আলাপ:অ্যাসক্যারিয়াসিস

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
আলোচনা যোগ করুন
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
অ্যাস্কারিয়াসিস
সংখ্যায় অনেকascaris কৃমি – দেখতে কালো কৌনিক আকার – ভর্তি duodenum, পাকস্থালীর প্রথম অংশের বুদবুদে , এটা উত্তর আফ্রিকার রোগীর (X-ray image with barium as contrast medium)
বিশেষত্বInfectious disease
লক্ষণপেট ফুলে-ফাফা, পেট ব্যথা, ডাইরিয়া, দম কমা[১]
কারণঅ্যাসকেরিসasceris এর ডিম খেলে[২]
প্রতিরোধউন্নত স্যানিটেশন sanitation, হ্যান্ডওয়াশ handwashing[১]
ঔষধঅ্যালবেনডাজল Albendazole, মিবেনডাজল mebendazole, লিভামিজলlevamisole,পাইরেনটেল পেওমোট (pyrantel pamoate)[২]
সংঘটনের হার৭৬২ মিলিয়ন (২০১৫)[৩]
মৃতের সংখ্যা2,700 (2015)[৪]

অ্যাস্কারিয়াসিস হলো একধরনের রোগ। এটা মূলত গোলকৃমির জন্য হয়ে থাকে। প্রায় ৮৫% মানুষের কোন লক্ষণ পাওয়া যায় না। করণ সংখ্যায় কম থাকে। আস্তে আস্তে গোলকৃমির সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। লক্ষণ দেখা দেয়। লক্ষণগুলো হলো শ্বাস বা দম কমে যায়। থেকে থেকে জ্বর আসে। পেট ফুলে। পেট ব্যথা করে। ডাইরিয়া হতে পারে ইত্যাদি। গোলকৃমির জন্য কিছু পরজীবী দ্বায়ী। পরজীবীর নাম হলো অ্যাসকেরিস লুমব্রিকডিস(Ascaris lumbricoides)। এই পরজীবী নিজেদের অসাবধানতায় শরীরে প্রবেশ করে। বিশেষত ছোট শিশুরা এর আক্রমণের শিকার। গোলকৃমির ডিম প্রাণীর মলের সাথে বাহিরে পরিবেশে আসে। গোলকৃমি দিনে দুই লক্ষ(২,০০,০০০) ডিম দেয়। পরিবেশের সংস্পর্শে ডিম থেকে ৩টি ধাপে লার্ভার জন্ম। লার্ভা বিভিন্ন খাবার, পানির সাথে মিশে। লার্ভা মিশ্রিত খাবার প্রাণী বা মানুষের পাকস্থালীতে আসে। পাকস্থালী থেকে ক্ষুদ্রান্তে পৌঁছে। লার্ভা ক্ষুদ্রান্তে পূর্ণ গোলকৃমিতে পরিণত হয়। গোলকৃমির লার্ভা ক্ষুদ্রান্তে শক্তি অর্জন করে। নাড়িভুড়ির পর্দা ভেদ করে। রক্তে মিসে যায়। রক্তের মাধ্যমে ফুসফুসে পৌছায়। ফুসফুসে অ্যাালভেলি ভেদ করে। ট্রাকিয়ায় চলে আসে। ট্রাকিয়ার ক্বফ ও থুথুর সাথে মিশে। এর জন্য এই পরজীবী রাসায়নিক নিঃসৃত করে। শিশুদের স্নায়ুতন্ত্রের কার্যক্রম কিছুটা ব্যঘাত করে। শিশুদের নিজেদের ক্বফ খেতে উদ্বুদ্ধ করে। পরজীবীর লার্ভা পুনরায় পাকস্থালীতে আসে। শেষে ক্ষুদ্রান্তে। এভাবে শরীরের ভিতরে জীবন চক্র চালায়। আবার বাহিরে ডিম তো আছে। পরজীবীর হাত থেকে বাঁচতে প্রধান কাজ স্যনেটেশন উন্নত করা। যথার্থ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা। খাবারের পূর্বে হাত সাবান বা হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে হাত ভালো করে ধোয়া জরুরী। জমির জৈব সার হিসেবে মানুষের মল ব্যবহার না করা। আক্রান্ত জনগণ ২০% এর বেশি। সেসব এলাকায় খুব সতর্ক থাকা। নিয়মিত ঔষধ গ্রহণ করা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা(WHO) কর্তৃক কিছু ঔষধ উপদেশ দেয়া হয়েছে। সেগুলো অ্যালবেনডাজল( albendazole), মিবেনডাজল(mebendazole), লিভামিজল(livamisole), পাইরেনটেল পেওমোট(pyrantel pamoate) ইত্যাদি। পৃথিবীতে এ পর্যন্ত আশি লক্ষ(৮০,০০,০০০) থেকে এক কোটি বিশ লক্ষ(১,২০,০০,০০০) মানুষ গোলকৃমিতে আক্রান্ত হয়েছে।

লক্ষণ ও চিহ্ন[সম্পাদনা]

লার্ভার পরিবর্তন[সম্পাদনা]

ক্ষুদ্রান্তে ভর্তি কৃমি[সম্পাদনা]

ক্ষুদ্রান্তের কিছু অংশ, কৃমিতে পূর্ণ, দক্ষিণ আফ্রিকায় ৩ বছরের শিশুর অপারেশনের মাধ্যমে কৃমিকে আলাদা করা হয়েছে।[৫]
অ্যাসকেরিসের জীবনচক্র: প্রাপ্তবয়স্ক কৃমি (1) ক্ষুদ্রান্তের অন্সথান করে। একটি কৃমি দিনে প্রায় ২০০,০০০টি ডিম দেয়।, মলে যুক্ত কৃমির ডিম। যা অ্যাসকেরিসের লার্ভায় পরিণত হয়। (2).অনুর্বর ডিম সক্রিয় থাকে না। ক্ষতিকর নয় . Fertile eggs embryonate and become infective after 18 days to several weeks (3), depending on the environmental conditions (optimum: moist, warm, shaded soil). After infective eggs are swallowed (4), the larvae hatch (5), invade the intestinal mucosa and are carried via the portal, then systemic circulation and/or lymphatics to the lungs . The larvae mature further in the lungs (6) (10 to 14 days), penetrate the alveolar walls, ascend the bronchial tree to the throat, and are swallowed (7). Upon reaching the small intestine, they develop into adult worms (8). Between 2 and 3 months are required from ingestion of the infective eggs to oviposition by the adult female. Adult worms can live 1 to 2 years.
  1. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; Dold2011 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  2. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; Hagel2010 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  3. GBD 2015 Disease and Injury Incidence and Prevalence, Collaborators. (৮ অক্টোবর ২০১৬)। "Global, regional, and national incidence, prevalence, and years lived with disability for 310 diseases and injuries, 1990-2015: a systematic analysis for the Global Burden of Disease Study 2015"Lancet388 (10053): 1545–1602। ডিওআই:10.1016/S0140-6736(16)31678-6পিএমআইডি 27733282পিএমসি 5055577অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  4. GBD 2015 Mortality and Causes of Death, Collaborators. (৮ অক্টোবর ২০১৬)। "Global, regional, and national life expectancy, all-cause mortality, and cause-specific mortality for 249 causes of death, 1980-2015: a systematic analysis for the Global Burden of Disease Study 2015"Lancet388 (10053): 1459–1544। ডিওআই:10.1016/s0140-6736(16)31012-1পিএমআইডি 27733281পিএমসি 5388903অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  5. Fincham, J., Dhansay, A. (2006). Worms in SA's children – MRC Policy Brief ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৫-০৪-০২ তারিখে. Nutritional Intervention Research Unit of the South African Medical Research Council, South Africa