জ্যান টিনবার্গেন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(Jan Tinbergen থেকে পুনর্নির্দেশিত)

জ্যান টিনবার্গেন (/ˈtɪnbɜːrɡən/; ডাচ:[ˈtɪnˌbɛrɣə(n)]; ১২ এপ্রিল ১৯০৩ - ৯ জুন ১৯৯৪) তিনি ছিলেন একজন ডাচ অর্থনীতিবিদ, ১৯৬৯ সালে অর্থনৈতিক বিজ্ঞানে নোবেল স্মৃতি পুরস্কার দিয়ে প্রথম তাকে ভূষিত করা হয়েছিল। পুরস্কারটি তিনি রাগনার ফ্রিশ(Ragnar Frisch) বিশ্লেষণ , গতিশীল অর্থনীতি প্রক্রিয়া এবং অর্থনীতি প্রক্রিয়ার বিকাশে জন্য পেয়েছিলেন। তিনি বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রভাবশালী অর্থনীতিবিদ এবং ওই সময়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।

জ্যান টিনবার্গেন
1982 সালে টিনবার্গেন
জন্ম(১৯০৩-০৪-১২)১২ এপ্রিল ১৯০৩
হেগ, নেদারল্যান্ডস
মৃত্যু৯ জুন ১৯৯৪(১৯৯৪-০৬-০৯)
হেগ, নেদারল্যান্ডস
জাতীয়তাডাচ
মাতৃশিক্ষায়তনলিডেন বিশ্ববিদ্যালয়
পরিচিতির কারণপ্রথম জাতীয় ম্যাক্রো ইকোনমিক মডেল
পুরস্কারইরাসমাস পুরস্কার (1967)
অর্থনৈতিক বিজ্ঞানে নোবেল মেমোরিয়াল পুরস্কার (1969)
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রঅর্থনীতি, অর্থনীতি
ডক্টরাল উপদেষ্টাপল এহরেনফেস্ট
ডক্টরেট শিক্ষার্থীTjalling Koopmans
হান্স ভ্যান ডেন দোয়েল
সুপাচাই পানিচপাকদি
অশোক মিত্র

অর্থনীতিতে তার গুরুত্বপূর্ণ অবদান গুলোর মধ্যে প্রথমটি হচ্ছে অর্থনীতি বিকাশ, অর্থনীতি সমস্যা সনাক্ত করে এর সমাধান এবং অর্থনীতিকে কি ভাবে গতিশীল করা যায় বোঝা। টিনবার্গেন অর্থনীতি ব্যবস্থা ও সুরক্ষার প্রতিষ্ঠাতা অর্থনীতিবিদ। তিনি ১৯৪৫ সালে অর্থনীতি বিশ্লেষণ ব্যুরো ( সিপিবি) এজেন্সি প্রতিষ্ঠা করেন, এবং তিনি এই এজেন্সির প্রথম পরিচালক ছিলেন। তিনি এই এজেন্সির মাধ্যমে অর্থনীতি উন্নতি সম্পর্কে সেবা দান করতেন।

জীবনী[সম্পাদনা]

জ্যানেট ভ্যান ইকের পাঁচ সন্তান ছিলো, তার মধ্যে জমজ জ্যান টিনবার্গেন এবং ডার্ক কর্নেলিস টিনবার্গেন। তার ভাই নিকোলাস টিনবার্গেন শরীরতত্ত্ব কাজের জন্য ১৯৭৩ সালে নোবেল পুরস্কার জিততেন এবং তার কনিষ্ঠ ভাই লুউক অরনিথোললজিস্ট এর জন্য বিখ্যাত হয়ে উঠে। তার ভাইদের মধ্যে জান এবং নিকোলাস টিনবার্গেন হলো একমাত্র ভাই যারা উভয়ই নোবেল পুরস্কার পেয়েছিল।[১]

১৯২১ থেকে ১৯২৫ সালের মধ্যে টিনবার্গেন লিডেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পল অনারফেস্টে গনিত এবং পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে লেখাপড়া করেন। লিডেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশুনার সময় তিনি এহরেনফেস্ট, কামেরলিং ওনেস, হেন্ড্রিক লরেন্টজ, পিটার জিমান এবং আলবার্ট আইনস্টাইন মতো বিখ্যাত ব্যক্তিদের সাথে তিনি অনেক আলোচনা করেছিলেন ।[২][৩]

স্নাতক শেষ করার পর টিনবার্গেন রটারড্যামের একটি কারাগারে প্রশাসনে সদস্য এবং হেগের কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান ব্যুরো (সিবিএস) এর সম্প্রদায় বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি আবার লিডেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে আসেন এবং পদার্থবিজ্ঞান, অর্থনীতিতে হ্রাস সমস্যা এবং "মিনিমামপ্রোবলেন ইন ডি নাটুরকুন্ডে এন ডি ইকোনমি" ১৯২৯ সালে শীর্ষ অবস্থানে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।[8] লিডেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা এহরেনফেস্ট টিনবার্গেনকে গনিত, পদার্থ বিজ্ঞান , অর্থনীতি এবং রাজনীতি এই বিষয় গুলো এক সাথে অধ্যায়নের অনুমতি দেন। সেই সময় সিবিএস ব্যাবসায়িক জরিপ এবং গনিততিক পরিসংখ্যান বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং টিনবার্গেনকে তার প্রথম চেয়ারম্যান করা হয়। তিনি ওই প্রতিষ্ঠানে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত কাজ করেন। বিশাল সিবিএস ডেটা অ্যাক্সেস এজেন্সি টিনবার্গেনকে তারপর তাত্ত্বিক  গবেষণায় অনেক বড় সহায়তা করেন। ১৯৩১ সাল থেকে শুরু করে তিনি আমস্টারডাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন, এবং ১৯৩৩ সালে তিনি নেদারল্যান্ডস স্কুল অফ ইকোনমিক্স গনিত ও পরিসংখ্যান সহযোগী অধ্যাপক নিযুক্ত হন। তিনি ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত এই দায়িত্বটি পালন করেন। [৪][৫]

১৯২৯ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত ডাচ পরিসংখ্যান অফিস এবং পরামর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। ১৯৪৫ সালে তিনি নেদারল্যান্ডস ব্যুরো অর্থনৈতিক বিশ্লেষণের পরিচালক নিয়োগ হন। পরবর্তীতে তিনি পড়াশোনার দিকে মনোযোগ বারিয়ে ১৯৫৫ সালে চাকরিটি ছেড়ে চলে আসেন। তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে এক বছর ভিজিটিং প্রফেসর হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন, তিনি আবার ডাচ ইকোনমিক ইনস্টিটিউটে ফিরে আসেন। তিনি সংযুক্ত আরব, তুরস্ক, ভেনিজুয়েলা, সুরিনাম, ইন্দোনেশিয়া এবং পাকিস্তান আরো বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং সরকারের রাষ্ট্রে উন্নয়নের পরামর্শক হিসেবে কাজ করেন।[৬][৭]

টিনবার্গেন ১৯৪৬ সালে রয়্যাল নেদারল্যান্ডস একাডেমী অফ আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস এর সদস্য হয়েছিলেন।[৮] তিনি মিউনিখের আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান একাডেমির সদস্য ছিলেন। ১৯৫৬ সালে তিনি ইরাসমাস ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি রটারডামের ইকোনোমেট্রিক ইনস্টিটিউট এবং হেনরি এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন। ১৯৬০ সালে তিনি পরিসংখ্যান সমিতি পরিচালক এবং আমেরিকান একাডেমি অফ আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস গবেষক নির্বাচিত হন।[৯] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ জুন ২০১৬ তারিখে[১০] টিনবার্গেন ইনস্টিটিউট তার সম্মানে নামকরণ করা হয়েছিল। ১৯৬২ সালে ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ সোশ্যাল স্টাডিজ (ISS) টিনবার্গেনকে সম্মানসূচক ফেলোশিপ প্রদান করেন।[১১][১২] তিনি ১৯৬৩ সালে আমেরিকান দার্শনিক নির্বাচিত হয়েছিলেন।[১৩] তিনি ১৯৬৮ সালে স্যার জর্জ উইলিয়াম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট উপাধি লাভ করেন।[১৪][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচিত হয়েছিলেন ন্যাশনাল একাডেমি অফ সায়েন্সেস 1974 সালে। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ন্যাশনাল একডেমি অফ সায়েন্সেস নির্বাচিত হয়েছিলেন। [১৫]

কাজ[সম্পাদনা]

মন্ত্রী প্রঙ্ক, 23 মে 1975, হেগে একটি অর্থনীতি সিম্পোজিয়ামে টিনবার্গেন এবং ডি সেনেস

অনেকের কাছে জ্যান টিনবার্গেন তার মৃত্যুর অনেক পরে প্রায়ই আলোচিত হয়েছিল, তথাকথিত 'টিনবার্গেন নর্ম' এর জন্য পরিচিত হয়েছিলেন। টিনবার্গেন তার কর্ম সম্পর্কে কোন আনুষ্ঠানিক ভাবে কাউকে কিছু বলেনি। [১৬] যদি ও টিনবার্গেন তার কাজ সম্পর্কে কাউকে কিছু না বলা এটি সাধারণত নীতি বলে মনে করা হয়। কোন দেশের মাথাপিছু আয় যদি শতকরা ৫%  নিচে চলে যায় তাহলে এটি জনগণের জন্য উদ্বেগজনক। টিনবার্গেন ১৯৮১ সালে প্রকাশিত তাঁর একটি বইয়ে  এক থেকে পাঁচ আয়ের বিতরণ অনুপাতের প্রযুক্তিগততা  তুলে ধরেছেন।  [১৭] এক থেকে পাঁচ আয়ের অনুপাত সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য ছাড়াও টিনবার্গেন সমাজ এবং রাষ্ট্রের অর্থনীতি ক্ষুদ্র সমস্যা গুলোও খুঁজে বের করেছিলেন।

টিনবার্গেন প্রথম রাষ্ট্রেরকে অর্থনীতি মডেলে পরিণত করা জন্য কাজ করেছিলেন। প্রথমে নেদারল্যান্ড , পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য তার অর্থনীতি প্রক্রিয়া নিয়ে তিনি কাজ করেন।[১৮]

টিনবার্গেন কিছু অর্থনৈতিক লক্ষ্যবস্তু নির্ধারণ করেছিলেন যা  প্রয়োগ করলেই অর্থনীতিতে উন্নতি করা সম্ভব ।[১৯] তার লক্ষ্যবস্তু হচ্ছে অর্থনৈতিক পরিবর্তনশীল নিয়ম কানুন যা জনপ্রতিনিধিরা নিয়ন্ত্রণ করে। এই পরিবর্তনশীল কানুনকে গুলোকে একটি নিয়মে নিয়ে আসা। টিনবার্গেন জোর দিয়েছিলেন যে নির্দিষ্ট সংখ্যক লক্ষ্যমাত্রার কাঙ্ক্ষিত মান অর্জনের জন্য নীতি নির্ধারককে সমান সংখ্যক যন্ত্র নিয়ন্ত্রণ করা দরকার। টিনর্বাগেন লক্ষ্য করেছিলেন যে অর্থনীতিতে যে নির্দিষ্ট সংখ্যক লক্ষ্যমাত্রার কাঙ্ক্ষিত মান অর্জনের জন্য জনপ্রতিনিধিদের কিছু নিয়ম অনুসরন করতে হবে। এটা টিনর্বাগেন রুল হিসেবে পরিচিতি।

টিনর্বাগেন অর্থনৈতিক নিয়মাবলী আজ ও রয়ে গেছে যা বর্তমানে অনেক কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ব্যবহার হয়।  অনেক কেন্দ্রীয় ব্যাংক আজ বিবেচনা করে মূল্যস্ফীতির হার তাদের লক্ষ্য হিসাবে; মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে তারা যে নীতি উপকরণ ব্যবহার করে তা হ'ল স্বল্পমেয়াদী সুদের হার।[২০]

টিনর্বাগেন পর সামষ্টিক অর্থনৈতিক মডেলগুলি নিয়ে লরেন্স ক্লেইন কাজ করা  অব্যাহত রেখেছিলেন এবং তিনি অর্থনীতি বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পান।  তার সাংস্কৃতিক অবদানের জন্য, ১৯৮৫ সালে তাকে গোল্ডেন গানজেনভী (Gouden Ganzenveer) পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল।[২১]

টিনবার্গেনের অর্থনীতিকে মডেলিং সহ বেশ কয়েকটি পরিচিত অংশগ্রহণকারীদের সাথে বিতর্ক হয়েছিল, টিনবার্গেন যাদের মধ্যে বিতর্ক প্রতিযোগিতা হয়েছিল  জে.এম. কেইনস, রাগনার ফ্রিশ এবং মিল্টন ফ্রিডম্যান। বিতর্কটি কখনও কখনও টিনবার্গেন বিতর্ক হিসাবে উল্লেখ করা হয় । (See Keynes–Tinbergen debate)[২২][২৩]

গ্রন্থপঞ্জি[সম্পাদনা]

  1. বিশ্ব সুরক্ষা এবং ইক্যুইটি. অ্যাল্ডারশট, 1990। ISBN 1-85278-187-4
  2. উত্পাদন, আয় এবং কল্যাণ: একটি সর্বোত্তম সামাজিক শৃঙ্খলার সন্ধান। ব্রাইটন, ১৯৮৫ ISBN 0-7450-0014-2
  3. অর্থনৈতিক নীতি: নীতি ও নকশা। আমস্টারডাম, 1978। ISBN 0-7204-3129-8
  4. Der Dialog Nord-Süd: Informationen zur Entwicklungspolitik. Frankfurt am Main: Europ. Verlagsanstalt, 1977.
  5. আয় বিতরণ: বিশ্লেষণ এবং নীতি। নিউ ইয়র্ক, 1975।. ISBN 0-444-10832-7
  6. ব্যবসায় চক্রের ডায়নামিক্স: অর্থনৈতিক ওঠানামার একটি গবেষণা. শিকাগো: শিকাগো পি এর ইউ, 1974। ISBN 0-226-80418-6
  7. উন্নয়ন পরিকল্পনায় স্থানের উপাদান (together with L.B.M. Mennes and J.G. Waardenburg), Amsterdam, 1969
  • উন্নয়ন পরিকল্পনা। লন্ডন, 1967।
  1. কেন্দ্রীয় পরিকল্পনা। তুলনামূলক অর্থনীতিতে অধ্যয়ন, ৪। নিউ হ্যাভেন, ১৯৭৪।
  • বিশ্ব অর্থনীতি রূপদান, একটি আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক নীতি জন্য পরামর্শ। নিউ ইয়র্ক, 1962।
  1. নির্বাচিত কাগজপত্র। আমস্টারডাম, ১৯৫৯
  • অর্থনৈতিক নীতি: নীতি ও নকশা, আমস্টারডাম, ১৯৫৭।
  1. অর্থনৈতিক নীতিতে কেন্দ্রীকরণ এবং বিকেন্দ্রীকরণ, আমস্টারডাম, ১৯৫৪ ISBN 0-313-23077-3
  2. ইকোনোমেট্রিক্স. লন্ডন, 1953।
  • অর্থনৈতিক নীতি তত্ত্বের উপর। দ্বিতীয় সংস্করণ (১৯৫২) এর খণ্ড ১ অর্থনৈতিক বিশ্লেষণে অবদান, আমস্টারডাম: উত্তর-হল্যান্ড।
  1. যুক্তরাজ্যের ব্যবসায় চক্র, 1870–1914, আমস্টারডাম, ১৯৫১
  2. আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা। আমস্টারডাম, 1945।
  3. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবসায় চক্র, ১৯১৯–১৯৩২, জেনেভা, 1939 এবং নিউ ইয়র্ক, 1968।
  4. ব্যবসায় চক্র সমস্যার জন্য একটি একনোমেট্রিক পদ্ধতি। ইন: অর্থনৈতিক অচলাবস্থা; ২; বৈজ্ঞানিক ও শিল্প সংবাদ, আইএসএসএন 0365-6861 ; ৫২৫. প্যারিস, 1937।
  • টিনবার্গেন সম্পর্কে
  1. অ্যাকোসেলা, নিকোলা, দি বার্তোলোমিও, জিওভান্নি (২০০৭)টিনবার্গেন এবং থিল ন্যাশের সাথে দেখা করে: নীতি গেমগুলিতে নিয়ন্ত্রণযোগ্যতা’, in: ‘Economics Letters’, 90(2): 213–218
  2. অ্যাকোসেলা, নিকোলা, Di Bartolomeo, Giovanni and Hughes Hallett, A. [2010], ‘Policy games, policy neutrality and Tinbergen controllability under rational expectations’, in: ‘Journal of Macroeconomics’, 32(1): 55–67.
  3. অ্যাকোসেলা, নিকোলা Di Bartolomeo, Giovanni and Hughes Hallett, A. [2011], ‘Tinbergen controllability and n-player LQ-games’, in: ‘Economics Lettersঢাকা ১১৩:৩২–৪।
  4. মুর্শেদ, এসএম। ২০২১।কল্যাণ ও সুরক্ষা সম্পর্কে জ্যান টিনবার্গেনের আদর্শিক দৃষ্টিভঙ্গির সংস্কার করা।" পিস রিসার্চ জার্নাল।

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Dekker, Erwin (2021). Jan Tinbergen (1903–1994) and the Rise of Economic Expertise. Cambridge University Press. ISBN 978-1-108-85320-0.
  2. Dekker, Erwin (2022). "An "Ordo-Thinker" on the Left: Jan Tinbergen on the National and International Economic Order". History of Political Economy. 54 (4): 689–718. doi:10.1215/00182702-9895888. ISSN 0018-2702. S2CID 248839847.
  3. Magnus, Jan & Mary S. Morgan (1987) The ET Interview: Professor J. Tinbergen in: 'Econometric Theory 3, 1987, 117-142.
  4. Willlekens, Frans (2008) International Migration in Europe: Data, Models and Estimates. New Jersey. John Wiley & Sons: 117.
  5. "Nobel Prize Facts".
  6. Jan Tinbergen (1903–1994) Koninklijke Bibliotheek (in Dutch)
  7. O'Connor, John J.; Robertson, Edmund F., "Jan Tinbergen", MacTutor History of Mathematics Archive, University of St Andrews
  8. Jan Tinbergen (1929). "Minimumproblemen in de natuurkunde en de economie" (PDF).
  9. Curriculum Vitae. nobelprize.org
  10. "Jan Tinbergen (1903 - 1994)". Royal Netherlands Academy of Arts and Sciences. Archived from the original on 18 September 2020.
  11. View/Search Fellows of the ASA Archived 2016-06-16 at the Wayback Machine, accessed 2016-07-23.
  12. "Jan Tinbergen". American Academy of Arts & Sciences. Retrieved 2022-11-10.
  13. "APS Member History". search.amphilsoc.org. Retrieved 2022-11-10.
  14. "Honorary Degree Citation - Jan Tinbergen* | Concordia University Archives[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]". archives.concordia.ca. Retrieved 2016-03-30.
  15. "J. Tinbergen". www.nasonline.org. Retrieved 2022-11-10.
  16. Akkerboom, Broer. "De Tinbergennorm bestaat niet". Me Judice, 14 Mei 2015.
  17. Tinbergen, Jan (1981). "Misunderstandings concerning income distribution policies" (PDF). De Economist. 129 (1): 13. CiteSeerX 10.1.1.1030.5758. doi:10.1007/BF01705865. S2CID 154797347.
  18. Dhaene, G.; Barten, A. P. (1989). "When it all began". Economic Modelling. 6 (2): 203. doi:10.1016/0264-9993(89)90005-9.
  19. Klein, Lawrence (2004). "The Contribution of Jan Tinbergen to Economic Science". De Economist. 152 (2): 155–157. doi:10.1023/B:ECOT.0000023251.14849.4f. S2CID 154689887.
  20. Del Rio, Pablo; Howlett, Michael P. (2013). "Beyond the'Tinbergen Rule'in Policy Design: Matching Tools and Goals in Policy Portfolios". Lee Kuan Yew School of Public Policy Research Paper (13–01). Retrieved 21 December 2020.
  21. Blinder, Alan (1999), Central Banking in Theory and Practice. MIT Press, ISBN 0262522608.
  22. "Laureaten De Gouden Ganzenveer vanaf 1955". Stichting De Gouden Ganzenveer. 2009. Archived from the original on 2009-02-25. Retrieved 2009-07-28.
  23. Leeson, R. (1998). "The Ghosts I Called I Can't Get Rid of Now: the Keynes-Tinbergen-Friedman-Phillips Critique of Keynesian Macroeconometrics" (PDF). History of Political Economy. 30 (1): 51–94. doi:10.1215/00182702-30-1-51.
  24. Louçã, F. (1999). "The econometric challenge to Keynes: Arguments and contradictions in the early debates about a late issue[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]" (PDF). The European Journal of the History of Economic Thought. 6 (3): 404–438. doi:10.1080/10427719900000074. hdl:10400.5/25984.[permanent dead link]
  25. Peden, W. (2022). "Probability and Statistics in the Tinbergen-Keynes Debates". Erasmus Journal for Philosophy and Economics. 15 (2): 100–119. doi:10.23941/ejpe.v15i2.710

অন্যান্য তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  • Jan Tinbergen Nobelprize.org
পুরস্কার
নতুন সৃষ্টি Laureate of the Nobel Memorial Prize in Economics
1969
যৌথভাবে: Ragnar Frisch
উত্তরসূরী
Paul A. Samuelson