উত্তর সুমাত্রা বিশ্ববিদ্যালয়

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
উত্তর সুমাত্রা বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তর সুমাত্রা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোগো
নীতিবাক্যশিল্পের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়
ধরনসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
স্থাপিত২০ নভেম্বর ১৯৫৭
(Diresmikan)
২০ আগস্ট ১৯৫২ [১]
রেক্টরঅধ্যাপক ডঃ রুতুং সাইটপু, এস. এইচ, এম. হুম।
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ
১৪৫৯ (এস২/এসপি১) , ১৪০৯ (এস৩/এসপি২) [২]
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ
১,০২০ [২]
শিক্ষার্থী৫০,৮০৯ [২]
অবস্থান
জেএল. ডাঃ টি মনসুর নং ৯, পাদং বুলান, কোতা মেদান,
, ,
শিক্ষাঙ্গনশহুরে ক্যম্পাস
পোশাকের রঙসবুজ
সংক্ষিপ্ত নামইউ.এন.এস
ওয়েবসাইটusu.ac.id
মানচিত্র

উত্তর সুমাত্রা বিশ্ববিদ্যালয় (ইন্দোনেশীয়: Universitas Sumatera Utara) (ইউ.এস.ইউ) মেদান উত্তর সুমাত্রা ইন্দোনেশিয়ার একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়[৩]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

উত্তর সুমাত্রা বিশ্ববিদ্যালয় (ইউএসইউ) ৪ জুন ১৯৫২-এ সুমাত্রার উটারা ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল । উত্তর সুমাত্রার শিক্ষা চাহিদা পূরণের জন্য ইন্দোনেশিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় সুমাত্রার সরকার এই বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন । জাপানি ঔপনিবেশিক শাসনামলে ডাঃ পিরঙ্গাদি ও ডাঃ টি মনসোয়ার সহ মেদানের কিছু বিশিষ্ট ব্যক্তি একটি মেডিকেল স্কুল প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা নিয়েছিলেন। স্বাধীনতার পরের সরকার কমিটির চেয়ারপার্সন হিসেবে বুখিট তিংগি জিমিল নিযুক্ত হয় । ১৯৪৭ সালে সংঘর্ষের কারণে সার্বভৌমত্ব ফিরে পাওয়ার সাথে সাথে তৎকালীন সরকার আবদুল হাকিম এই অঞ্চলের একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য তহবিল সংগ্রহ শুরু করেন । বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার লক্ষে ৩১ ডিসেম্বর ১৯৫১ সালের একটি পুর্নাঙ্গ প্রস্তুতি কমিটি গঠন করা হয় এই কমিটির সভাপতিত্ব করেন ডাঃ সুমেরসনও, এবং সদস্যরা ছিলো ডঃ আহমদ সোফিয়ান, আই.আর. ডনুনাগোরো ও সচিব জয়নদ উদ্দিন পূর্বা। উত্তর সুমাত্রা বিভিন্ন সম্প্রদায়ের সহয়তামুলক মানসিক ও বস্তুগত সহায়তার ফলস্বরূপ ২০ আগস্ট ১৯৫২ সালে সেরামের মেডিসিন স্কুল সফলভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ২৭ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করেন যাদের মধ্যে দুই জন ছিলেন মহিলা শিক্ষার্থী ।

অনুষদ সমূহ[সম্পাদনা]

অর্জন ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা[সম্পাদনা]

  • যোগ্য স্নাতক তৈরী করতে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, মানবিক এবং শিল্পের বিকাশ করতে ধর্মীয় নৈতিকতা উপর ভিত্তি করে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে সক্ষম হয়।
  • জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, মানবিক ও শিল্পের বিকাশকে উৎসাহিত করে এমন উদ্ভাবনী গবেষণা তৈরির করে।
  • জনসাধারণের কল্যাণ উন্নয়নে জাতিকে শিক্ষিত করা এবং নতুনভাবে সম্প্রদায়কে ক্ষমতায়ন করার জন্য যুক্তিযুক্ত ও গবেষণা ভিত্তিক সম্প্রদায় সেবা কার্যক্রম গড়ে তুলে মানুষ যেন স্বাধীন ও স্থায়ীভাবে সমস্যার সমাধান করতে পারে এমন সুযোগ তৈরি করবে।
  • জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উভয় সম্প্রদায়ের চাহিদা ও উন্নয়ন চ্যালেঞ্জগুলির প্রতি অভিযোজিত সৃজনশীল এবং সক্রিয় স্বায়ত্তশাসন তৈরি করবে। * জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের জন্য ক্রমাগত শিক্ষা ব্যবস্থার মান উন্নত করবে।
  • ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক সমাজ নির্মাণে নৈতিক ও বুদ্ধিজীবী শক্তি অর্জনের জন্য প্রতিষ্ঠিত করবে।
  • ছাত্রদের সম্ভাব্য বিকাশের জন্য যারা সর্বশক্তিমান আল্লাহ্কে বিশ্বাস করে, ভয় পায় এবং দেশের স্বার্থের জন্য সুশৃঙ্খল, সুস্থ, জ্ঞানী, পেশাদার, সৃজনশীল, স্বাধীন, দক্ষ, যোগ্য এবং সংস্কৃত দেখানো সুযোগ গড়ে তুলবে।

অবস্থান[সম্পাদনা]

পাদং বুলান, কোতা মেদান, সুমতার উটারা, ইন্দোনেশিয়া

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Sejarah - University of Sumatera Utara
  2. "Laporan Akuntabilitas Kinerja Instansi Pemerintah USU 2017" (পিডিএফ)Universitas Sumatera Utara। ২০১৮-১০-২৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৬-১৫ 
  3. http://www.usu.ac.id/en/campus-location.html