ব্যবহারকারী:S Shamima Nasrin/জৈবসন্ত্রাস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একজন সৈনিক আনবিক,জৈব ও রাসায়নিক যুদ্ধক্ষেত্রে প্রতিরক্ষা প্রদান করে এমন মুখোশ পরিহিত।

জৈবসন্ত্রাস হচ্ছে ইচ্ছাকৃত ভাবে সন্ত্রাসবাদের নিমিত্ত ক্ষতিকর জৈব পদার্থ উন্মুক্ত করে দেয়া। এসকল জৈব পদার্থের তালিকায় আছে ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাস, ফাঞ্জাই এমনকি বিষাক্ত জৈব পদার্থ বা টক্সিন।জৈবসন্ত্রাসবাদে ব্যবহৃত এই সমস্ত জৈব বস্তু জৈবিক যুদ্ধবিগ্রহের হেতু মানুষের দ্বারা তৈরি কিংবা প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হতে পারে।

সংজ্ঞা[সম্পাদনা]

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রোগ প্রতিরক্ষা ও নির্মূল দপ্তর থেকে বলা হয়, জৈবসন্ত্রাস হলো ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাস, টক্সিন বা অন্য যেকোন ক্ষতিকর বস্তু দ্বারা মানুষের মাঝে রোগের উপদ্রব ঘটানো। যা মানুষ ছাড়াও অন্য প্রাণী ও গাছপালার জন্য ক্ষতিকর এমনকি মৃত্যুর কারণ হতে পারে।[১] এই সকল জৈব পদার্থগুলো সাধারণত প্রকৃতিতেই উপলব্ধ্য হলেও, জৈবসন্ত্রাসের জন্য ব্যবহার করতে এদের মাঝে পরিবর্তন এনে এদের রোগ তৈরির ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়া হয়। এছাড়া এসকল জৈব বস্তু যেন পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারে এবং সহজে নির্মূল করা না যায় সেই ব্যবস্থাও করা হয়। জৈব বস্তু সমূহ বায়ু, পানি অথবা খাদ্যের মাধ্যমে ছড়ানো হয়।জৈব সন্ত্রাসবাদের ধারণা সন্ত্রাসবাদের মনোযোগ আকর্ষণে সক্ষম হয়েছে কেননা এগুলো সহজে সনাক্ত করা যায় না এবং প্রতিক্রিয়া দেখাতে বেশ সময় ক্ষেপন করে। গুটিবসন্তের ভাইরাসের মতো কিছু জৈবসন্ত্রাসবাদের অস্ত্র একজন মানুষ থেকে আরেকজনের মধ্যে সংক্রমিত হয়। আবার এন্থ্রাক্স রোগের জীবাণু এভাবে ছড়িয়ে দেয়া সম্ভব না। [২][৩]

অস্ত্র হিসেবে জৈব অস্ত্র বেশ আকর্ষণীয় হলেও এর সীমাবদ্ধতা রয়েছে। বিশেষ করে সামরিক বাহিনীতে জৈব অস্ত্র ব্যবহারের প্রধান অন্তরায় হলো, জৈব অস্ত্র শুধুমাত্র শত্রু পক্ষের জন্য নকশা করে ব্যবহার করা যায় না। ফলাফলস্বরূপ, সামরিক বাহিনীতে জৈব অস্ত্রের ব্যবহার করা হয় না। কিন্তু সন্ত্রাসবাদের ক্ষেত্রে এই সীমাবদ্ধতাই জৈব অস্ত্রকে শক্তিশালী করে তুলেছে। বিশাল জনগোষ্ঠীর মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি, একটি দেশ বা জনপদে বিশৃঙ্খলা তৈরিতে জৈব অস্ত্র মোক্ষম। উইলিয়াম নেলসন জয়ের মতো প্রযুক্তিবিদেরা তাই আশঙ্কা করছেন, ভবিষ্যতে জিনেটিক ইঞ্জিনিয়ার জৈব সন্ত্রাসবাদ সংঘটনের মতো ক্ষমতা রাখপবে।[৪]

বিংশ শতাব্দী[সম্পাদনা]

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরুর আগে আগে প্রাণীর মাঝে এনথ্রাক্স ছড়িয়ে দিয়ে জৈব অস্ত্রের ব্যবহারের প্রচেষ্টআ চালানো হলেও তা সাধারণভাবে কার্যকরী হয়নি।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরুর অল্প সময়ের মধ্যেই জার্মানী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, রোমানিয়া ও ফ্রান্সের উদ্দেশ্যে জৈব অস্ত্র প্রয়োগ করে।[৫] সেই সম এন্টন ডিলগার জার্মানিতে বাস করতেন। তাকে ১৯১৫ সালে এক ধরনের ঘোড়ার সংক্রামক রোগ সৃষ্টিকারী ভাইরাস সহ মার্কিন যুক্তরাষত্রা প্রেরণ করা হয়। ডিলগার সেখানে মেরিল্যান্ডের নিজের বাড়িতে একটি গবেষণাগার নির্মান করেন। বাল্টিমোরের ডকে কর্মরত শ্রমিকদের দ্বারা ব্রিটেনে পাঠানোর আগে আগে যুদ্ধের জন্য তৈরি ঘোড়া সংক্রমিত করা হতো। ডিলগার সেই সময়ে একজন জার্মান চর হিসেবে সন্দেহভাজন হলেও তাকে কখনো গ্রেফতার করা হয় নি। পরে তিনি মাদ্রিদে পালিয়ে যান এবং সেখানে ১৯১৮ সালে ইনফ্লুয়েঞ্জা মহামারীতে মারা যান।[৬] ১৯১৬ সালে রাশিয়ানরা একজন জার্মান চরকে অনুরূপ প্রবৃত্তির জন্য গ্রেফপ্তার করে। জার্মানি ও এর সহযোগো দেশগুলো এভাবে দক্ষিণ দিকের ফ্রান্স ও রাশিয়ার অনেক ঘোড়া ও খচ্চরকে সংক্রমিত করে আসছিলো।এভাবে তারা সৈন্যদের বিন্যাস এবং সাপ্লাইয়ে সমস্যা তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিলো।[৫]

১৯৭২ সালে শিকাগোতে পুলিশ দুইজন কলেজ শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার করে। এলেন শোয়ান্ডার ও স্টেফান পেরা শহরটির সুপেয় পানি টাইফয়েড ও অন্যান্য ব্যাক্টেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত করার পরিকল্পনা করেছিল। শোয়ান্ডার একটি সন্ত্রাসবাদী দল "R.I.S.E." (রাইজ) গঠন করে। পেরা একটি হাসপাতালে কাজ করতো এবং সেখান থেকেই ব্যাক্টেরিয়া সংগ্রহ করে। জামিনে মুক্তি পেলে এরা দুইজন কিউবা পালিয়ে যায়। ১৯৭৪ সালে শোয়ান্ডার সেখানেই প্রাকৃতিক কারণে মৃত্যুবরন করলে ১৯৭৫ সালে পেরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে আসে। নিজ দেশে তাকে নজরদারিতে রাখা হয়। [৭]

১৯৮০ সালে ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডাব্লুএইচও) গুটিবসন্ত সামগ্রিকভাবে নির্মূল হয়েছে বলে ঘোষণা দেয়। গুটিবসন্ত একটি অত্যন্ত সংক্রামক এবং ভয়াবহ রোগ। যদিও এই রোগটি নির্মূল করা হয়েছে, তবে গুটিবসন্তের ভাইরাসগুলির হিমায়িত স্টক এখনও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার সরকার দ্বারা পরিচালিত হয়।দুষ্টু রাজনীতিবিদ বা দুর্বৃত্তরা কোনভাবে এসব ভাইরাস নাগালে পেলে ভয়ঙ্কর পরিণতি রূপ লাভ করতে পারে। যেহেতু টিকাসূচি কর্মসূচী এখন বাতিল করা হয়েছে, বিশ্ব জনসংখ্যা এখন গুটিবসন্তের ভাইরাসে আগের তুলনায় বেশি সংবেদনশীল।

১৯৮৪ সালে অরেগনে, ভগবান শ্রী রজনীশের অনুসারীরা এলাকার জনসংখ্যাকে নিষ্ক্রিয় করে স্থানীয় নির্বাচন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছিলেন। তারা ১১টি রেস্তোরাঁর সালাদ বার, মুদি দোকানে, দরজার হাতল এবং অরেগনের অন্যান্য সরকারী ডোমেনগুলি সালমেনেলা টাইফিমুরিয়াম ব্যাকটেরিয়া দিয়ে সংক্রামিত করে। এই হামলায় ৭৫১ জন গুরুতর খাদ্য বিষক্রিয়া সংক্রামিত হয়। যদিও কোন মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। এটি ছিল ২০ শতকের প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে সংগঠিত জৈবসন্ত্রাস হামলার ঘটনা। [৮] এটি মার্কিন যক্তরাষ্ট্রের মাটিতে একক বৃহত্তম বায়োটেরিয়া আক্রমণ ছিল। [৯]

১৯৯৩ সালের জুনে, টোকিওতে একটি ধর্মীয় সংগঠন অম শিনরিকিও অ্যানথ্রাক্স ছড়িয়ে দেয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা একটি নোংরা গন্ধ রিপোর্ট করেছিল। অবশ্য আক্রমণটি সম্পুর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছিল। একজন ব্যক্তিও সংক্রামিত হয়নি। এর কারণ হল সন্ত্রাসবাদী দলটি টিকার জন্য ব্যবহৃত ব্যাকটেরিয়ামের স্ট্রেইন ব্যবহার করে। আক্রমণ থেকে সংগ্রহ করা স্পোরগুলি প্রাণীদের জন্য তৈরি অ্যানথ্র্যাক্স ভ্যাকসিন স্ট্রেনের মতো ছিল। এই ভ্যাকসিন স্ট্রেনগুলিতে রোগ সৃষ্টি করে এমন জিন অনুপস্থিত। [১০]

এজেন্টের প্রকারভেদ[সম্পাদনা]

বর্তমান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আইন মতে, জৈব-এজেন্ট "জনস্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার জন্য ভয়ঙ্কর হুমকি স্বরূপ" বলে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। সিডিসি এই জৈব এজেন্টগুলোকে এ, বি, সি শ্রেণীভুক্ত করেছে এবং তারাই এই এজেন্ট নির্বাচনের দায়িত্ব পালন করে। যুক্তরাষ্ট্রে এই সকল জৈব-এজেন্টগুলো স্থানান্তর এবং যে সমস্ত পরীক্ষাগারে এসব সংরক্ষিত আছে, সেগুলোরও তত্ত্বাবধান করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কিছু ক্ষতিকর মাদক এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা চালিয়ে গেলেও, পরীক্ষাগারে নকশাকরা ভাইরাস এবং H5N1 ভাইরাসকে এখনও কোনো তালিকাভুক্ত করা হয়নি।

ক্যাটাগরি এ[সম্পাদনা]

এই জৈব এজেন্টগুলো জাতীয় নিরাপত্তার জন্য উচ্চ পর্যায়ে ঝুঁকিপূর্ণ। অত্যন্ত সহজে স্থানান্তর ও ছড়াতে পারে এসকল জৈব এজেন্ট উচ্চ মৃত্যুর হার ঘটাতে সক্ষম এবং তীব্রভাবে মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

টুলারেমিয়া "র্যাবিট ফিভার"
[১১] টুলারেমিয়া চিকিতসায় সেরে গেলেও এর সংক্রমন ব্যক্তিকে অনেক বেশি দূর্বল করে ফেলে। ফ্রান্সিসেলা টুলারেনসিস (Francisella tularensis) নামক ব্যাক্টেরিয়া এই রোগ ছড়ায়। প্রানীর লোম, বায়ু, পানি এমনকি পোকার কামড়ে এই ব্যাক্টেরিয়ার স্ংক্রমন ঘটতে পারে। প্রচণ্ড রকমের সংক্রামক এই ব্যাক্টেরিয়া মাত্র ১০ থেকে ১৫ টির মতো ব্যাক্টেরিয়াই রোগ ঘটাতে সক্ষম। জৈব সন্ত্রাসের অস্ত্র হিসেবে এই ব্যাক্টেরিয়ার ব্যবহারে নিঃশ্বাসের মাধ্যমে সংক্রমিতা ব্যক্তিরা সাধারণত শ্বাসকষ্টে এবং চিকিতসাহীনতায় প্রাণঘাতি নিউমোনিয়াতে ভোগে। প্রকৃতিতে টুলারেমিয়া অহরহ ঘটে এবং তা পরীক্ষাগারে সংরক্ষণ করা যায়। অবশ্য জৈব অস্ত্র হিসেবে বায়ুতে ছড়িয়ে দেয়ার মত এরোসল হিসেবে প্রস্তুত করতে কিছু পরিবর্তন আনা প্রয়োজন।[১২]
এনথ্রাক্স (রোগ)
ব্যাসিলাস এনথ্রাসিস নামক ব্যাক্টেরিয়া এনথ্রাক্স রোগের কারন। ছোট ছোট স্পোর তৈরিকারী এই ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ত্বকে সংক্রমনের চিহ্ন ফেলতে শুরু করে। অনেক জনবসতিপূর্ণ এলাকায় এন্থ্রাক্সের কারণে মৃত্যু হার ১ শতাংশেরও কম। অবশ্য সঠিক সময়ে চিকিতসা না করা হলে সংক্রমনের কারনে মৃত্যু হার ৯০ শতাংশে গিয়ে ঠেকতে পারে।[১৩] এন্থ্রাক্স এর টিকা থাকলেও তা সঠিকভাবে কার্যকরী হতে বেশ কিছু ইঞ্জেকশন শট নিতে হয়। আবিষ্কারের প্রাথমিক পর্যায়ে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করে এন্থ্রাক্সের চিকিতসা করা হ্ত।[১৪] সর্বপ্রথম ১৯১৬ সালে স্ক্যান্ডীনেভিয়ার "মুক্তিযোদ্ধা"রা ফিনল্যান্ডে ইম্পেরিয়াল রাশিয়ান আর্মির বিরুদ্ধে এন্থ্রাক্সের জীবাণু ব্যবহার করে। তাদেরকে জার্মান জেনারেল স্টাফরা অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে এই এন্থ্রাক্সের জীবাণু সরবরাহ করেছিলো।[১৫] I২০০১ সালে একজন অণুজীববিজ্ঞানী মার্কিন সামরিক বাহিনীর চিকিতসা গবেষণা কার্যালয়ে এনথ্রাক্স ব্যবহার করে আক্রমণ চালিয়েছিলো। চিঠির মাধ্যমের পাউডার করে এই জীবাণু কার্যালয়টিতে কর্মরত সিনেটরদের উদ্দেশ্যে একাধিকবার এই আক্রমন চালানো হয়েছিলো।[১৬]
গুটিবসন্ত
[১৭] গুটিবসন্ত অত্যন্ত সংক্রামক ভাইরাস। অত্যন্ত সহজে স্ংক্রামক এই জীবাণূর কারণে মৃত্যুর হার ২০ থেকে ৪০ শতাংশ।বিশ্বজুড়ে টিকা কর্মসূচির মাধ্যমে ১৯৭০ সালে গুটিবসন্ত নির্মূল করা হয়েছে।[১৮] অবশ্য রাশিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরীক্ষাগারে এখনো এই রোগের ভাইরাস উপলব্ধ্য। অবশ্য অনেকেই বিশ্বাস করেন, সোভিয়েত ইউনিয়নের ভাঙ্গনের পর আরো অনেক দেশেই এই ভাইরাস নিজেদের কাছে রেখেছে। যদিও WHO এর টিকা কর্মসূচিতে ১৯৭০ পূর্ববর্তী সকলকে টিকা প্রদান করা হলেও এই টিকার কার্যকরীতা মাত্র তিন থেকে পাঁচ বছর। পুনঃটিকা কর্মসূচি বাড়তি নিরাপত্তা দিতে পারে।[১৯]
Botulinum toxin
[২০] The neurotoxin[২১] Botulinum is one of the deadliest toxins known, and is produced by the bacterium Clostridium botulinum. Botulism causes death by respiratory failure and paralysis.[২২] Furthermore, the toxin is readily available worldwide due to its cosmetic applications in injections.
Bubonic plague
[২৩] Plague is a disease caused by the Yersinia pestis bacterium. Rodents are the normal host of plague, and the disease is transmitted to humans by flea bites and occasionally by aerosol in the form of pneumonic plague.[২৪] The disease has a history of use in biological warfare dating back many centuries, and is considered a threat due to its ease of culture and ability to remain in circulation among local rodents for a long period of time. The weaponized threat comes mainly in the form of pneumonic plague (infection by inhalation)[২৫] It was the disease that caused the Black Death in Medieval Europe.
Viral hemorrhagic fevers
[২৬] This includes hemorrhagic fevers caused by members of the family Filoviridae (Marburg virus and Ebola virus), and by the family Arenaviridae (for example Lassa virus and Machupo virus). Ebola virus disease, in particular, has caused high fatality rates ranging from 25–90% with a 50% average. No cure currently exists, although vaccines are in development. The Soviet Union investigated the use of filoviruses for biological warfare, and the Aum Shinrikyo group unsuccessfully attempted to obtain cultures of Ebola virus.[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] Death from Ebola virus disease is commonly due to multiple organ failure and hypovolemic shock. Marburg virus was first discovered in Marburg, Germany. No treatments currently exist aside from supportive care. The arenaviruses have a somewhat reduced case-fatality rate compared to disease caused by filoviruses, but are more widely distributed, chiefly in central Africa and South America.

ক্যাটাগরি বি[সম্পাদনা]

ক্যাটাগরি বি অন্তর্ভূক্ত জৈব এজেন্টসমূহ অপেক্ষাকৃত কম ক্ষতিকর।

  • Brucellosis (<i id="mw1w">Brucella</i> species)[২৭]
  • এপ্সিলন জীবাণু Clostridium perfringens
  • সালমোনেলা প্রজাতি, ই কোলাই, <i id="mw4Q">E coli</i> O157:H7, Shigella, Staphylococcus aureus)
  • Glanders[২৮] (Burkholderia mallei)
  • Melioidosis (Burkholderia pseudomallei)[২৯][৩০]
  • Psittacosis (Chlamydia psittaci)
  • Q fever (Coxiella burnetii)[৩১]
  • রাইসিন[৩২], ভেন্নার বিষ।
  • কুঁচের বিষ
  • Staphylococcal enterotoxin B
  • টাইফাস জ্বর (Rickettsia prowazekii)
  • Viral encephalitis (alphaviruses, for example,: Venezuelan equine encephalitis, eastern equine encephalitis, western equine encephalitis)
  • Water supply threats (for example, Vibrio cholerae,[৩৩] Cryptosporidium parvum)

ক্যাটাগরি সি[সম্পাদনা]

ক্যাটাগরি সি এজেন্ট হলো মূলতঃ উদীয়মান রোগ সংক্রামক জীবাণু এবং জিন প্রকৌশল দ্বারা পরিবর্তিত। এওস্কল জৈব এজেন্ট অপেক্ষাকৃত সহজে উপলব্ধ্য, প্রস্তুত করা সম্ভব এবং উচ্চ মৃত্যুর হার ঘটাতে সক্ষম।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Bioterrorism | Anthrax | CDC"www.cdc.gov (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৭ 
  2. "Bioterrorism Overview"। Centers for Disease Control and Prevention। ২০০৮-০২-১২। ২০১৬-০৩-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-২২ 
  3. Preston, Richard (2002). The Demon in the Freezer, Ballantine Books, New York. আইএসবিএন ৯৭৮০৩৪৫৪৬৬৬৩১.
  4. Why the Future Doesn't Need Us: How 21st Century Technologies Threaten to Make Humans an Endangered Species 
  5. Military Medicine: Medical aspects of biological warfare, ১৯৯৭ 
  6. Experts Q & A 
  7. W. Seth Carus, "R.I.S.E.", in Toxic Terror: Assessing Terrorist Use of Chemical and Biological Weapons (MIT Press, 2000), p.55, p.69
  8. Past U.S. Incidents of Food Bioterrorism. In Bioterrorism: A Threat to National Security or Public Health Defining Issue, University of Wisconsin–Madison and the Wisconsin State Laboratory of Hygiene, MM&I 554, September 30, 2008[অকার্যকর সংযোগ]
  9. Novak, Matt (২০১৬-১১-০৩)। "The Largest Bioterrorism Attack In US History Was An Attempt To Swing An Election"Gizmodo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১২-০২ 
  10. CDC-Bacillus anthracis Incident, Kameido, Tokyo, 1993
  11. "CDC Tularemia - Emergency Preparedness & Response" 
  12. "CDC Tularemia - Key Facts About Tularemia"। ২০১০-০৬-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  13. Adalja, Amesh A.; Toner, Eric (২০১৫-০৩-০৫)। "Clinical Management of Potential Bioterrorism-Related Conditions": 954–962। আইএসএসএন 0028-4793ডিওআই:10.1056/NEJMra1409755পিএমআইডি 25738671 
  14. Vietri, Nicholas J.; Purcell, Bret K. (২০০৯)। "A Short Course of Antibiotic Treatment Is Effective in Preventing Death from Experimental Inhalational Anthrax after Discontinuing Antibiotics": 336–41। আইএসএসএন 0022-1899জেস্টোর 40254424ডিওআই:10.1086/596063পিএমআইডি 19099484 
  15. Bisher, Jamie, "During World War I, Terrorists Schemed to Use Anthrax in the Cause of Finnish Independence," Military History, August 2003, pp. 17–22.Anthrax Sabotage in Finland
  16. "Emerging Infectious Diseases journal" 
  17. "CDC Smallpox Home" 
  18. "CDC Smallpox - What CDC Is Doing to Protect the Public From Smallpox"। ২০১৮-০৫-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৮ 
  19. "IHB - The DoD Immunization Information and Training Portal"। ২০০৯-০৮-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-২৬ 
  20. "CDC Botulism - Emergency Preparedness & Response" 
  21. Nigam, PK; Nigam, A (২০১০)। "BOTULINUM TOXIN": 8–14। ডিওআই:10.4103/0019-5154.60343পিএমআইডি 20418969পিএমসি 2856357অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  22. "CDC - Facts About Botulism"। ২০১৭-০৭-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-১৮ 
  23. "CDC Plague Information - Emergency Preparedness & Response" 
  24. "CDC - 01 This Page Has Moved - CDC Plague Home Page - CDC Division of Vector-Borne Infectious Diseases (DVBID)"। ২০০৯-০৫-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  25. "CDC Plague - Frequently Asked Questions (FAQ) About Plague"। ২০০৯-০৫-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  26. "CDC Viral Hemorrhagic Fevers - Emergency Preparedness & Response" 
  27. "CDC Brucellosis - Emergency Preparedness & Response" 
  28. CDC Glanders
  29. CDC Melioidosis
  30. CDC Why has melioidosis become a current issue?
  31. "CDC Q Fever - Emergency Preparedness and Response" 
  32. "CDC Ricin - Emergency Preparedness & Response" 
  33. "Cholera"WebMD