আলাপ:হেযবুত তওহীদ

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
আলোচনা যোগ করুন
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সাম্প্রতিক মন্তব্য: 58.145.184.231 কর্তৃক ২ দিন আগে "কি ভাবে যোগদান করনো হয়" অনুচ্ছেদে

হেযবুত তওহীদ কালো তালিকাভুক্ত নয়।[সম্পাদনা]

এটি একটি বিতর্কিত সংগঠন। ইতোমধ্যে এটিকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। [১] ২০০৯ সালের প্রথমদিকে দেশের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা হিযবুত তাওহীদকে জঙ্গি তৎপরতার অভিযোগে কালোতালিকাভুক্ত করে নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব দিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পেশ করে। [২] [৩] এছাড়া ২০১৪ সালে এদের অর্থের সংস্থান বন্ধ করার ব্যবস্থা নিতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়। [৪]

তথ্যসূত্র:

হেযবুত তওহী কালো তালিকাভুক্ত নয়। M A TAHER SHOHEL (আলাপ) ১৭:১৯, ১৯ আগস্ট ২০১৯ (ইউটিসি)উত্তর দিন

হেযবুত তওহীদ কালো তালিকাভুক্ত নয়। M A TAHER SHOHEL (আলাপ) ১৭:২০, ১৯ আগস্ট ২০১৯ (ইউটিসি)উত্তর দিন

হেযবুত তওহীদ সন্ত্রাস, জংগিবাদ, সাম্প্রদায়িকতা সহ যাবতীয় অন্যায়ের বিরুদ্ধে সত্যও ন্যায়ের পক্ষে নিঃস্বার্থভাবে মানবতার জন্য কাজ করে। M A TAHER SHOHEL (আলাপ) ১৭:২৩, ১৯ আগস্ট ২০১৯ (ইউটিসি)উত্তর দিন

 করা হয়নি কালো তালিকাভুক্ত ও নিষিদ্ধ এক নয়। উপরের আপনার নিজের দেয়া ২ নং তথ্যসূত্র দেখুন। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৭:৫৬, ১৯ আগস্ট ২০১৯ (ইউটিসি)উত্তর দিন

ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে উইকিপেডিয়ার মাধ্যমে[সম্পাদনা]

হেযবুত তওহীদ কালো তালিকাভুক্ত হয়ে কিভাবে শত শত সেমিনার করছে ও করে যাচ্ছে? বস্তুত এই পেইজের মাধ্যমে ধর্মউন্মাদ গোষ্ঠী নিজেদের অসৎ উদ্দেশ্যে লাভের হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করছে। "হেযবুত তওহীদ কালো তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী সংগঠন" এই তথ্যটি কেন উইকিপেডিয়া থেকে মুছে দেয়া হবেনা আমি জানতে চাই।

উল্লেখ্য হেযবুত তওহীদের প্রকাশ্যে কার্জক্রমের ও প্রাশাশনিক ভাবে অনুমতির প্রমাণ এখানে দেয়া আছে— Mohsinworld (আলাপঅবদান) এই স্বাক্ষরহীন মন্তব্যটি যোগ করেছেন।

আপনাকে মেইলে বলেছিলাম, নির্ভরযোগ্য ও স্বাধীন তথ্যসূত্র দিয়ে আপনার যুক্তি উপস্থাপন করতে। আর আপনি “অসৎ উদ্দেশ্য” ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করে অভিযোগ দিচ্ছেন কিন্তু নিজের তথ্যের প্রমাণ দেননি। আপনি যা দিয়েছেন তা এই সংগঠনেরই ওয়েবসাইট। সুতরাং নিরপেক্ষতার স্বার্থে উইকিপিডিয়াতে যে কোন নিবন্ধেই কোন সংগঠনের নিজেদের ওয়েবসাইটের তথ্যসূত্র নির্ভরযোগ্য হিসেবে গ্রহণ করা হয় না। আপনি জানতে চেয়েছেন, "হেযবুত তওহীদ কালো তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী সংগঠন" এই তথ্যটি কেন উইকিপেডিয়া থেকে মুছে দেয়া হবেনা কিন্তু উইকিপিডিয়াতে কিন্তু এটি সন্ত্রাসী সংগঠন সেটি বলা নেই। বরং উইকিপিডিয়াতে আছে, “হেযবুত তওহীদ বাংলাদেশ ভিত্তিক একটি ধর্মভিত্তিক সংগঠন যারা বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগে কালো তালিকাভুক্ত।” এবং এই লাইনটা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র দিয়ে সেখানে আছে। নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্রের তথ্য কেন মুছে ফেলা হবে, আপনিই বলেন। আপনি হেযবুত তওহীদের নিজেদের ওয়েবসাইট বা তাদের প্রকাশিত পত্রিকা বা তাদের সাথে সম্পর্কিত তথ্য ব্যতীত, অন্য কোন স্বাধীন মাধ্যমের একটি তথ্যসূত্র দিন যেখানে বলা আছে এটি কালো তালিকাভূক্ত নয়। ধন্যবাদ। ~ যুদ্ধমন্ত্রী আলাপ ১৬:৪৩, ২৭ আগস্ট ২০১৯ (ইউটিসি)উত্তর দিন

জবাব - মেইনস্ট্রিম মিডিয়াতে হেযবুত তওহীদের সম্পর্কে খবরঃ যমুনা টিভি বাংলাভিশন বাংলাভিশন বৈশাখী টিভি দেশ টিভি কলকাতা টিভি এটিএন বাংলা চ্যানেল ২৪ মাই টিভি বিটিভি চ্যানেল আই অন্য আরেকটি রিপোর্ট - চ্যানেল আই আওয়ার টকশো তে হেযবুত তওহীদ আরও কিছু টেলিভিশন ও এফ এম রেডিও এর সংবাদ

এতো প্রকাশ্যে কাজ করা, সংবাদ সম্মেলন করা একটা আন্দোলনকে কিভাবে কালো তালিকাভুক্ত বলা যায়? রেল মন্ত্রী, নৌ পরিবহণ মন্ত্রী, যুব ও ক্রীড়া প্রতি মন্ত্রী হেযবুত তওহীদ এর অনুষ্ঠানে কি বলেছেন শুনুন আপনার যুক্তি মতো মেইনস্ট্রিম গণমাধ্যমের খবর দেখানো হোল। আশা করি এই পেইজের মাধ্যমে হেযবুত তওহীদের বিরোদ্ধে যে প্রোপাগান্ডা চালানো হচ্ছে তা আমার সুপারিশকৃত তথ্য দিয়ে পরিবর্তন করে দিবেন নাহয় পাতাটি মুছে দিবেন।— Mohsinworld (আলাপঅবদান) এই স্বাক্ষরহীন মন্তব্যটি যোগ করেছেন।

আপনার সাথে আর তর্কে যাচ্ছি না। উপরে যে সব সংবাদের লিংক দিয়েছেন তার সবগুলোই এই সংগঠনের নিজেদের সংবাদ সম্মেলন যার খবর টিভিতে দেখানো হয়েছে মাত্র। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই চিঠির বিষয়টি এখানে, এখানে এবং ২০১৪ সালের ২৩ নভেম্বর এ সংগঠনকে কালো তালিকাভুক্ত করে চিঠি জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। যার অনুলিপি বিভিন্ন বিভাগে পাঠানো হয়। সেই সংবাদটি গুগল ঘাটলেই পাওয়া যাবে। এখানেও আছে। আপনি কি বলতে চাচ্ছেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এই চিঠি দেওয়ার বিষয়টি মিথ্যা? ~ যুদ্ধমন্ত্রী আলাপ ০৬:৫১, ৩০ আগস্ট ২০১৯ (ইউটিসি)উত্তর দিন
জবাবঃ অনুমান নির্ভর খবর উইকিপেডিয়াতে সোর্স হিসেবে দিয়ে মানবতার মুক্তির লক্ষে কাজ করা একটা আন্দোলনকে কালোতালিকাভুক্ত উল্লেখ করা অত্যন্ত বেদনার বিষয় আমার কাছে। আশা করি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল এর বক্তব্য আপনার চাহিদা পূরণ করবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মন্ত্রীর বক্তব্য শুনুন হেযবুত তওহীদের সম্পর্কে— Mohsinworld (আলাপঅবদান) এই স্বাক্ষরহীন মন্তব্যটি যোগ করেছেন।
অনুগ্রহ করে পূর্ণ ভিডিও দিন। বক্তব্যের মাঝখানের একটা অংশ নয়। আপনার ভিডিওর সারমর্শ এই: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন যে "পন্নী সাহেবের মেয়েই এটা পরিচালনা করছে, তিনি [পন্নী সাহেবের মেয়ে] সবসময় বলে যাচ্ছেন তিনি [পন্নী সাহেবের মেয়ে] জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে কথা বলেন.... যাইহোক আমরা [সরকার] গোয়েন্দা সংস্থা তাঁদের সবই নজরে রাখছি ... তারপর হেযবুত তওহীদের মসজিদ তৈরি নিয়ে কথা বলেন। ভিডিওতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলে নাই যে হেযবুত তওহীদ কালোতালিকাভুক্ত না কিংবা জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগ আর নেই হেযবুত তওহীদের বিরুদ্ধে। আপনি অনুগ্রহ করে কোন সরকারী, জাতীয় প্রধান মাধ্যমগুলির সূত্র দিন। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ০৩:১৯, ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯ (ইউটিসি)উত্তর দিন
জবাবঃ জেগে ঘুমানো কাউকে ঘুম থেকে উঠানো যায়না। প্রথমে চাইলেন মেইনশট্রিম মিডিয়ায় খবর, জোগাড় করে দিলাম যেখানে দুই মন্ত্রী হেযবুত তওহীদের সাথে একসাথে কাজ করার কথা বলেছেন। এতেও আপনাদের মন ভরেনি, চাইলেন আরও উপরের কোন কিছু, দিলাম স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর বক্তব্য। এতেও মন ভরেনি আপনাদের! একটু পর বলবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প কেন হেযবুত তওহীদের সাদা তালিকার কথা উল্লেখ করলোনা, জাতিসংঘ থেকে কেন বিবৃতি আসলোনা যে হেযবুত তওহীদ কালো তালিকা ভুক্ত নয়। একদম হাস্যকর। আসলে আপনারা না বুঝার ভান করতেছেন তাই আপনাদের বোঝানো আপাতত সম্ভব না। ২৩ বছরে যাদের কোন আইন ভঙ্গের নজির নেই তাঁদেরকে আপনারা বলছেন কালো তালিকাভুক্ত! অপেক্ষায় রইলাম সেই দিনের, মানুষ যেদিন উইকিপেডিয়া নতুন করে লিখবে।— Mohsinworld (আলাপঅবদান) এই স্বাক্ষরহীন মন্তব্যটি যোগ করেছেন।
ঠিকই বলেছেন যে জেগে ঘুমানো কাউকে ঘুম থেকে উঠানো যায়না। এখানে আমাদের মন ভরানো কিছু নেই। আমরা কোন কর্তৃপক্ষ না, আমরা আপনার মত সেচ্ছাসেবী। আপনি যে মূলধারার গণমাধ্যমের তথ্য দিলেন সেগুলি কোথাও বলে নি হেযবুত তওহীদ আর কালো তালিকাভুক্ত না বা তাঁদের বিরুদ্ধে জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগ আর নেই। আপনার দেয়া ভিডিওতেও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী এই কথা বলেন নি। আমরা যে সুনির্দিষ্ট তথ্যটি চাচ্ছি তাই আপনি দিতে পারছেন না। যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি কোন সরকারী, জাতীয় প্রধান মাধ্যমগুলির সূত্র থেকে এই সুনির্দিষ্ট তথ্যটি দিতে পারছেন না ততক্ষণ আমি পরিবর্তন করতে পারছি না। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৮:২২, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ (ইউটিসি)উত্তর দিন

হেযবুত তওহীদ বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগে কালো তালিকাভুক্ত নয়।[সম্পাদনা]

হেযবুত তওহীদ একটি অরাজনৈতিক ধর্মীয় সংস্কার মূলক সংগঠন। কিছু মানুষের অপপ্রচারের কারণে এটিকে কালো তালিকা ভুক্ত করা হয়। আদতে ইহার সাথে কখনই কোন জঙ্গি সম্পৃক্ততার পরমান পাওয়া যায় নি।

গত ২৪ বছরে সারা বাংলাদেশে অজস্র মামলা হয়েছে, কিন্তু সকল মামলা থেকে হেযবুত তওহীদ কে নির্দোষ ঘোষণা করা হয়েছে।

আপনারা বলতে পারেন, কালো তালিকা ভুক্ত করা হয়েছে, সেটা থেকে বাদ দেয়া হয়েছে এমন কোন সংবাদ প্রচার হয় নি।

এবিষয়ে আমি প্রশ্ন করতে চাই,

কালো তালিকা ভুক্ত আর একটি সংগঠনের উদাহরণ দেন, যাদের কার্যক্রম আমাদের মত ওপেন। মূলত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং সরকার এটা মেনে নিয়েছে যে, আমাদের সাথে জঙ্গি সম্পৃক্ততা নেই। কিন্তু, আমলা তান্ত্রিক ধীর গতির কারণে অফিসিয়ালি এমন ঘোষণা আসছে না, যে হেযবুত তওহীদ আর কালো তালিকাভুক্ত নেই।

এমতাবস্থায় আপনাদের কাছে, আমি ব্যক্তিগত ভাবে অনুরোধ করবো এই অংশটি বাদ দেয়ার বিষয়টি ভেবে দেখার জন্য।

হেযবুত তাওহীদ[সম্পাদনা]

হেযবুত তাওহীদ হচ্ছে মানবতার কল্যাণে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে কমিটির MD Ahosan (আলাপ) ০১:০০, ১৮ মার্চ ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

হেযবুত তাওহীদ MD Ahosan (আলাপ) ০১:০১, ১৮ মার্চ ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

সম্পাদনার অনুরোধ, ১৮ মে ২০২১[সম্পাদনা]

উক্ত পেইজটিতে বহু ভুল তথ্য দিওয়া হয়েছে আমি কীভাবে এটি নিজে সম্পাদনা করতে পারি? Saifuleslam2001 (আলাপ) ০৫:৩১, ১৮ মে ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

@Saifuleslam2001: কি কি তথ্য ভুল আছে? -- আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৬:৪৯, ১৯ মে ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন
 করা হয়নি। অসম্পূর্ণ অনুরোধ । --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২২:৫৫, ২৭ মে ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন

হেযবুত তাওহীদ কোন অন্যায়ের সাথে আপোষ করে না[সম্পাদনা]

হেযবুত তাওহীদের বিষয়ে কিছু বলার আগে ভালোভাবে জানার প্রয়োজন ছিলো আপনার। হেযবুত তাওহীদ জঙ্গীবাদ, সন্ত্রাসবাদ, সাম্প্রদায়ীকতাসহ সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলে।

কোন দেশে কালো তালিকাভূক্ত দল, প্রকাশ্যে কার্য ক্রম চালায়? তাতে আবার বিভিন্ন মন্ত্রনালয় সহযোগীতাও করে? আপনি কী আমাদের বাংলাদেশের আইন নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন না?

এটা কী কোনো সুনাগরিক করবে? না কি দেশ দ্রোহীতার পরিচয় দিচ্ছেন? Shree Shozol Kumar Modak (আলাপ) ১৬:১৫, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

হেযবুত তাওহীদ এর উদ্দেশ্য নিয়ে ভুল তথ্য প্রচার এবং বিভ্রান্তি সৃষ্টি[সম্পাদনা]

হেযবুত তাওহীদ একটি সমাজ সংস্কার মূলক সংগঠন এর সাথে রাজনীতির কোনো সম্পর্ক নেই এটি একটি অরাজনৈতিক সংগঠন হেযবুত তাওহীদ এর উদ্দেশ্য হলো ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা সমাজ প্রতিষ্ঠা করা যা মূলত ৫ টি স্থম্ভের উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত যথা... ১ ঐক্য ২ শৃঙ্খলা ৩ আনুগত্য ৪ হিজরত (আল্লাহর হুকুম অনুসরণ করে আল্লাহর পাঠানো জীবন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য স্থান ত্যাগ) ৫ জিহাদ ( আল্লাহর পাঠানো জীবন ব্যবস্থা (কুরআন কে) জীবনের সকল ক্ষেত্রে জীবন ব্যবস্থা হিসাবে প্রতিষ্ঠা তথা আল্লাহর একত্ববাদ প্রষ্ঠার উদ্দেশ্যে জান মাল দিয়ে প্রচেষ্টা করা) 27.123.255.202 (আলাপ) ২৩:৪৮, ৩ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

জঙ্গিবাদ উগ্রবাদ এবং হেযবুত তাওহীদ[সম্পাদনা]

জঙ্গিবাদ উগ্রবাদ এর সাথে হেযবুত তাওহীদ যুক্ত নয় বরং বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টি করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে হেযবুত তাওহীদ তাই হেযবুত তাওহীদ এর উদ্দেশ্য নিয়ে বিভ্রান্ত হবেননা 27.123.255.202 (আলাপ) ০০:০২, ৪ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

কি ভাবে যোগদান করনো হয়[সম্পাদনা]

যোগদান 58.145.184.231 (আলাপ) ১০:১১, ১৬ মে ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন