বন্ধ
বন্ধ হলো ভারত ও নেপালের মতো দক্ষিণ এশিয়ার দেশে আয়োজিত একধরনের প্রতিবাদ। বন্ধের সময় এক রাজনৈতিক দল বা এক সম্প্রদায় এক ধর্মঘটের ডাক দেয়।[১]
ধর্মঘটের ডাক দেওয়া সম্প্রদায় বা রাজনৈতিক দল আশা করে যে সাধারণ মানুষেরা ঘরে থাকেন ও কাজ না করেন। দোকানদারদের দোকান বন্ধ করতে হয় এবং গণপরিবহন পরিচালকদের রাস্তা থেকে সরে যেতে হয়। বন্ধের ফলে কখনও বড় শহরগুলি থমকে যায়।[২] বন্ধ এক ধরনের আইন অমান্য।[৩]
নিষিদ্ধকরণ[সম্পাদনা]
১৯৯৮ সালে ভারতের সর্বোচ্চ আদালত বন্ধ নিষিদ্ধ করেছিল[৪] কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলো বন্ধ আয়োজিত করতে লাগল। ২০০৪ সালে মুম্বইয়ে বোমাবাজির বিরুদ্ধে বন্ধ আয়োজিত করার জন্য সর্বোচ্চ আদালত ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) ও শিবসেনাকে জরিমানা করেছিল।[৪] বন্ধের সময়ে সর্বোচ্চ আদালত কেবল প্রতিষ্ঠানদের স্বেচ্ছায় বন্ধ করার অনুমতি দিয়েছে।[৫]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Will Bharat Bandh shut Mumbai down on Thursday?"। NDTV। ২৮ মে ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১২।
- ↑ "Bengaluru to shut on Bharat Bandh"। Deccan Chronicle। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১২।
- ↑ "Bharat Bandh on May 31 against UPA's petrol bomb"। Yahoo News। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১২।
- ↑ ক খ Pay damages first, court tells parties; The Hindu, Saturday, 17 September 2005
- ↑ "Sc Upholds Kerala Hc Order Banning Bandhs"। Business Standard India। ১৩ নভেম্বর ১৯৯৭ – Business Standard-এর মাধ্যমে।
আরও পড়ুন[সম্পাদনা]
- Johari, J. C. (1982). Comparative Politics. Sterling Publishers Pvt. Ltd, New Delhi. আইএসবিএন ৮১২০৭০৪৬৮১. Chapter 20: Techniques of Pressure Politics. pp. 393–410.
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
উইকিমিডিয়া কমন্সে বন্ধ সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।