মেহেন্দি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
{{সূত্র উন্নতি}} ট্যাগ যোগ করা হয়েছে
ট্যাগ: টুইংকল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
"Mehndi" পাতাটি অনুবাদ করে তৈরি করা হয়েছে
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{সূত্র উন্নতি|date=ফেব্রুয়ারি ২০২৪}}
[[চিত্র:Mehndi_front.JPG|থাম্ব| হাতের তালুতে মেহেন্দি]]
[[চিত্র:Mehndi_front.JPG|থাম্ব| হাতের তালুতে মেহেন্দি]]
[[চিত্র:Mehndi_02.JPG|থাম্ব| হাতের পিছনে মেহেন্দি]]
[[চিত্র:Mehndi_02.JPG|থাম্ব| হাতের পিছনে মেহেন্দি]]
'''মেহেন্দি''' ({{অডিও|Mehendi.wav|pronunciation}}) হলো [[মেহেদি|হীনা বা মেহেদি]] দিয়ে তৈরি একটি মিশ্রণ ব্যবহার করে ত্বকের উপর ফুল বা নানারকম সুদৃশ্য অস্থায়ী নকশা অংকন করা। পশ্চিমে, মেহেন্দি সাধারণত '''হেনা ট্যাটু নামে পরিচিত,''' যদিও এটি একটি স্থায়ী ট্যাটু নয়।
'''মেহেন্দি''' ( {{অডিও|Mehendi.wav|pronunciation}} ) হল [[মেহেদি|হীনা বা মেহেদি]] দিয়ে তৈরি একটি মিশ্রণ ব্যবহার করে ত্বকের উপর ফুল বা নানারকম সুদৃশ্য অস্থায়ী নকশা অংকন করা। পশ্চিমে, মেহেন্দি সাধারণত '''হেনা ট্যাটু নামে পরিচিত,''' যদিও এটি একটি স্থায়ী ট্যাটু নয়।


মেহেন্দির অনেক বৈচিত্র্য এবং নকশা আছে। মহিলারা সাধারণত তাদের হাতে এবং পায়ে মেহেন্দির নকশা বানায়। <ref name="Dawn Mendhi">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=24 June 2017|প্রকাশক=Images.dawn.com|শিরোনাম=The next big thing on Eid is white mehndi, and I tried it - Style - Images|ইউআরএল=https://images.dawn.com/news/1177877|সংগ্রহের-তারিখ=2019-04-30}}</ref> মেহেদির মানক রঙ হল বাদামী। তবে সাদা, লাল, কালো এবং সোনালী রংও ব্যবহার করা হয়। <ref name="Dawn Mendhi" />
মেহেন্দির অনেক বৈচিত্র্য এবং নকশা আছে। মহিলারা সাধারণত তাদের হাতে এবং পায়ে মেহেন্দির নকশা বানায়। <ref name="Dawn Mendhi">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=24 June 2017|প্রকাশক=Images.dawn.com|শিরোনাম=The next big thing on Eid is white mehndi, and I tried it - Style - Images|ইউআরএল=https://images.dawn.com/news/1177877|সংগ্রহের-তারিখ=2019-04-30}}</ref> মেহেদির মানক রঙ হল বাদামী। তবে সাদা, লাল, কালো এবং সোনালী রংও ব্যবহার করা হয়। <ref name="Dawn Mendhi" />
১৪ নং লাইন: ১৩ নং লাইন:
== উৎপত্তি ==
== উৎপত্তি ==
প্রাচীন [[ব্যাবিলন]] এবং [[মিশরীয় সভ্যতা|মিশরে]] মেহেদি রঞ্জকের প্রথম ব্যবহার খুঁজে পাওয়া যায়। <ref name=":0" /> ভারতে এটি চতুর্থ শতকে মেহেন্দির প্রচলন ছিল, যা [[দাক্ষিণাত্য মালভূমি|দাক্ষিণাত্য অঞ্চলের]] গুহা শিল্প থেকে জানা যায়। <ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=International|প্রথমাংশ=Aroha|তারিখ=2017-10-01|ভাষা=en-US|শিরোনাম=History, Origin & Cultural Significance of Henna|ইউআরএল=http://www.arohainternational.com/2017/10/01/history-origin-henna/|সংগ্রহের-তারিখ=2021-05-27|ওয়েবসাইট=Aroha International}}</ref><sup class="noprint Inline-Template noprint noexcerpt Template-Fact" style="white-space:nowrap;">&#x5B; ''[[উইকিপিডিয়া:যাচাইযোগ্যতা|<span title="This claim needs references to better sources. (September 2023)">উত্তম&nbsp;উৎস&nbsp;প্রয়োন</span>]]'' &#x5D;</sup>
প্রাচীন [[ব্যাবিলন]] এবং [[মিশরীয় সভ্যতা|মিশরে]] মেহেদি রঞ্জকের প্রথম ব্যবহার খুঁজে পাওয়া যায়। <ref name=":0" /> ভারতে এটি চতুর্থ শতকে মেহেন্দির প্রচলন ছিল, যা [[দাক্ষিণাত্য মালভূমি|দাক্ষিণাত্য অঞ্চলের]] গুহা শিল্প থেকে জানা যায়। <ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=International|প্রথমাংশ=Aroha|তারিখ=2017-10-01|ভাষা=en-US|শিরোনাম=History, Origin & Cultural Significance of Henna|ইউআরএল=http://www.arohainternational.com/2017/10/01/history-origin-henna/|সংগ্রহের-তারিখ=2021-05-27|ওয়েবসাইট=Aroha International}}</ref><sup class="noprint Inline-Template noprint noexcerpt Template-Fact" style="white-space:nowrap;">&#x5B; ''[[উইকিপিডিয়া:যাচাইযোগ্যতা|<span title="This claim needs references to better sources. (September 2023)">উত্তম&nbsp;উৎস&nbsp;প্রয়োন</span>]]'' &#x5D;</sup>
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|২}}


== প্রক্রিয়া ==
প্রথমে ''[[মেহেদি (উদ্ভিদ)|লসোনিয়া ইনেরমিস]]'' বা মেহেদি গাছের গুঁড়ো শুকনো পাতা থেকে একটি থক্থকে মিশ্রণবা পেস্ট তৈরি করা হয়। <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Gozubuyuk|প্রথমাংশ=G. S.|শেষাংশ২=Aktas|প্রথমাংশ২=E.|তারিখ=2014-12-01|শিরোনাম=An ancient plant Lawsonia inermis (henna): Determination of in vitro antifungal activity against dermatophytes species|ইউআরএল=https://www.sciencedirect.com/science/article/pii/S1156523314002340|পাতাসমূহ=313–318|ভাষা=en|doi=10.1016/j.mycmed.2014.07.002|issn=1156-5233|pmid=25442917}}</ref>

তারপর মেহেন্দির পেস্ট সাধারণত একটি প্লাস্টিকের শঙ্কুর মধ্যে ভরা হয়, সেই প্লাস্টিকের শঙ্কুটিকে ভালো করে আবদ্ধ করে তার নিচের অংশটি অল্প করে কেটে নেওয়া হয় যাতে মেহেন্দির পেস্ট্টি নির্গমনের রাস্তা থাকে। তারপর সেই শঙ্কুর উপরের অংশে সামান্য চাপ দিলেই নিচের ছিদ্র দিয়ে মেহেন্দি পেস্ট নির্গত হয় এবং সেই নির্গত পেস্ট ত্বকে, বিশেষত হাতের তালুতে বা হাতের পৃষ্ঠদেশে প্রয়োগ করে নানারকম নক্সা বানানো হয়। কখনো তুলি বা কাঠী প্রয়োগ করেও এই মেহেন্দির পেস্ট লাগানো হয়। প্রয়োগের পনের থেকে বিশ মিনিট পরে মিশ্রণটি শুকিয়ে যায় এবং ফাটতে শুরু করে। তখন আস্তে আস্তে শুকনো মেহেন্দির প্রলেপ ঘষে ঘষে ত্বক থেকে ফেলে দিতে হয় আর যে জায়গায় মেহেন্দির প্রলেম লাগানো ছিল তার তলার লাল রং -এর প্রলেপে ত্বকের উপর সুন্দর নকশা ফুটে ওঠে। সাধারনত মেহেন্দি শুকাতে দুই থেকে ছয় ঘন্টা সময় লাগে।কখনও কখনও রাতারাতি এই মেহেন্দির প্রলেপ রাখা হয় সুকাতে দেওয়ার জন্য এবং তারপর মুছে ফেলা হয়।

যখন প্রথমবার মেহেদির প্রলেপ অপসারণ করা হয়, তখন ত্বকের উপর ফুটে ওঠা নকশাটি ফ্যাকাশে থেকে গাঢ় কমলা রঙের হয় এবং ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টা পর অক্সিডেশন প্রক্রিয়ার জন্য তা ধীরে ধীরে গাঢ় বর্ণ ধারন করে। মেহেন্দির চূড়ান্ত রঙ হয় লালচে বাদামী। মেহেদি পেস্টের গুণমান এবং প্রকারের উপর ত্বকের উপর প্রস্ফুটিত নকশার রং ও গাড়ত্ব নির্ভর করে। সেইসাথে এটি শরীরের কোথায় প্রয়োগ করা হয়েছে তার উপরও নির্ভর করে এর স্থায়ীত্ব। সাধারন্ত মেহেন্দি এক থেকে তিন সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন|date=May 2023}}

মেহেন্দির রং ঘন ও গাড় করার জন্য কিছু লোক মেহেদির পেস্টে সিন্থেটিক ডাই পি-ফেনিলেনডিয়ামাইন (পিপিডি) যোগ করে। পিপিডি ত্বকে প্রয়োগ করলে মাঝারি থেকে গুরুতর অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া হতে পারে। <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Mukkanna|প্রথমাংশ=Krishna Sumanth|শেষাংশ২=Stone|প্রথমাংশ২=Natalie M|তারিখ=2017-01-18|শিরোনাম=Para-phenylenediamine allergy: current perspectives on diagnosis and management|পাতাসমূহ=9–15|doi=10.2147/JAA.S90265|issn=1178-6965|pmc=5261844|pmid=28176912|doi-access=free}}</ref>
[[বিষয়শ্রেণী:ভিডিও ক্লিপযুক্ত নিবন্ধ]]
[[বিষয়শ্রেণী:ভিডিও ক্লিপযুক্ত নিবন্ধ]]
[[বিষয়শ্রেণী:নেপালি চিত্রকলা]]
[[বিষয়শ্রেণী:নেপালি চিত্রকলা]]

১০:১৭, ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

হাতের তালুতে মেহেন্দি
হাতের পিছনে মেহেন্দি

মেহেন্দি ( pronunciation ) হল হীনা বা মেহেদি দিয়ে তৈরি একটি মিশ্রণ ব্যবহার করে ত্বকের উপর ফুল বা নানারকম সুদৃশ্য অস্থায়ী নকশা অংকন করা। পশ্চিমে, মেহেন্দি সাধারণত হেনা ট্যাটু নামে পরিচিত, যদিও এটি একটি স্থায়ী ট্যাটু নয়।

মেহেন্দির অনেক বৈচিত্র্য এবং নকশা আছে। মহিলারা সাধারণত তাদের হাতে এবং পায়ে মেহেন্দির নকশা বানায়। [১] মেহেদির মানক রঙ হল বাদামী। তবে সাদা, লাল, কালো এবং সোনালী রংও ব্যবহার করা হয়। [১]

দক্ষিণ এশিয়ায়, হিন্দু এবং মুসলিম উভয় সম্প্রদায় বিবাহের সময় শরীরে মেহেন্দি লাগিয়ে সাজসজ্জা করেন। [২] হিন্দু মহিলারা করভা চৌথ, ভাত পূর্ণিমা, দীপাবলি, ভাই দুজ, নবরাত্রি, দুর্গাপূজা, এবং তিজের মতো উত্সবগুলিতে মেহেন্দি লাগান৷ [৩] মুসলিম মহিলারা ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আজহার মতো অনুষ্ঠানে মেহেন্দি লাগান। [৪]

সালার জং মিউজিয়ামে মেহেন্দি নকশা অনুশীলনের একটি চিত্রকর্ম।

ব্যুৎপত্তি

"মেহেন্দি" এর উৎপত্তি সংস্কৃত শব্দ "মেনধিকা" থেকে, যা মেহেদি উদ্ভিদকে বোঝায়। মেহেদি গাছ থেকে একধরনের লাল রং নির্যাস হিসাবে বের করা হয়। [৫] এ ডিকশনারী অফ উর্দু অনুসারে, ক্লাসিক্যাল হিন্দি এবং ইংরেজি মেহেন্দি বলতে বধূর হাত ও পায়ে মেহেদি দিয়ে নকশা করাকেও বোঝায়। [৫]

উৎপত্তি

প্রাচীন ব্যাবিলন এবং মিশরে মেহেদি রঞ্জকের প্রথম ব্যবহার খুঁজে পাওয়া যায়। [৬] ভারতে এটি চতুর্থ শতকে মেহেন্দির প্রচলন ছিল, যা দাক্ষিণাত্য অঞ্চলের গুহা শিল্প থেকে জানা যায়। [৬][ উত্তম উৎস প্রয়োন ]

প্রক্রিয়া

প্রথমে লসোনিয়া ইনেরমিস বা মেহেদি গাছের গুঁড়ো শুকনো পাতা থেকে একটি থক্থকে মিশ্রণবা পেস্ট তৈরি করা হয়। [৭]

তারপর মেহেন্দির পেস্ট সাধারণত একটি প্লাস্টিকের শঙ্কুর মধ্যে ভরা হয়, সেই প্লাস্টিকের শঙ্কুটিকে ভালো করে আবদ্ধ করে তার নিচের অংশটি অল্প করে কেটে নেওয়া হয় যাতে মেহেন্দির পেস্ট্টি নির্গমনের রাস্তা থাকে। তারপর সেই শঙ্কুর উপরের অংশে সামান্য চাপ দিলেই নিচের ছিদ্র দিয়ে মেহেন্দি পেস্ট নির্গত হয় এবং সেই নির্গত পেস্ট ত্বকে, বিশেষত হাতের তালুতে বা হাতের পৃষ্ঠদেশে প্রয়োগ করে নানারকম নক্সা বানানো হয়। কখনো তুলি বা কাঠী প্রয়োগ করেও এই মেহেন্দির পেস্ট লাগানো হয়। প্রয়োগের পনের থেকে বিশ মিনিট পরে মিশ্রণটি শুকিয়ে যায় এবং ফাটতে শুরু করে। তখন আস্তে আস্তে শুকনো মেহেন্দির প্রলেপ ঘষে ঘষে ত্বক থেকে ফেলে দিতে হয় আর যে জায়গায় মেহেন্দির প্রলেম লাগানো ছিল তার তলার লাল রং -এর প্রলেপে ত্বকের উপর সুন্দর নকশা ফুটে ওঠে। সাধারনত মেহেন্দি শুকাতে দুই থেকে ছয় ঘন্টা সময় লাগে।কখনও কখনও রাতারাতি এই মেহেন্দির প্রলেপ রাখা হয় সুকাতে দেওয়ার জন্য এবং তারপর মুছে ফেলা হয়।

যখন প্রথমবার মেহেদির প্রলেপ অপসারণ করা হয়, তখন ত্বকের উপর ফুটে ওঠা নকশাটি ফ্যাকাশে থেকে গাঢ় কমলা রঙের হয় এবং ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টা পর অক্সিডেশন প্রক্রিয়ার জন্য তা ধীরে ধীরে গাঢ় বর্ণ ধারন করে। মেহেন্দির চূড়ান্ত রঙ হয় লালচে বাদামী। মেহেদি পেস্টের গুণমান এবং প্রকারের উপর ত্বকের উপর প্রস্ফুটিত নকশার রং ও গাড়ত্ব নির্ভর করে। সেইসাথে এটি শরীরের কোথায় প্রয়োগ করা হয়েছে তার উপরও নির্ভর করে এর স্থায়ীত্ব। সাধারন্ত মেহেন্দি এক থেকে তিন সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

মেহেন্দির রং ঘন ও গাড় করার জন্য কিছু লোক মেহেদির পেস্টে সিন্থেটিক ডাই পি-ফেনিলেনডিয়ামাইন (পিপিডি) যোগ করে। পিপিডি ত্বকে প্রয়োগ করলে মাঝারি থেকে গুরুতর অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া হতে পারে। [৮]

  1. "The next big thing on Eid is white mehndi, and I tried it - Style - Images"। Images.dawn.com। ২৪ জুন ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৪-৩০ 
  2. Ahmad, Khurshid; Bukhari, Zahid (২০০৮)। "Islam in the West": 127–133। আইএসএসএন 1812-1829জেস্টোর 42909192 
  3. Chaudhri, S. K.; Jain, N. K. (২০০৯)। "History of cosmetics" (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 1998-409Xডিওআই:10.22377/ajp.v3i3.260 
  4. Packard, Mary (২০১২-১০-০১)। Henna Sourcebook: Over 1,000 traditional designs and modern interpretations for body decorating (ইংরেজি ভাষায়)। Race Point Publishing। আইএসবিএন 978-1-937994-08-2 
  5. "A dictionary of Urdu, classical Hindi, and English"archive.ph। ২০১২-০৭-০৯। ২০১২-০৭-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-১৬ 
  6. International, Aroha (২০১৭-১০-০১)। "History, Origin & Cultural Significance of Henna"Aroha International (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৫-২৭ 
  7. Gozubuyuk, G. S.; Aktas, E. (২০১৪-১২-০১)। "An ancient plant Lawsonia inermis (henna): Determination of in vitro antifungal activity against dermatophytes species" (ইংরেজি ভাষায়): 313–318। আইএসএসএন 1156-5233ডিওআই:10.1016/j.mycmed.2014.07.002পিএমআইডি 25442917 
  8. Mukkanna, Krishna Sumanth; Stone, Natalie M (২০১৭-০১-১৮)। "Para-phenylenediamine allergy: current perspectives on diagnosis and management": 9–15। আইএসএসএন 1178-6965ডিওআই:10.2147/JAA.S90265অবাধে প্রবেশযোগ্যপিএমআইডি 28176912পিএমসি 5261844অবাধে প্রবেশযোগ্য