ে দিই। কিন্তু ইংরেজি বেশ কিছু প্রধান প্রধান এমনকি ব্লক্‌ড পাতায়ও লক্ষ্য করলাম নিবন্ধের সাথে সরাসরি সম্পর্কিত নয় এমন তথ্যের ক্ষেত্রে সন্দেহজনক তথ্যকেও তথ্যসূত্রহীনভাবে বসিয়ে দেয়া হয়েছে। অথচ সেগুলো ভালো নিবন্ধের মতো মানধারী।
আমার এই নিবন্ধে আমি নিজেই তিনটা তথ্যে ট্যাগগুলো বসিয়েছিলাম:

  1. বিগত কয়েক বছর থেকে (পরিপ্রেক্ষিত ২০১০) বাংলাদেশে শিলাবৃষ্টির পরিমাণ বেড়ে গেছে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
  2. পৃথিবীতে হালদাই একমাত্র নদী, যেখান থেকে রুইজাতীয় মাছের নিষিক্ত ডিম আহরণ করা হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
  3. তথ্যচিত্র্র (Documentary film) "দ্যা ইলেভেন্থ আওয়ার"-এ (The 11th Hour) ২৬:৫৮ মিনিটের সময়[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] দেখানো হয়...

এর মাঝে দ্বিতীয় তথ্যটার তথ্যসূত্র না হলেও এই নিবন্ধে তেমন কিছু আসে যায় না। তাই সেটা কি বাদ দেয়া যায়?
প্রথমটি অবশ্যই তথ্যসূত্র দিয়ে প্রমাণ করা দরকার মনে করছি, নতুবা এজাতীয় কথা না রাখাই উচিত। তাই এক্ষেত্রে অন্যান্যদের সহায়তারও প্রয়োজন অনুভব করছি। কারণ আমি অনেকদিন ধরেই এই তথ্যটার সত্যতা নিশ্চিত করার জন্য কাজ অব্যাহত রেখেছি অনলাইনে।
আর তৃতীয় তথ্যটা যে কেউ নিশ্চিত করতে পারেন দয়া করে। তথ্যচিত্রটা সংগ্রহ করে একটু যাচাই করেই সত্যতার ট্যাগটা তুলে দিতে পারেন। ...এক্ষেত্রে আপনাদের পরামর্শ ও সহযোগিতা একান্তভাবে কামনা করছি। ...কী করা যায়? —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ১৯:০৩, ১৬ অক্টোবর ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

তৃতীয় তথ্যের জন্য তথ্যসূত্র জরুরী নয়। তথ্যচিত্রটি কত সময়ের এ বিষয়টি খুবই নগন্য বিষয় যা উপেক্ষা করা যায়। দ্বিতীয়টির জন্য যদি যথাযথ তথ্যসূত্র না থাকে তাহলে লাইনটি অন্যভাবে লেখা উচিত। কোন বিশেষ কিছু দাবি করে এমন কোন তথ্য সূত্র বিহীন জোড় দিয়ে নিবন্ধে উল্লেখ করা উচিত নয়। প্রথমটির জন্য, বিগত কয়েক বছর এভাবে লাইনটি শুরু না করে বছর উল্লেখ করে দেওয়া উচিত। তাতে নিবন্ধ সমসাময়িকতার যে ব্যাপারটি থাকবে তা বহাল থাকবে। আর এ ব্যাপারে কোন পরিসংখ্যান পাওয়া গেলে তা নিবন্ধে লেখচিত্র বা গ্রাফ আকারে দেওয়া যেতে পারে। এবং তা অবশ্যই তথ্যসূত্র সমেত। তথ্যসূত্র জরুরী কিন্তু এর বাড়াবাড়ি রকমের ব্যবহার মোটেও নিবন্ধের জন্য ভাল নয়। কারণ এতে নিবন্ধের ফোকাস নির্দিষ্ট রাখা কষ্টকর হয়ে পরে।--বেলায়েত (আলাপ | অবদান) ১৩:৪০, ৩০ অক্টোবর ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

ভূমিকম্প টেবিল[সম্পাদনা]

নিবন্ধের "ভূমিকম্প বৃদ্ধি" অংশে দেয়া টেবিলটি (আমিই দিয়েছি) "বাংলাদেশ বা উপমহাদেশের ভূমিকম্পের" কথা বলছে, কিন্তু "ভূমিকম্প বেড়ে যাবার" কথা ঠিক বলছে না (এখন আমার কাছেই মনে হচ্ছে)। এক্ষেত্রে টেবিলটি অপসারণ করার পক্ষে মত দিচ্ছি। টেবিলটি অপসারিত হলে অন্যান্য বক্তব্য থেকেও "ভূমিকম্প বৃদ্ধি"র ধারণা পাওয়া যাচ্ছে। তবে অপসারণের আগে তথ্যসূত্রগুলো যথাযথভাবে সরিয়ে নিতে হবে, মনে করে।
আলোচকদের ঠিক উপরের আলোচনাটির প্রতিও একটু দৃকপাত করা অনুরোধ করছি। ধন্যবাদ। —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ০৯:০৩, ২০ অক্টোবর ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

এ টেবিলটি এ নিবন্ধ থেকে সরিয়ে, ভূমিকম্প নিবন্ধে সরিয়ে নেওয়া যায়। সেখানে বাংলাদেশে ভূমিকম্প নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ করে তাতে বাংলাদেশ ভূমিকম্প সম্পর্কে কিছু লিখে তাতে এ টেবিলটি যুক্ত করা যায়। আর বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিবন্ধের বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব#ভূমিকম্প বৃদ্ধি অনুচ্ছেদের জন্য এ অঞ্চলে ভূমিকম্প হওয়ার বছর ভিত্তিক কোন পরিসংখ্যান পাওয়া যায় কিনা দেখা উচিত। যেমন ২০০১ -এ কতগুলো, ২০০২ এ কতগুলো। এভাবে একটি টেবিল পাওয়া গেলে তাতে যদি ভূমিকম্পের সংখ্যা বৃদ্ধি দেখানো যায় তাহলে এ অনুচ্ছেদের জন্য যথাযথ হয়। এ ক্ষেত্রে টেবিলের বদলে গ্রাফ তৈরি করে দেওয়া যেতে পারে।--বেলায়েত (আলাপ | অবদান) ১৩:৪৫, ৩০ অক্টোবর ২০১০ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

সুনামির মানচিত্রভিত্তিক অভিক্ষেপ (সহায়তা চাই)[সম্পাদনা]

বাংলাদেশের সুনামি-প্রবন এলাকার একটা মানচিত্র দেয়া হয়েছিলো দৈনিক ইত্তেফাকের নিম্নলিখিত প্রতিবেদনে ছাপা হয়েছিলো।
"সুনামি শংকামুক্ত নয় বাংলাদেশ", মোহাম্মদ আবু তালেব, সাইদুর রহমান; দৈনিক ইত্তেফাক, মার্চ ১৪, ২০১১ খ্রিস্টাব্দ, পৃষ্ঠা ১।
ওয়েব সংস্করণের ছবিটি ছোট। মূল প্রিন্ট সংস্করণের ছবিটি যদি কেউ সংগ্রহ করে তুলে দিতে পারেন, তাহলে খুব উপকার হতো। কারণ ছবিটা খুবই প্রাসঙ্গিক ছিলো আর সেটার হুবহু অনুলিপি তুলে দিলে কপিরাইট লঙ্ঘিত হবে না। কারণ এর আগে একই নিয়মে একটা উপগ্রহচিত্র তোলা হয়েছিলো। —মঈনুল ইসলাম (আলাপ * অবদান) ১৯:২৫, ২৩ মার্চ ২০১১ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]