লিবারেশন টাইগার্স অব তামিল ঈলম

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(লিবারেশন টাইগার্স অফ তামিল ইলম থেকে পুনর্নির্দেশিত)
লিবারেশন টাইগার্স অব তামিল ইলম
தமிழீழ விடுதலைப் புலிகள்
নেতাভেলুপিল্লাই প্রভাকরণ 
অপারেশনের তারিখ৫ মে, ১৯৭৬ - ১৯ মে, ২০০৯
উদ্দেশ্যপৃথক তামিল রাষ্ট্র গঠন
সক্রিয়তার অঞ্চল শ্রীলঙ্কা
 যুক্তরাজ্য
 কানাডা
 যুক্তরাষ্ট্র
 ইউরোপীয় ইউনিয়ন[১]
মতাদর্শতামিল জাতীয়তাবাদ
অবস্থাঅকার্যকর। মে, ২০০৯ সালে সামরিকভাবে পরাজিত।[২]
বার্ষিক রাজস্বসামরিক বাহিনীর কাছে পরাজয়ের পূর্বে $২০০-৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার[৩][৪]
রাজস্বের উৎসদেশত্যাগী তামিলদের কাছ থেকে দান, জোরপূর্বক আদায়[৫] জাহাজ ব্যবসা, অস্ত্র বিক্রয়, এলটিটিই নিয়ন্ত্রিত এলাকা থেকে কর আদায়
পতাকা

লিবারেশন টাইগার্স অব তামিল ইলম বা এলটিটিই (তামিল: தமிழீழ விடுதலைப் புலிகள், প্রতিবর্ণী. তমিল্ড়ীল্ড় ভ়িটুতালৈপ্ পুলিকল়্); ইংরেজি: Liberation Tigers of Tamil Eelam)বা তামিল টাইগার[৬] শ্রীলঙ্কার একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী, উগ্র গেরিলা সংগঠন ছিলো। তারা শ্রীলঙ্কার উত্তরাঞ্চলে অবস্থান করে উত্তর এবং পূর্বাংশ নিয়ে পৃথক ও স্বাধীন তামিল রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে শ্রীলঙ্কা সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলো যা শ্রীলঙ্কায় তামিল ঈলাম নামে পরিচিত।[৭] এছাড়াও, এলটিটিই তামিল টাইগার্স নামে সর্বসমক্ষে পরিচিত হয়ে আসছিলো। সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল মে, ১৯৭৬ সালে। এর প্রধান ছিলেন ভেলুপিল্লাই প্রভাকরণ, যিনি ১৮ মে, ২০০৯ সালে শ্রীলঙ্কা সশস্ত্র বাহিনীর সাথে যুদ্ধরত অবস্থায় নিহত হন।[৮] প্রভাকরণের মৃতদেহ দ্রুত দাহ করে ফেলা হয় এবং সরকারীবাহিনী সেখানে কোন জনসমাগম হতে দেয়নি।

মানবাধিকার লঙ্ঘন[সম্পাদনা]

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এলটিটিই'র বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ন্যায় গুরুতর অভিযোগ উত্থাপন করে। তারা মানবাধিকারের প্রতি ন্যূনতম সম্মান প্রদর্শন করছে না এবং অসহযোগ আন্দোলনের ন্যায় নির্দিষ্ট মানদণ্ডের বিধি-বিধান পালন করছে না যাতে করে মনে হতে পারে যে তারা মুক্তিকামী যোদ্ধা। সেলক্ষ্যে সংগঠনটিকে সন্ত্রাসবাদী সংগঠন নামে আখ্যায়িত করা হয়েছে।[৯][১০][১১][১২] এফবিআই এলটিটিইকে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সংগঠন হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।[১৩] অন্যান্য দেশও এলটিটিইকে একই পর্যায়ে ফেলেছে। অনেক দেশআন্তর্জাতিক সংগঠন এলটিটিইকে নিরীহ জনসাধারণকে হত্যা এবং শিশুদেরকে ব্যবহার করার বিষয়ে তাদের অভিযোগ জানিয়েছে।[১৪]

প্রতিষ্ঠার পর থেকে সংগঠনটি অনেকবার সাধারণ জনগণকে লক্ষ্য করে আক্রমণ কার্য্য পরিচালনা করেছে। উল্লেখযোগ্য আক্রমণের মধ্যে রয়েছে অরন্থালয়া গণহত্যা[১৫] অনুরাধাপুরা গণহত্যা,[১৬] কত্তানকুদি মসজিদে গণহত্যা,[১৭] the কেবিথিগোলেয়া গণহত্যা,[১৮] এবং দেহিওয়ালা গাড়ীতে বোমা হামলা অন্যতম।[১৯] অর্থ সংগ্রহের লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে বোমা হামলায়ও অনেক নিরীহ গ্রাহক হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন।[১৯][২০]

নারী ও শিশুদের অংশগ্রহণ[সম্পাদনা]

এলটিটিইতে নারী যোদ্ধাদের নেতৃত্বে অংশগ্রহণ ও যোদ্ধা হিসেবে ভূমিকা পালন নিয়ে বিতর্কের পরিবেশ সৃষ্টি হয়। তামিল ইলমে নারীদেরকে সর্বদাই দ্বিতীয় সারিতে রাখা হয়েছে। এলটিটিই'র প্রণীত বিভিন্ন লিফলেট ও প্রচার-পুস্তিকায় নারীর সমতাবিধানের কথা তেমনভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়নি। বলা হয়েছে যে, নারীর স্বাধীনতা অর্জনে জাতীয়তাবাদে আগ্রহ ও জাতিগত সহিংসতা দূরীকরণ ভিন্ন তাদের অধিকার অর্জন করা অসম্ভব।[২১][২২][২৩]

সংগঠনটি শিশুদেরকে নিয়োগ করে শ্রীলঙ্কা সরকারের বাহিনীর বিরুদ্ধে ব্যবহার করে।[২৪][২৫][২৬] ২০০১ সাল থেকে এলটিটিই ৫,৭৯৪ শিশুকে তাদের র‌্যাংক অনুযায়ী এ কাজ করে।[২৭][২৮] ক্রমবর্ধমান আন্তর্জাতিক চাপ প্রয়োগের প্রেক্ষাপটে জুলাই, ২০০৩ সালে এলটিটিই কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করে যে তারা শিশু সৈনিকদের সংগঠনে নিয়োগ বন্ধ করবে। কিন্তু ইউনিসেফ[২৯][৩০] এবং হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচ[৩১] - উভয় সংস্থাই এ প্রতিশ্রুতিকে বাতিলপূর্বক অভিযুক্ত করেছে যে সুনামিতে আক্রান্ত অনাথ শিশুদেরকে সংগঠনে অংশগ্রহণের জন্যে তারা আরো উদ্বুদ্ধ করছে।[৩২] ১৮ জুন, ২০০৭ তারিখে এলটিটিই আঠারো বছরের কমবয়সী শিশুদেরকে মুক্তি দেয়। কিন্তু ইউনিসেফ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বলেছে যে, শিশুদেরকে নিয়োগ করা উল্লেখযোগ্য হারে কমেনি। বরঞ্চ, ২০০৭ সালে তারা আরো ৫০৬ শিশুকে নিযুক্ত করেছে।[৩৩]

হত্যাকাণ্ড পরিচালনা[সম্পাদনা]

এলটিটিই কর্তৃক রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড পরিচালনা[৩৪]
পদবীধারী সংখ্যা
শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি
ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী
প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী
শ্রীলঙ্কার রাজনৈতিক দলের নেতা ১০
শ্রীলঙ্কার মন্ত্রী
সংসদ সদস্য ৩৭
স্থানীয় সরকারের সদস্য
প্রদেশিয়া সভার সদস্য ২২
রাজনৈতিক দলের সংগঠক ১৭
মেয়র

শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি রানাসিংহে প্রেমাদাসা হত্যাকাণ্ড এলটিটিই কর্তৃক পরিচালিত হয়েছিল।[৩৫] ১ মে, ১৯৯৩ তারিখে অনুষ্ঠিত মে দিবসের শোভাযাত্রা অনুষ্ঠানে এলটিটিই’র আত্মঘাতি বোমা হামলায় প্রেমাদাসা নিহত হন।[৩৬]

তামিল নাডুর মাদ্রাজ থেকে ৩০ মাইল দুরে শ্রীপেরুম্বুদুর লোক সভা কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থীর হয়ে প্রচার-অভিযান সভায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীকে এলটিটিই'র কর্মী ও আত্মঘাতী বোমাবহনকারী থেনমঝি রাজারত্মম ২১ মে, ১৯৯১ সালে হত্যা করেছিলেন।[৩৭] ২৪ অক্টোবর, ১৯৯৪ সালে থোটালঙ্গা-গ্র্যান্ডপাস এলাকায় অনুষ্ঠিত রাজনৈতিক সমাবেশে দূর নিয়ন্ত্রিত বোমা বিস্ফোরণে ব্যাপকসংখ্যক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নিহত হয়েছিলেন। ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টির বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও রাষ্ট্রপতি প্রার্থী গামিনি দিসানায়েকে, মন্ত্রী বীরসিংহে মালিমারাচ্চি, জি.এম. প্রেমাচন্দ্রা, ওসি আবেগানাসেকারা, গামিনি বিজেসেকারা প্রমূখ ব্যক্তিত্ব এ আক্রমণের শিকার হন।[৩৮][৩৯]

আকুরেসা এলাকার জুম্মা মসজিদে ২০০৯ সালের ১০ মার্চ তারিখে এলটিটিই'র আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১৩ জন বেসামরিক ব্যক্তি প্রাণ হারান। ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মাহিন্দা বিজেসেকারা এতে গুরুতর আহত হন।[৪০]

দেশের উত্তর এবং পূর্বাংশে সামরিক বিষয়াদিতে আক্রমণ কার্য্য পরিচালিত হলেও সাধারণ জনগণও তাদের আক্রমণের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছেন অনেকবার। শক্তিশালী ও নিখুঁত আক্রমণ কার্য্য পরিচালনা করে কলম্বো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ব্যাপক ক্ষতিসাধন করে। ২০০১ সালের এ আক্রমণে অনেকগুলো বাণিজ্যিক বিমান এবং সামরিক বিমান ক্ষতিগ্রস্ত করার পাশাপাশি ১৬ ব্যক্তিও নিহত হন।[৪১]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Liberation Tigers of Tamil Eelam (LTTE)"। satp.org। ২০০২। ২০১১-০৮-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৭-২৮  অজানা প্যারামিটার |month= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
  2. "Rebels admit defeat in Sri Lankan civil war | detnews.com | The Detroit News"। detnews.com। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০০৯ 
  3. "LTTE international presents an enduring threat"। Lakbima News। ২০১১। ২০১১-০৯-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৭-২৯  অজানা প্যারামিটার |month= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
  4. "The Sri Lankan Tamil Diaspora After the LTTE" (পিডিএফ)International Crisis Group। ২০১০। ২০ মে ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১১  অজানা প্যারামিটার |month= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
  5. Shanaka Jayasekara (২০০৭)। "LTTE Fundraising & Money Transfer Operations"। satp.org। ২০০৭-১০-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৭-২৮  অজানা প্যারামিটার |month= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
  6. "Majority in Tamil Nadu favours backing LTTE: Poll"web.archive.org। ২০১১-০৮-২১। Archived from the original on ২০১১-০৮-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১৭ 
  7. "Sri Lanka – Living With Terror"Frontline। PBS। মে ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৯ 
  8. Farrell, Tom (মে ২১, ২০০৯)। "Single-minded Tamil Tigers leader lived and died by the gun"। Obituaries (English ভাষায়)। The Age। পৃষ্ঠা 12। 
  9. Bureau of Democracy, Human Rights, and Labor (28 Februar y 2005)। "Sri Lanka"। Country Reports on Human Rights Practices – 2004United States Department of State। সংগ্রহের তারিখ 2009-02-09  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য).
  10. United Nations Special Rapporteur on extrajudicial executions (৫ সেপ্টেম্বর ২০০৬)। UN Expert welcomes Proposed Sri Lanka CommissionOffice of the United Nations High Commissioner for Human Rights। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৯ .
  11. Ganguly, Meenakshi (১১ সেপ্টেম্বর ২০০৬)। "Sri Lanka: time to act"। Open DemocracyHuman Rights Watch .
  12. Clapham, Andrew (২৭ জানুয়ারি ২০০৬)। "Human Rights Obligations of Non-State Actors" (পিডিএফ)Academy of European Law, European University Institute। ২০০৯-০২-০৫ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৯ .
  13. Federal Bureau of Investigation (FBI) (১০ জানুয়ারি ২০০৮)। "Taming The Tamil Tigers"। U.S. Federal Government, U.S. Department of Justice। ১৯ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৯ 
  14. "Suicide terrorism: a global threat"Jane's Information Group। ২০ অক্টোবর ২০০০। ২০০৯-০২-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৯ 
  15. Nadira Gunatilleke (২৪ মে ২০০৭)। "Aranthalawa massacre, one of the darkest chapters in Lankan history"। Daily News। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০০৯ 
  16. "Sri Lanka Tamil Terror"। The Time। ২৭ মে ১৯৮৫। ১৪ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০০৯ 
  17. "Human rights violations in a context of armed conflict"। Amnesty International USA। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০০৯ 
  18. David Shelby (১৫ জুন ২০০৬)। "United States Condemns Terrorist Attack on Sri Lankan Bus"। US Department of State। ২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০০৯ 
  19. "Timeline of the Tamil conflict"। BBC News। ৪ সেপ্টেম্বর ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০০৯ 
  20. "1996: Fifty dead in Sri Lanka suicide bombing"। BBC News। ১৯৯৬-০১-৩১। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০০৯ 
  21. Ann, A (১৯৯৩)। Women Fighters of Liberation Tigers। Jaffna: LTTE Publication Section। 
  22. Wang, Peng (২০১১)। "Women in the LTTE: Birds of Freedom or Cogs in the Wheel?"। Journal of Politics and Law4 (1): 100–108। 
  23. Alison, M (২০০৩)। "Cogs in the Wheel? Women in the Liberation Tigers of Tamil Eelam"। Civil War6 (1): 37–54। 
  24. Bureau of Democracy, Human Rights and Labor (২৩ ফেব্রুয়ারি ২০০০)। "Sri Lanka: Country Reports on Human Rights Practices"United States Department of State। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-১০ 
  25. "Human Rights Watch World Report 2006 – Sri Lanka"United Nations High Commissioner for Refugees। ১৮ জানুয়ারি ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-১০ 
  26. "Child Soldier Use 2003: A Briefing for the 4th UN Security Council Open Debate on Children and Armed Conflict: Sri Lanka"Human Rights Watch। ২০০৩। ২০০৭-০৫-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-১৩  অজানা প্যারামিটার |month= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
  27. Raman, Nachammai (২৯ নভেম্বর ২০০৬)। "Outrage over child soldiers in Sri Lanka"The Christian Science Monitor। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-১০ 
  28. "UN plea to Tigers on child troops"। BBC News। BBC News। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৯ 
  29. "UN says Sri Lankan group continues to recruit child soldiers"International Herald TribuneAssociated Press। ২৭ এপ্রিল ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-১০ 
  30. "Children being caught up in recruitment drive in north east"United Nations Children's Fund। ২৬ জুন ২০০৪। ২৫ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৯ 
  31. "Sri Lanka: Child Tsunami Victims Recruited by Tamil Tigers"Human Rights Watch। ১৩ জানুয়ারি ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৯ 
  32. "Tamil Tigers 'drafting children'"। BBC News। BBC News। ১৩ জানুয়ারি ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৯ 
  33. "Sri Lanka: Amnesty International urges LTTE to live up to its pledge to end child recruitment"Amnesty International। ১০ জুলাই ২০০৭। ২০০৭-১০-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৯ 
  34. "Humanitarian Operation - Factual Analysis, July 2006 - May 2009" (পিডিএফ)Ministry of Defence (Sri Lanka)। ১ আগস্ট ২০১১। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১২ 
  35. Liberation Tigers of Tamil Eelam Backgrounder ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ মে ২০১০ তারিখে Council on Foreign Relations - July 21, 2008
  36. Gargan, Edward (মে ২, ১৯৯৩)। "Suicide Bomber Kills President of Sri Lanka"। New York Times। 
  37. "রেডিফ অন দ্য নেট: সোনিয়া আবেগ রুদ্ধ করার প্রচেষ্টায় কিন্তু তাঁর দোভাষী (অনুবাদক) পরিপূর্ণ আবেগাপ্লুত"। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১২ 
  38. "Q&A: Sri Lanka elections"BBC। ফেব্রুয়ারি ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১০ 
  39. "Sri Lanka: Searching for a solution"BBC। ১৯৯৯-০৮-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১০ 
  40. "Diplomats of Muslim countries condemn LTTE terror attack in Akuressa"Ministry of Foreign Affairs (Sri Lanka)। ২০০৯। ২০১৪-০৯-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৮-১০ 
  41. Venkataramanan, K (২৪ জুলাই ২০০১)। "LTTE Attacks Colombo Airport, Airbase"। Rediff.com India। Press Trust of India। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৯ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

LTTE web sites
Sri Lanka Government
International organizations