পরবাসিনী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
পরবাসিনী
পরিচালকস্বপন আহমেদ
প্রযোজকরিগ্গী এন্টারটেনমেন্ট এন্ড ট্যুরিজম লিমিটেড, কাজী এনায়েত উল্লাহ
চিত্রনাট্যকারস্বপন আহমেদ
কাহিনিকারস্বপন আহমেদ
শ্রেষ্ঠাংশেইমন
রিথ মজুমদার
সব্যসাচী চক্রবর্তী
জুন মালিহা
উর্বশী রাউটেলা
সোহেল খান
অপ্সরা আলী
চাষী আলম
সুরকারইবরার টিপু
মুক্তিআসন্ন
দেশবাংলাদেশ
ভাষাবাংলা

পরবাসিনী স্বপন আহমেদ পরিচালিত ২০১৭ সালের বাংলাদেশী বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি নির্ভর চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটিতে ফ্রান্স, জার্মানি ও ইতালির কয়েকজন শিল্পী অভিনয় করবেন। চলচ্চিত্রটি বিশ্বব্যাপী মুক্তি দেয়ার সম্ভাবনা আছে। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসের দীর্ঘ পরিক্রমার সর্বশেষ সংযোজন, দেশের প্রথম বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি ভিত্তিক ছবি "পরবাসিনী"। ২০১৫ সালের শেষ নাগাদ মুক্তির প্রতীক্ষায় থাকা ছবিটি এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সবচেয়ে ব্যয়বহুল চলচ্চিত্র।[১]

কাহিনি[সম্পাদনা]

সময়টা ২১১৫। বাঙালী প্রত্নতত্ত্ববিদ চর্যাপদ সেন তার মেয়ে রি সেন কে সাথে নিয়ে আসেন ধবংসপ্রাপ্ত ঢাকা এবং কলকাতা শহরে। ১০০ বছর আগের এলিয়েনদের আক্রমণের পর শহর দুটিকে পুনঃআবিষ্কার করা। এরমধ্যে মহাশূন্যে পাঠানোর ৩৭ বছর পর বাংলাদেশ স্পেস রিসার্চ এ্যাসোসিয়েশন (বিএসআরএ) একটি বেতার তরঙ্গের জবাব আসল। ১১০ সেকেন্ডের একটি স্বল্পদৈর্ঘ্যের বেতার তরঙ্গ বার্তা রেকর্ড করা হল। বিএসআরএ ঘোষণা করে বসল ,এলিয়েনদের একটি বিরাট মহাকাশযান পৃথিবীর দিকে এগিয়ে আসছে। তারপর এক ঝড়ের রাতে এলিয়েনরা হিলিয়াম-৩ ও হিলিয়াম-৪ সংগ্রহের জন্য মাধবপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে আক্রমণ করে। কিন্তু তাদের বাঁধা দিতে এগিয়ে এল বাংলাদেশ স্পেশাল ফোর্সেস (বিএসএফ)। "পৃথিবীর এই ক্রান্তিকালে এসে কি করবে ভেবে দেখ; বাঁচতে হলে জেনে নেও, নয়তো অতলে তলিয়ে যাও।"[১]

অভিনয়[সম্পাদনা]

শুটিং[সম্পাদনা]

ছায়াছবির নিম্নলিখিত অবস্থানে শুটিং হয়েছিল:

বিপণন[সম্পাদনা]

প্রথমে ২০১৩ সালের ১১ জুলাই তাদের অফিসিয়াল ইউটিউবে চলচ্চিত্রটির নির্মাতা প্রকাশ করা হয়।[২]

এম SIB দ্বারা পরিকল্পিত পরবাসিনীর দ্বিতীয় মোশন গ্রাফিক্স টিজার ৩০ অক্টোবর ২০১৩ তে মুক্তি পায়।[৩]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. ঝুলছে পরবাসিনী, যায় যায় দিন। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: জানুয়ারী ১০, ২০১৩ খ্রিস্টাব্দ।
  2. "পরবাসিনীর প্রথম দর্শন"। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৩ 
  3. "পরবাসিনী মোশন গ্রাফিক্স টিজার"