লিনৎস

স্থানাঙ্ক: ৪৮°১৮′২১″ উত্তর ১৪°১৭′১১″ পূর্ব / ৪৮.৩০৫৮৩° উত্তর ১৪.২৮৬৩৯° পূর্ব / 48.30583; 14.28639
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
লিনৎস
City
Clockwise from top: general view with the New Cathedral, pedestrian area in the city centre, Landstraße, Altstadt
লিনৎসের পতাকা
পতাকা
লিনৎসের প্রতীক
প্রতীক
লুয়া ত্রুটি মডিউল:অবস্থান_মানচিত্ এর 480 নং লাইনে: নির্দিষ্ট অবস্থান মানচিত্রের সংজ্ঞা খুঁজে পাওয়া যায়নি। "মডিউল:অবস্থান মানচিত্র/উপাত্ত/Austria Upper Austria" বা "টেমপ্লেট:অবস্থান মানচিত্র Austria Upper Austria" দুটির একটিও বিদ্যমান নয়।অস্ট্রিয়ার ভেতরে অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ৪৮°১৮′২১″ উত্তর ১৪°১৭′১১″ পূর্ব / ৪৮.৩০৫৮৩° উত্তর ১৪.২৮৬৩৯° পূর্ব / 48.30583; 14.28639
CountryAustria
StateUpper Austria
DistrictStatutory city
সরকার
 • MayorKlaus Luger (SPÖ)
উচ্চতা২৬৬ মিটার (৮৭৩ ফুট)
জনসংখ্যা
 • মহানগর২,৭১,২৩৪
সময় অঞ্চলCET (ইউটিসি+1)
 • গ্রীষ্মকালীন (দিসস)CEST (ইউটিসি+2)
Postal code4010, 402x, 4030, 404x
Area code0732, (also 070 until 12 May 2014)
যানবাহন নিবন্ধনL
ওয়েবসাইটhttps://www.linztourismus.at/en/leisure

লিনৎস (জার্মান: Linz; আ-ধ্ব-ব:[ˈlɪnts]; শুনুন; চেক: Linec) মধ্য ইউরোপের রাষ্ট্র অস্ট্রিয়ার উত্তর-মধ্যভাগের ওবারও্যস্টাররাইখ (ঊর্ধ্ব অস্ট্রিয়া) অঙ্গরাজ্যের রাজধানী ও সমগ্র অস্ট্রিয়ার তৃতীয় বৃহত্তম নগরী। অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনা থেকে ১৬০ কিলোমিটার পশ্চিমে ও দানিউব নদীর তীরে অবস্থিত লিনৎস শহরটি অস্ট্রিয়ার সবচেয়ে উত্তর অংশে অবস্থিত। ২০১৮ সালে শহরের জনসংখ্যা ছিল ২ লক্ষের কিছু বেশি।[১] এটি একটি প্রধান শিল্পনগরী ও দানিউব নদীর উপরে একটি গুরুত্বপূর্ণ বন্দর। এখানকার কারখানাগুলিতে রাসায়নিক দ্রব্য, বস্ত্র, বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম, লোহা ও ইস্পাত উৎপাদন করা হয়। দানিউব নদীর দক্ষিণ তীরে পুরাতন লিনৎস নগরীটি অবস্থিত, যার কেন্দ্রে রয়েছে মূল চত্বর বা হাউপ্টপ্লাৎস, যার মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে ট্রিনিটি স্তম্ভ (১৭২৩)। আরও আছে আল্টার ডোম নামক ১৭শ শতাব্দীতে নির্মিত মহাগির্জা (ক্যাথেড্রাল) ও ১৫শ শতকে নির্মিত একটি দুর্গপ্রাসাদ (বর্তমানে জাদুঘরে রূপান্তরিত)। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে ইয়োহানেস কেপলার বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৬৬), শিল্প ও শিল্পকলা নকশা অ্যাকাডেমি (১৯৪৭), বিভিন্ন বিজ্ঞান গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও শিল্পকলা ও সঙ্গীত বিদ্যালয়গুলি উল্লেখ্য। জাদুঘর, শিল্পকলা প্রদর্শনীগৃহ (গ্যালারি), গ্রন্থাগার, মহাফেজখানা, গীতিনাট্যশালা ও নাট্যশালার উপস্থিতি শহরটিকে একটি সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পরিণত করেছে।

প্রাচীনকালে রোমান যুগে এখানে খ্রিস্টীয় ২য় শতকে লেন্তিয়া নামক একটি দুর্গশহর ছিল। ১৫শ শতকে এটি একটি বাজারভিত্তিক শহরে পরিণত হয়। এখানে অস্ট্রিয়ার সম্রাট ৩য় ফ্রিডরিখ ১৫শ শতকের শেষদিকে কয়েক বছর বাস করেছিলেন। জার্মানরা অস্ট্রিয়া দখল করার পরে ১৯৩৮ সালে এখানে ইস্পাত ও রাসায়নিক দ্রব্যের কারখানাগুলি নির্মাণ করা হয়।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Österreich – Größte Städte 2019" (জার্মান ভাষায়)। Statista। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৯