আলাপ:মাইকেল মধুসূদন স্মৃতি ভাস্কর্য

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
আলোচনা যোগ করুন
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সাম্প্রতিক মন্তব্য: Faizul Latif Chowdhury কর্তৃক ৭ বছর পূর্বে "এটি কোনও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা নয়" অনুচ্ছেদে

এটি কোনও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা নয়[সম্পাদনা]

মাইকেল মধুসূদন স্মৃতি ভাস্কর্য কোন প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা নয় নয়। নির্মাণের সময় থেকে ১০০ বৎসর বয়স না-হলে কোন স্থাপনাকে প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা বলা যাবে না। -- Faizul Latif Chowdhury (আলাপ) ১৮:২৩, ১৫ অক্টোবর ২০১৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন

জ্বী, তা ঠিক বলেছেন তবে যতদিন এখানে এটি আলাদাভাবে রয়েছে ততদিন এটিকে প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা হিসেবে মেনে নিতেই হবে।--যুদ্ধমন্ত্রী আলাপ ২০:৩৯, ১৫ অক্টোবর ২০১৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন
ভুল যুক্তি। সরকারী তথ্যতীর্থে বা কাগজে থাকলেই একটি সাম্প্রতিক স্থাপনা প্রত্নতাত্তিক হয়ে যাবে? উইকিপিডিয়া কি সরকারের ভুল ভাষ্য প্রতিফলেনের স্থান? বাংলা একাডেমীর অভিধানে অনেক ভুল বানান আছে। আমরা তো সেগুলো মেনে নেই না! মাইকেল মধুসূদন স্মৃতি ভাস্কর্যকে দর্শনীয় স্থান হিসেবে চিহ্নিত করা যায়, প্রত্ন বলা হবে একদিকে অজ্ঞতার প্রকাশ অন্যদিকে পাঠককে বিভ্রান্ত করা। পাঠককে ভুল তথ্য দেয়া বিশ্বকোষের কাজ তো নয়। -- Faizul Latif Chowdhury (আলাপ) ০৪:০২, ১৬ অক্টোবর ২০১৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন
১০০ বছরের হিসেবটি আমি জানি ও ১৯৬৮ সালের প্রত্নতত্ত্ব আইন অনুসারে, ১০০ বছরের পুরাতন স্থাপনাগুলোকে প্রাচীন হিসেবে গণ্য করা হয়েছে কিন্তু ওখানে সংশোধিত খসড়ার সংজ্ঞায় এটাও বলা রয়েছে যে,

"(iii) any other ancient object or class of such objects declared by the Government, by notification in the official Gazette to be an antiquity for the purposes of this Act;" সরকার যেহেতু প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনাসমূহের তালিকা গেজেট আকারে প্রকাশ করে সেহেতু এখানে বাংলা একাডেমির ভুল বানান ও এই বিষয় একই জিনিস এটা মানতে যুক্তি সংগত নয় যেহেতু সংজ্ঞায় পরিষ্কারভাবে উল্লেখ আছে, ...or class of such objects declared by the Government, by notification in the official Gazette to be an antiquity for the purposes of this Act। উক্ত আইনে এটাও উল্লেখ আছে, “4. If any question arises whether any product, object or site is an antiquity within the meaning of this Act, it shall be referred to the Government which shall, after consultation with the Advisory Committee, decide the same; and the decision of the Government shall be final.” যেহেতু এটা সরকারি সিদ্ধান্ত সেহেতু এর মাধ্যমে পাঠকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে বলেও আমি বিশ্বাস করি না। উপরের বিষয়গুলো জাস্ট যুক্তির খাতিরে দিলাম এবং আইনে কিছুটা ফাঁকফোকর থাকেই এটাই বুঝাতে চেয়েছি। এই বিষয়টি কমপক্ষে যে, আমাদের বিতর্কের বিষয় নয় এটাই আমি বিশ্বাস করি। কোন স্থাপনা প্রত্নতত্ত্বে সংরক্ষিত হবে বা না হবে সেটি নির্ধারণ উইকিপিডিয়ার কাজ নয়, এটি সংশ্লিষ্ট দেশের সরকারের কাজ। তবে ব্যক্তিগতভাবে, আমি আপনার সাথে একমত। ব্যক্তিগত পর্যায়ে বা প্রতিষ্ঠানিক প্রর্যায়ে সর্বোচ্চ যেটা কেউ করতে পারে সেটা হল সরকারি সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করতে পারে, তবে এটা নিতান্তই অন্য ব্যপার। THE ANTIQUITIES ACT, 1968 । --যুদ্ধমন্ত্রী আলাপ ০৫:১৩, ১৬ অক্টোবর ২০১৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আইনটির সংযোগ প্রদান অনাবশ্যক ছিল; আইনটি জানা ছিল বলেই উল্লেখ করা হয়েছিল ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে স্থাপিত ভাষ্কর্য প্রত্ন হতে পারে না, ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে স্থাপিত ভাষ্কর্যকে ২০১৬ তে প্রত্ন বলা হাস্যকরও বটে। যাই হোক: আজ অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে বস্তুতঃ ব্রিটিশ সরকার ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে এতদসংক্রান্ত একটি গেজেট নোটিফিকেশন জারী করেছিল। সেটা পড়ে মনে হচ্ছে কোথাও বড় ভুল হচ্ছে লেখকের(Jakaria Rion); অথবা গত ৯৪ বৎসরে এমন কোনও পরিবর্তন হয়েছে যা লেখকের অজানা; এবং আমাদেরও। এমতাবস্থায়, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগকে বিষয়টি তদন্তের জন্য অনুরোধ করেছি। আশা করি দু’একদিনের মধ্যে রহস্যের অবসান হবে। -- Faizul Latif Chowdhury (আলাপ) ১৭:০৭, ১৬ অক্টোবর ২০১৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন
প্রত্নতত্ত্ব বিভাগকে যেহেতু তদন্ত করতে বলেছেন সেহেতু ওখানে যে সিদ্ধান্ত হবে তার জন্য অপেক্ষায় রইলাম। আর আইনটির সংযোগ প্রদানে আপনি খুব সম্ভবত ব্যথিত হয়েছেন কিন্তু এটি আপনাকে উদ্দেশ্যে করে দেইনি। আইনটি আপনি জানেন না এটা কখনো আমি মনে করিনি। কোন লেখা লিখলে সেটার রেফারেন্স দেওয়া লেখকের কর্তব্য, সেই দায়িত্ববোধ থেকে দিয়েছি। এখানে যে নিবন্ধ লিখেছে তার জানা বা অজানাতে দোষের কিছু দেখছি না; করন এটি সে নিতান্তই প্রতিযোগিতার জন্ লিখেছে আমাদের তৈরি তালিকা থেকে। আপনাকে আবারও ধন্যবাদ বিষয়টি প্রত্নতত্ত্ব বিভাগকে জানানোর জন্য।--যুদ্ধমন্ত্রী আলাপ ১৯:৩৮, ১৬ অক্টোবর ২০১৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন
চিত্র:Madhusudan GO 1920.jpg
(১) ব্রিটিশ সরকার ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে এতদসংক্রান্ত একটি গেজেট নোটিফিকেশন জারী করেছিল তাতে তর্কাধীন মাইকেল মধুসূদন স্মৃতি ভাস্কর্য ছিল না এবং (২) বাংলাদেশ সরকার ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে মাইকেল মধুসূদন স্মৃতি ভাস্কর্য নির্মাণের পর কোন আদেশে একে প্রত্নতত্ত্ব হিসেবে ঘোষণা করেনি। সুতরাং মাইকেল মধুসূদন স্মৃতি ভাস্কর্য সরকারীভাবে ঘোষিত কোন প্রত্ন স্থাপনা নয়। এখন মহামান্য যুদ্ধমন্ত্রীর বিবেচনা। সরকারী তথ্যতীর্থ সর্বদাই নির্ভুল তথ্য বহন করে এমত অনুমান বাস্তবসম্মত নয়। আর কোন ব্যাখ্যার, কিংবা যুক্তির কিংবা প্রমাণের প্রয়োজন কি আছে? থাকলে নিঃসংকোচে বলবেন। সন্দেহ ও কৌতূহল উভয়ই অজ্ঞানতা দূরীভূত করে, জ্ঞানকে দৃঢ়মূল করে। --
আচ্ছা লিংক অনুসারে উক্ত তালিকাটি হালনাগাদ হয়েছে ২৩শে ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সালে। এই হালনাগাদটি ভুল হলেও ১৯২০ সালের ছবিটি কেন দিয়েছেন সেটি বুঝিনি কারণ ১৯২০ এর পরওতো তালিকা হালনাগাদ হওয়ার কথা। এক্ষেত্রে শুধুমাত্র সর্বশেষ হালনাগাদ যখন হয়েছে সেটিতে রয়েছে কিনা সেটাই বিবেচ্য। আপনি বারবারই প্রমাণ করতে চাচ্ছেন এটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা নয় এবং আমি আপনার সাথে একমত। কিন্তু প্রত্নতত্ত্ব ওয়েবসাইটের লিংক ভিন্ন কথা বলছে ও এটাই এখন পর্যন্ত সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য উৎস। অন্য কোন উল্লেখযোগ্য উৎস যদি উল্টো কথা বলে তাহলে আমার কেন কারও এখানে আপত্তি নাই। এখানে আসলে আমার বিবেচনায় কিছু আসে যায় না।--যুদ্ধমন্ত্রী আলাপ ১৭:৪১, ১৮ অক্টোবর ২০১৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আহা, ১৯২০খ্রিঃ এর আদেশটি পাঠে ভুল হয়েছে বলেই না তথ্যতীর্থে ভুল সন্নিবেশন ঘটেছে। তথ্যতীর্থের ভুল তথ্য অচিরেই ঠিক করতে বলেছি; করা হবে। এবার আশ্বস্ত? (যায় আসে, মন্ত্রী বলে কথা) -- Faizul Latif Chowdhury (আলাপ) ১৮:০৪, ১৮ অক্টোবর ২০১৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন