কাসুকাবে

স্থানাঙ্ক: ৩৫°৫৮′৩০.৯″ উত্তর ১৩৯°৪৫′৮.২″ পূর্ব / ৩৫.৯৭৫২৫০° উত্তর ১৩৯.৭৫২২৭৮° পূর্ব / 35.975250; 139.752278
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
কাসুকাবে
春日部市
বিশেষ নগর
কেন্দ্রীয় কাসুকাবের দৃশ্য
কেন্দ্রীয় কাসুকাবের দৃশ্য
কাসুকাবের পতাকা
পতাকা
কাসুকাবের অফিসিয়াল সীলমোহর
সীলমোহর
সাইতামা প্রশাসনিক অঞ্চলে কাসুকাবের অবস্থান
সাইতামা প্রশাসনিক অঞ্চলে কাসুকাবের অবস্থান
কাসুকাবে জাপান-এ অবস্থিত
কাসুকাবে
কাসুকাবে
সাইতামা প্রশাসনিক অঞ্চলে কাসুকাবের অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ৩৫°৫৮′৩০.৯″ উত্তর ১৩৯°৪৫′৮.২″ পূর্ব / ৩৫.৯৭৫২৫০° উত্তর ১৩৯.৭৫২২৭৮° পূর্ব / 35.975250; 139.752278
Countryজাপান
অঞ্চলকান্তোও
প্রশাসনিক অঞ্চলসাইতামা প্রশাসনিক অঞ্চল
আয়তন
 • মোট৬৬.০০ বর্গকিমি (২৫.৪৮ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (February 2016)
 • মোট২,৩২,২৯৪
 • জনঘনত্ব৩,৫২০/বর্গকিমি (৯,১০০/বর্গমাইল)
সময় অঞ্চলজাপান মান সময় (ইউটিসি+9)
- গাছপলোনিয়া টোমেন্টোসা
- ফুলWisteria
- পাখিBlack-headed gull
Phone number048-736-1111
Address6-2 Chuo, Kasukabe-shi, Saitama-ken 344-8577
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট
কাসুকাবে সিটি হল

কাসুকাবে (春日部市, Kasukabe-shi) হচ্ছে জাপানের মধ্য কান্তোও অঞ্চলের সাইতামা প্রশাসনিক অঞ্চলের একটি নগর। ১লা ফেব্রুয়ারি ২০১৬ মতে, শহরটিতে জনসংখ্যা ২৩২২৯৪ জন ছিল, এবং জনসংখ্যার ঘনত্ব প্ৰতি বৰ্গ কিলোমিটারে ৩৫২০ জন। শহরটির মোট আয়তন ৬৬ বৰ্গ কিলোমিটার। কাসুকাবে পাউলৌনিয়া কাঠ থেকে তৈরি কিরি-টাঞ্চু (桐箪笥), একটি ঐতিহ্যবাহী পোশাক, নিৰ্মাণের জন্যে বিখ্যাত। এখানে পাউলৌনিয়ার সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক মূল্য আনুষ্ঠানিক শহর গাছ হিসেবে বিকাশ লাভ করেছে।

ভূগোল[সম্পাদনা]

কাসুকাবে সাইসাইতামা প্রশাসনিক অঞ্চলের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত।

আশপাশ পৌরসভা[সম্পাদনা]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

এদো শাসনামলে নিক্কো কাইদো রাজপথে নিক্কো'র সাথে কাইদো সংযুক্তির ফলে কাসুকাবের উন্নয়ন ঘটেছিল। মিনামিসাইতামা জেলা, সাইতামার ভিতর ১৮৮৯ সালের ১ এপ্ৰিল পৌরসভা গঠন করার মাধ্যমে আধুনিক কাসুকাবে শহর নিৰ্মাণ করা হয়। ১৯৪৪ সালের ১ এপ্ৰিল প্রতিবেশী গ্রাম উচিমাকি কাসুকাবের অন্তৰ্গত করা হয়। ১ জুলাই ১৯৫৪ সালে টোয়োহারু, টাকেসাটো, কমাটসু এবং টোয়োনো গ্রামসহ কাসুকাবেকে মহানগরের মৰ্যাদা দেয়া হয়। ১ অক্টোবর ২০০৫ সালে কাসুকাবেকে শাওয়া শহরে অন্তৰ্ভুক্ত করা হয় (কিতাকাৎসুকি জেলা থেকে)। স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন বৃদ্ধি করে, কাসুকাবেকে ১লা এপ্ৰিল ২০০৮ সালে বিশেষ মহানগরের মৰ্যাদা প্ৰদান করা হয়।

অৰ্থনীতি[সম্পাদনা]

কাসুকাবে মিশ্ৰিত অৰ্থনীতির এক আঞ্চলিক বাণিজ্যিক কেন্দ্ৰ।

শিক্ষা[সম্পাদনা]

যোগাযোগ[সম্পাদনা]

রেলওয়ে[সম্পাদনা]

হাইওয়ে[সম্পাদনা]

ব্যবস্থা মহানগর সম্পৰ্ক[সম্পাদনা]

  •  USA পাসাডেনা, ক্যালিফোর্নিয়া, ৩ জুলাই ১৯৯৩ থেকে। বন্ধু নগরি হিসেবে প্ৰতি ২বছরে, অৰ্থাৎ প্ৰতি বছর একবার কাসুকাবে বাসী পাসাডেনা'তে এবং পাসাডেনা বাসী কাসুকাবে ক্যালিফোর্নিয়ার চেম্বার অব কমার্স-এ গ্ৰীষ্মকালীন প্ৰোগ্ৰামের জন্যে যায় ,.[১][২]
  •  Australia – ফ্ৰেচসার কোষ্ট রিজন, কুইন্সল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, ২৯ এপ্ৰিল ২০০৭ থেকে বন্ধু নগরি।[৩]

স্থানীয় আকর্ষণ[সম্পাদনা]

  • কাসুকাবের ভূগর্বস্থ নির্গমন চ্যানেলের বাইরে মেট্রোপলিটন এলাকায় জনগণের প্রবেশাধিকার রয়েছে। জি-কান'স নাআমে ও পরিচিত, এই বিশাল ভূগর্বস্থ বন্যা নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ২০০৯ সালে পরিপূর্ণ হয়। স্মৃতিস্তম্ভসূচক প্রধান সঞ্চয় প্রকোষ্ঠ, "ভূগর্বস্থ মন্দির" নামে ও ডাকা হয়,যা টেলিভিশন অনুষ্ঠান এবং বাণিজ্যের জন্য স্থাপন করা হয়েছে। এটা ভ্রমনের জন্য উন্মুক্ত।
  • কাসুকাবে হাছিমান-গু
  • উশিজিমা উয়িস্টারিয়া
  • উছিয়াকি পার্ক

কেনাকাটা[সম্পাদনা]

কাসুকাবে জাপানের প্রথম দিকের দুটি রবিনসন্স ডিপার্টমেন্ট স্টোরের একটির আবাসভূমি , যা ২০১৩ সালের মার্চ মাসে সেইবো ডিপার্টমেন্ট স্টোরে পরিণত হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য বৃহৎ, সাত-তলা আমেরিকান-স্টাইলের দোকান একটি বৈশিষ্ট্যের লক্ষ্মণ। এটি কাসুকাবে স্টেশন এর পূর্ব দিকে অবস্থিত। যাইহোক, এওন মলের সম্ভাব্য সাথে প্রতিযোগিতায় পেরে না উঠে, ব্যবসার ঘাটতির জন্য সেইবো বন্ধ করে দিতে হয়।[৪]

স্টেশনের পশ্চিম প্রবেশধারের কাছে লালা গার্ডেন নামে, শপিং মল রয়েছে, যেখানে কতগুলি খুচরা দোকান রয়েছে; যেমন- উনিংলো, গ্যাপ, ABC-Mart, বড় বড় দোকান ও রয়েছে, ১০০ ইয়েন দোকান, এবং আরো বিভিন্ন ধরনের দোকান আছে। স্টেশনের পশ্চিম দিকে ইটো-ইউকাডো নামে দোকান ও রয়েছে।

মার্চ ২০১৩ সালে, জাতীয় রুট ১৬য় এওন মল খোলা হয়, যেখানে ক্রেতারা চাইলেই গাড়ি দিয়ে পৌঁছতে পারেন, বা স্টেশনের পশ্চিম প্রবেশধারের নিয়মিত বাস পরিষেবার মাধ্যমে আসতে পারেন। লালা গার্ডেন ও, এই মলের , মুভি থিয়েটার রয়েছে।

কাসুকাবে ঘুড়ি উৎসব মে মাস

জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে[সম্পাদনা]

কাসুকাবে মাঙ্গা এবং আনিমে সিরিজের লাকি স্টার এবং ক্রেয়ন শিন-চ্যান স্থাপন করছে। শিন-চ্যানের নির্মাতা উশিতো উসুই ও কাসুকাবে'তে বাস করেন।[৫]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Japan Visitation"pasadenajaycees.org। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ ২০১৫ 
  2. "公益社団法人春日部青年会議所"kasukabe-jc.com। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ ২০১৫ 
  3. "International Exchange"List of Affiliation Partners within Prefectures (English ভাষায়)। Council of Local Authorities for International Relations (CLAIR)। ৪ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৫ 
  4. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৯ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৬ 
  5. "Crayon Shin-chan Manga Creator Usui Missing Since Friday"Anime News Network। সেপ্টেম্বর ১৫, ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১৬, ২০০৯ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

টেমপ্লেট:সাইতামা