বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়ের সাহিত্যকর্ম
বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় (১৯ জুলাই, ১৮৯৯ - ৯ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৯) ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার ও কবি। তিনি বনফুল ছদ্মনামেই সমধিক পরিচিত ছিলেন। বনফুল ৬০টি উপন্যাস, ৫৮৬টি ছোটোগল্প, ১৩টি নাটক ও সহস্রাধিক কবিতা ছাড়াও কয়েকটি রম্যরচনা, স্মৃতিকথা, আত্মজীবনী ও প্রবন্ধ রচনা করেছিলেন। তাঁর সম্পূর্ণ গ্রন্থতালিকা এই পৃষ্ঠায় দেওয়া হল:[১]
উপন্যাস[সম্পাদনা]
- তৃণখণ্ড (১৯৩৫)
- বৈতরণী তীরে (১৯৩৬)
- দ্বৈরথ (১৯৩৭)
- কিছুক্ষণ (১৯৩৭)
- নির্মোক (১৯৪০)
- মৃগয়া (১৯৪০)
- রাত্রি (১৯৪১)
- সে ও আমি (১৯৪৩)
- জঙ্গম
- প্রথম খণ্ড (১৯৪৩)
- দ্বিতীয় খণ্ড (১৯৪৫)
- তৃতীয় খণ্ড (১৯৪৫)
- সপ্তর্ষি (১৯৪৫)
- অগ্নি (১৯৪৬)
- নঞতৎপুরুষ (১৯৪৬)
- স্বপ্নসম্ভব (১৯৪৬)
- মানদণ্ড (১৯৪৮)
- ডানা
- প্রথম খণ্ড (১৯৪৮)
- দ্বিতীয় খণ্ড (১৯৫০)
- তৃতীয় খণ্ড (১৯৫৫)
- ভীমপলশ্রী (১৯৪৯)
- নবদিগন্ত (১৯৪৯)
- স্থাবর (১৯৫১)
- কষ্টিপাথর (১৯৫১)
- লক্ষ্মীর আগমন (১৯৫৪)
- পিতামহ (১৯৫৪)
- পঞ্চপর্ব (১৯৫৪)
- বিষমজুর (১৯৫৪)
- নিরঞ্জনা (১৯৫৫)
- ভুবন সোম (১৯৫৭)
- উজ্জ্বলা (১৯৫৭)
- মহারাণী (১৯৫৮)
- জলতরঙ্গ (১৯৫৯)
- অগ্নীশ্বর (১৯৫৯)
- উদয় অস্ত
- প্রথম খণ্ড (১৯৫৯)
- দ্বিতীয় খণ্ড (১৯৭৪)
- ওরা সব পারে (১৯৬০)
- দুই পথিক (১৯৬০)
- হাটেবাজারে (১৯৬১)
- কন্যাসু (১৯৬২)
- সীমারেখা (১৯৬২)
- পীতাম্বরের পুনর্জন্ম (১৯৬৩)
- ত্রিবর্ণ (১৯৬৩)
- বর্ণচোরা (১৯৬৪)
- পক্ষীমিথুন (১৯৬৪)
- তীর্থের কাক (১৯৬৫)
- মানসপুর (১৯৬৬)
- গন্ধরাজ (১৯৬৬)
- প্রচ্ছন্ন মহিমা (১৯৬৭)
- গোপালদেবের স্বপ্ন (১৯৬৮)
- অধিকলাল (১৯৬৯)
- অসংলগ্না (১৯৬৯)
- রৌরব (১৯৭০)
- রূপকথা এবং তারপর (১৯৭০)
- রঙ্গ-তুরঙ্গ (১৯৭০)
- তুমি (১৯৭১)
- সন্ধিপূজা (১৯৭২)
- এরাও আছে (১৯৭২)
- কৃষ্ণপক্ষ (১৯৭২)
- নবীন দত্ত (১৯৭৪)
- প্রথম গরল (১৯৭৪)
- আশাবরী (১৯৭৪)
- সাত সমুদ্র তেরো নদী (১৯৭৬)
- লী (১৯৭৮)
- অলংকারপুরী (১৯৭৮)
- হরিশচন্দ্র (১৯৭৯)
গল্পগ্রন্থ[সম্পাদনা]
- বনফুলের গল্প (১৯৩৬)
- বনফুলের আরো গল্প (১৯৩৬)
- বাহুল্য (১৯৪৩)
- বিন্দুবিসর্গ (১৯৪৪) পরিমল গোস্বামীকে উৎসর্গ করেছিল
- অদৃশ্যলোক (১৯৪৬)
- আরো কয়েকটি (১৯৪৭)
- তন্বী (১৯৫২)
- নবমঞ্জরী (১৯৫৪)
- ঊর্মিমালা (১৯৫৫)
- রঙ্গনা (১৯৫৬)
- অনুগামিনী (১৯৫৮)
- করবী (১৯৫৮)
- সপ্তমী (১৯৬০)
- দূরবীন (১৯৬১)
- মণিহারী (১৯৬৩)
- ছিটমহল (১৯৬৫)
- এক ঝাঁক খঞ্জন (১৯৬৭)
- অদ্বিতীয়া (১৯৭৫)
- বহুবর্ণ (১৯৭৬)
- বনফুলের নূতন গল্প (১৯৭৬)
- মায়াকানন (১৯৭৮)
গল্প সংগ্রহ[সম্পাদনা]
- বনফুলের গল্প সংগ্রহ
- প্রথম খণ্ড (১৯৫৫)
- দ্বিতীয় খণ্ড (১৯৫৭)
- ছোটদের শ্রেষ্ঠ গল্প (১৯৫৮)
- ছোটদের ভালো ভালো গল্প (১৯৬১)
- তিনকাহিনী (১৯৬১)
- বনফুলের গল্প সংগ্রহ
- প্রথম শতক (১৯৬২)
- দ্বিতীয় শতক (১৯৬৫)
- তৃতীয় শতক (১৯৭০)
- চতুরঙ্গ (১৯৭৪)
- বনফুল বীথিকা (১৯৭৪)
- দিবসযামিনী (১৯৭৬)
- বনফুলের শ্রেষ্ঠ গল্প (১৯৭৬)
- রাজা (১৯৭৭)
- বনফুলের হাসির গল্প (১৯৭৮)
- বনফুলের কিশোর সমগ্র (১৯৭৮)
- বনফুলের শেষ লেখা (১৯৭৯)
- বনফুলের ছোটগল্প সমগ্র, দুই খণ্ডে (২০০৩)
নাটক[সম্পাদনা]
- মন্ত্রমুগ্ধ (১৯৩৮)
- রূপান্তর (১৯৩৮)
- শ্রীমধুসূদন (১৯৩৯)
- বিদ্যাসাগর (১৯৪১)
- মধ্যবিত্ত (১৯৪৩)
- দশভাণ (১৯৪৪)
- কঞ্চি (১৯৪৫)
- সিনেমার গল্প (চিত্রনাট্য) (১৯৪৬)
- বন্ধনমোচন (১৯৪৮)
- দশভাণ ও আরো কয়েকটি (১৯৬২)
- শৃন্বন্তু (১৯৬৩)
- আসন্ন (১৯৭৩)
- ত্রিনয়ন (১৯৭৬)
কাব্যগ্রন্থ[সম্পাদনা]
- বনফুলের কবিতা (১৯৩৬)
- অঙ্গারপর্ণী (১৯৪০)
- চতুর্দশী (১৯৪০)
- আহবনীয় (১৯৪৩)
- করকমলেষু (১৯৪৯)
- বনফুলের ব্যঙ্গকবিতা (১৯৫৮)
- নূতন বাঁকে (১৯৫৯)
- সুরসপ্তক (১৯৭০)
অন্যান্য রচনা[সম্পাদনা]
- ভূয়োদর্শন (রম্যরচনা, ১৯৪২)
- উত্তর (প্রবন্ধ সংকলন, ১৯৫৩)
- শিক্ষার ভিত্তি (ভাষণ, ১৯৫৫)
- মনন (ভাষণ, ১৯৬২)
- দ্বিজেন্দ্র দর্পণ (ভাষণ, ১৯৬৭)
- রবীন্দ্র-স্মৃতি (স্মৃতিকথা, ১৯৬৮)
- ভাষণ (ভাষণ, ১৯৭৮)
- মর্জিমহল (দিনলিপি, ১৯৭৪)
- চূড়ামণি রসার্ণব (রম্যরচনা, ১৯৭৬)
- পশ্চাৎপট (আত্মজীবনী, ১৯৮৭)
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ভারতীয় সাহিত্যকার পুস্তকমালা: বনফুল (বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়), বিপ্লব চক্রবর্তী, সাহিত্য অকাদেমি, নতুন দিল্লি, ২০০৫, পৃ. ৭০-৭৬