জঙ্গীপুর রোড রেলওয়ে স্টেশন

জঙ্গীপুর রোড রেলওয়ে স্টেশন
এক্সপ্রেস ট্রেন যাত্রীবাহী ট্রেন স্টেশন
জঙ্গীপুর স্টেশনের দৃশ্য
অবস্থান	স্টেশন রোড, রঘুনাথগঞ্জ, মুর্শিদাবাদ জেলা, পশ্চিমবঙ্গ ভারত
স্থানাঙ্ক	২৪°১৬′২৪″ উত্তর ৮৮°১৩′৩৬″ পূর্ব
উচ্চতা	৩০ মি (৯৮ ফু)
মালিকানাধীন	ভারতীয় রেল
পরিচালিত	পূর্ব রেল
লাইন	বারহারওয়া–আজিমগঞ্জ–কাটোয়ার লুপ
প্ল্যাটফর্ম	৩
রেলপথ	৪
নির্মাণ
গঠনের ধরন	ভূমিগত স্টেশন
পার্কিং	হ্যাঁ
অন্য তথ্য
অবস্থা	সক্রিয়
স্টেশন কোড	জেআরএলই
অঞ্চল	পূর্ব রেল
বিভাগ	মালদা
ইতিহাস
চালু	১৯১৩
বৈদ্যুতীকরণ	কাজ চলছে
আগের নাম	ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলওয়ের কোম্পানির
পরিষেবা
পূর্ববর্তী স্টেশন   ভারতীয় রেলওয়ে   পরবর্তী স্টেশন গনকর পূর্ব রেল বারহারওয়া–আজিমগঞ্জ–কাটোয়ার লাইন অহিরান
অবস্থান

জঙ্গীপুর স্টেশনের পুরো দৃশ্য

জঙ্গীপুর রোড রেলওয়ে স্টেশন পূর্ব রেলওয়ে জোনের মালদা রেল বিভাগের বারহরওয়া-আজিমগঞ্জ-কাটোয়া লুপ লাইনের একটি রেলস্টেশন । এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদ জেলার রঘুনাথগঞ্জে স্টেশন রোডে অবস্থিত।

ইতিহাস

১৯১৩ সালে, হুগলি-কাটোয়া রেলপথটি ব্যান্ডেল থেকে কাটোয়া পর্যন্ত ১,৬৭৬ মিলিমিটার (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি) প্রশস্ত ব্রডগেজ লাইন দ্বারা নির্মাণ করা হয় এবং বারহারওয়া-আজিমগঞ্জ-কাটোয়া রেলপথটি ১,৬৭৬ মিলিমিটার (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি) প্রশস্ত ব্রডগেজ বারহারওয়া-আজিমগঞ্জ-কাটোয়া লুপ লাইন দ্বারা নির্মাণ করা হয়। ১৯৭১ সালে ফারাক্কা ব্যারাজ নির্মাণ ও রেল সেতু খোলার সাথে সাথে এই লাইনটি দ্বারা রেল যোগাযোগের চিত্রটি পুরোপুরি পরিবর্তিত হয়। কয়েকটি যাত্রী ও এক্সপ্রেস ট্রেন সহ মোট ৩২ টি ট্রেন জঙ্গীপুর রোড রেলস্টেশনে থামে। জাঙ্গিপুর রোড এবং হাওড়া রেলওয়ে স্টেশনের মধ্যে দূরত্ব প্রায় ২৫২ কিমি।

মূল ট্রেন

• ৭৩১৫১/৫২ জাঙ্গীপুর-শিয়ালদহ-জঙ্গিপুর ডেমু যাত্রীবাহী ট্রেন ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২ সালে চালু হয়।
• ৭৩০৫৩/৩৬ জাঙ্গীপুর-কাটোয়া-জঙ্গীপুর ডেমু যাত্রী ট্রেন ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সালে চালু হয়। পরে এই ট্রেনটি জঙ্গিপুর থেকে নিমতিতায় প্রসারিত করা হয়।

সু্যোগ-সুবিধা

• আপার ক্লাস ওয়েটিং রুম
• বিশুদ্ধ পানীয় জল
• প্রতিবন্ধী ব্যক্তির জন্য র‌্যাম্প
• রিজার্ভেশন বুকিং কাউন্টার
• খাবার ও চায়ের দোকান
• বাইক এবং গাড়ী রাখার স্থান

বিবিধ

জঙ্গীপুর রেলওয়ে যাত্রী কমিটি (জেআরপিসি) ২০১৮ সালে গঠিত হয়েছিল। তারা জঙ্গিপুর পাশাপাশি মুর্শিদাবাদ জেলা জুড়ে রেলওয়ে উন্নয়নের জন্য একাধিক কার্যক্রম শুরু কর।

• ২ জানুয়ারী ২০১৯, জেআরপিসি ভোরবেলা জঙ্গিপুর থেকে কলকাতায় নতুন ট্রেন এবং জঙ্গিপুরের সমস্ত ট্রেনের থামার জন্য ডিআরএম মালদাতে জমা দেওয়ার দাবি জানায়।
• পরে ৮ ই ফেব্রুয়ারি ২০১৯, জেআরপিসি পূর্ব-রেলের প্রধান ব্যবস্থাপক হরিন্দ্র রাওর কাছে তাদের একই দাবি জমা করে।
• জেআরপিসি তাদের দাবী জঙ্গিপুরের প্রাক্তন সংসদ সদস্য অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়ের কাছে ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ সালে রেখেছিল।
• জেআরপিসি নতুন ট্রেন ও ট্রেন চলাচলের দাবি এবং নাশিপুর সেতুর বিচারাধীন কাজের দাবি জাঙ্গিপুর আসনের নবনির্বাচিত সংসদ সদস্য খলিলুর রাহমানের কাছে ১০ আগস্ট ২০১৯ সালে জমা করে।