গজঘণ্টা হাই স্কুল ও কলেজ
| ধরন | স্কুল ও কলেজ |
|---|---|
| স্থাপিত | ১ জানুয়ারি ১৯০৬ |
| প্রতিষ্ঠাতা | ঈশান চন্দ্র রায় চৌধুরী ও অন্যরা |
| অধিভুক্তি | মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, দিনাজপুর |
| অধ্যক্ষ | আআখতারুজ্জামান শাহীন (ভারপ্রাপ্ত) |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ৪৯ |
| শিক্ষার্থী | ১৭৫০ |
| ঠিকানা | গজঘণ্টা, গংগাচড়া উপজেলা , , বাংলাদেশ |
| ইআইআইএন | ১২৭৩০০ |
| ক্রীড়া | ক্রিকেট, ফুটবল, ভলিবল |
গজঘণ্টা হাই স্কুল ও কলেজ রংপুর বিভাগের রংপুর জেলার গংগাচড়া উপজেলার গজঘণ্টা ইউনিয়নের একটি স্কুল এন্ড কলেজ।[১][২]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
গংগাচড়া উপজেলার প্রাচীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি হচ্ছে এই বিদ্যালয়টি। বিদ্যালয়টি ১৯০৬খ্রি. এম.ভি. স্কুল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯১৮খ্রি. ইহা এম. ই. স্কুল হিসেবে চালু হয় এবং ১৯৩৭খ্রি. অনুমোদন লাভ করে। ১৯৫৩ খ্রি. জুনিয়র হাই স্কুল, ১৯৬৫খ্রি. হাই স্কুল, ১৯৯৭খ্রি. উচ্চ মাধ্যমিক খোলার অনুমোদন লাভ করে। প্রথম অফিস ঘর ছিল সতীশ চন্দ্র দাতব্য চিকিৎসালয়ে (যা তখন বন্ধ ছিল) এবং ক্লাস হত সিগার মেকিং ফ্যাক্টরির পরিত্যাক্ত ঘরে। প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অবদান রাখেন জমিদার বাবু ঈষাণ চন্দ্র রায় চৌধুরী, বাবু কেশব চন্দ্র রায় চৌধুরী, বাবু সতীশ চন্দ্র রায় চৌধুরী, বাবু নলিনী কান্ত, বাবু উমা কান্ত সাহা, মৌ. এম. এমদাদ আলী মিঞা, আব্দুর ছাত্তার দালাল, আলেফ উদ্দিন দালাল প্রমুখ। কলেজ করার ক্ষেত্রে আলী মো. জাফর টফির অবদান রয়েছে। স্কুলটির প্রথম প্রধান শিক্ষক ছিলেন বাবু সুরেন্দ্রনাথ সেন গুপ্ত।[৩]
ভবনের বিবরণ[সম্পাদনা]
কলেজটিতে ৫টি ভবন আছে-
- প্রশাসনিক ভবন-১টি।
- একাডেমিক ভবন-৪টি।
অন্যান্য[সম্পাদনা]
- বিজ্ঞানাগার-১টি
- কম্পিউটার ল্যাব-১টি
- পাঠাগার- ১টি
পোশাক[সম্পাদনা]
ছেলের আকাশি রঙের শার্ট, প্যান্ট নেভি ব্লু। মেয়েদের পায়জামা, কামিজ ও ওড়না সাদা।
সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড[সম্পাদনা]
কলেজের অনেক ছাত্র-ছাত্রী জাতীয় পর্যায়ে রচনা, ইসলামি সংগিত, কেরাত ও খেলাধুলা প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করে বিজয়ী হয়েছে।
ফলাফল[সম্পাদনা]
প্রতিবছর কলেজটি বোর্ড পরীক্ষায় কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখে। ২০১৬ সালে এসএসসিতে ১০০% ভাগ পাশ করে।[৪]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "গংগাচড়া উপজেলা"
|ইউআরএল=এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। http (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-২৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] - ↑ "গজঘন্টা ইউনিয়ন"
|ইউআরএল=এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। http (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-২৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] - ↑ আলম (২০১৩)। গংগাচড়া উপজেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য। রংপুর: লেখক সংসদ। পৃষ্ঠা ১১৫। আইএসবিএন 9789848923450।
- ↑ "এসএসসিতে শতভাগ সাফল্য পেয়েছে যে সব স্কুল | সারাদেশ | The Daily Ittefaq"। archive1.ittefaq.com.bd। ২০২১-০৬-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-২৪।