বিষয়বস্তুতে চলুন

চ্যানেল দ্বীপ লেপ্রোসারিয়াম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
"Channel Island Leprosarium" পাতাটি অনুবাদ করে তৈরি করা হয়েছে
(কোনও পার্থক্য নেই)

০২:২৭, ৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

চ্যানেল দ্বীপ লেপ্রোসারিয়াম

'চ্যানেল আইল্যান্ড লেপ্রোসারিয়াম' একটি সঙ্গনিরোধ কেন্দ্র, যা ১৯৩১ থেকে ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার উত্তরাঞ্চলের কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য একটি উপনিবেশ হিসাবে কাজ করেছিল। এর অবস্থান চ্যানেল আইল্যান্ড মিডল আরমে, ডারউইনের ঠিক দক্ষিণে।

ইতিহাস

চ্যানেল দ্বীপ লেপ্রোসারিয়ামটি ১৯৩১ সালে মাড দ্বীপ লাজারেটের পরিবর্তে খোলা হয়েছিল। আওয়ার লেডি অফ দ্য সেক্রেড হার্টের কন্যারা ১৯৪৭ সালে এই স্বাস্থ্য পরিষেবা অধিগ্রহণ করেছিলেন। ১৯৫০-এর দশকে কুষ্ঠ রোগের বৃদ্ধির ফলে এখানে রোগীদের ভিড় বাড়ে। ১৯৫৫ সালে এটি বন্ধ হয়ে যায়। এটির বদলে মূল ভূখণ্ডে "দ্য ইস্ট আর্ম লেপ্রোসারিয়াম" স্থাপিত হয়েছিল।[]

রোগীদের বাধ্যতামূলকভাবে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছিল, প্রায়ই খারাপ আচরণ করা হতো এবং তাদের পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন রাখা হতো।[][]

১৯৯৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে কেন্দ্রটি অস্ট্রেলিয় ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত হয়।[] এখনো অনেক ভবন জরাজীর্ণ হয়ে আছে, এবং কিছু ভিত্তি, ধসে পড়া কুঁড়েঘর এবং দেয়ালের কাঠামো রয়ে গেছে। অন্তত ৬০ জন রোগীর লাশ সেখানেই দাফন করা হয়েছে।[]

তথ্যসূত্র

  1. "Channel Island Leprosarium - Summary | Find & Connect"www.findandconnect.gov.au। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৫ 
  2. Carr, Cameron (১০ জুলাই ২০২২)। "Archaeologists investigate medical incarceration of Indigenous Australians in leprosariums"ABC NewsAustralian Broadcasting Corporation। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০২২ 
  3. Robson, Charmaine (২০২২)। "The Making of Interwar Leprosy Policy for Indigenous Australians"Missionary Women, Leprosy and Indigenous Australians, 1936–1986। Palgrave Macmillan। পৃষ্ঠা 43–68। আইএসবিএন 9783031057953ডিওআই:10.1007/978-3-031-05796-0_3  |access-date=26 Dec 2023
  4. "Site Details"www.ntlis.nt.gov.au। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৫ 
  5. Marshall, Candice (২০২২-১২-০৭)। "Channel Island Leprosarium: a dark chapter in Australia's history"Australian Geographic (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১৫