রংধনু জাতি
১৯৯৪ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম পূর্ন গণতান্ত্রিক নির্বাচনের পরে বর্ণবাদ-পরবর্তী দক্ষিণ আফ্রিকাকে প্রকাশ করার জন্য আর্চবিশপ ডেসমন্ড টুটুর দ্বারা রংধনু জাতি বা রেইনবো নেশন শব্দটির প্রচলন হয়।
রাষ্ট্রপতি নেলসন ম্যান্ডেলা তার কার্যকালের প্রথম মাসে এই বাক্যাংশটি বিশদভাবে বর্ণনা করেছিলেন, যখন তিনি ঘোষণা দেন: "আমাদের প্রত্যেকেই এই সুন্দর দেশের মাটির সাথে প্রিটোরিয়ার বিখ্যাত জ্যাকারান্ডা গাছ এবং বুশভেল্ডের মিমোসা গাছের মতোই নিবিড়ভাবে সংযুক্ত। - যা নিজের এবং বিশ্বের সাথে শান্তিতে একটি রংধনু জাতি হিসেবে অভিহিত।" [১]
প্রতীকী পরিচয়[সম্পাদনা]
এই শব্দটি বহু-সংস্কৃতিবাদের ঐক্য এবং বহু ভিন্ন বর্ণবাদী মানুষের একত্রিত হওয়াকে একত্রিত করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছিল, এমন একটি দেশে যা একসময় বর্ণবিদ্বেষ শাসনের অধীনে শ্বেতাঙ্গ ও কৃষ্ণাঙ্গদের কঠোর বিভাজনের জন্য পরিচিত ছিল। [২]
রংধনু প্রভাব[সম্পাদনা]
দক্ষিণ আফ্রিকার ঐক্যের একটি কথ্য রূপক হিসাবে রংধনু জাতি অনন্যভাবে, তবে সচরাচর দক্ষিণ আফ্রিকার পতাকা দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা হয় না, যা ছয়টি ভিন্ন রঙের মিশ্রণে গঠিত। [৩]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ cited in Manzo 1996, p. 71
- ↑ Ngoasheng, Asanda। "South Africa's 'Rainbow Nation' is a myth that students need to unlearn"। The Conversation (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৯-১৮।
- ↑ "The Rainbow Nation - Dreams to Reality"। Dreams to Reality (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৮-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৯-১৮।
বহিঃ সংযোগ[সম্পাদনা]
- বর্ণবাদ-পরবর্তী দক্ষিণ আফ্রিকায় পরিচয় ও জাতি গঠন ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৬ তারিখে
- রংধনু জাতির মিথ