বিষয়বস্তুতে চলুন

টেরাকোটা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Saagor Chakraborty930 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Saagor Chakraborty930 (আলোচনা | অবদান)
ফলিত শিল্পকলা, কারুকলা, নির্মাণশিল্প এবং স্থাপত্যশিল্প– এ টেরাকোটা বলতে সাধারণত মাটির তৈরি ভাস্কর্য, এবং বিভিন্ন প্রায়োগিক কাজে ব্যবহৃত বাটি বা পাত্র বিশেষত ফুলদানি, জল বা দূষিত জল নির্গমনের পাইপ, রুফিং টাইলস্ এবং স্থাপনা নির্মাণে ব্যবহৃত সারফেস এমবেলিশমেন্ট প্রভৃতিকে বুঝায়।
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{উৎসহীন|date= সেপ্টেম্বর ২০১৬}}
{{উৎসহীন|date= সেপ্টেম্বর ২০১৬}}
[[চিত্র:Hanuman in Terra Cotta.jpg|thumb|ভারতের একটি টেরাকোটাতে হনুমানের মূর্তি]]
[[চিত্র:Hanuman in Terra Cotta.jpg|thumb|ভারতের একটি টেরাকোটাতে হনুমানের মূর্তি]]
<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=3 March, 2021|শিরোনাম=Terracotta|ইউআরএল="Home : Oxford English Dictionary". www.oed.com. Retrieved 3 March 2021.|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|ওয়েবসাইট=www.oed.com.}}</ref>'''টেরাকোটা''' একটি লাতিন শব্দ: 'টেরা' অর্থ মাটি, আর 'কোটা' অর্থ পোড়ানো।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=3 March, 2021|শিরোনাম=Terracotta|ইউআরএল=www.oed.com|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=3 March, 2021|ওয়েবসাইট=www.oed.com}}</ref> <nowiki><ref></nowiki>[http://www.merriam-webster.com/dictionary/terra-cotta Merriam-Webster.com]</ref/>। মানুষের ব্যবহার্য পোড়ামাটির তৈরি সকল রকমের দ্রব্য টেরাকোটা নামে পরিচিত। আঠালো মাটির সঙ্গে [[খড়কুটো]], [[তুষ]] প্রভৃতি মিশিয়ে কাদামাটি প্রস্তুত করা হয়। সেই মাটি থেকে মূর্তি, দৃশ্যাবলি তৈরি করে রোদে শুকিয়ে আগুনে পুড়িয়ে টেরাকোটা ভাস্কর্য তৈরি করা হয়।
<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Singer|প্রথমাংশ=Felix|শেষাংশ২=Singer|প্রথমাংশ২=Sonja S.|তারিখ=1963|শিরোনাম=Industrial Ceramics|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.1007/978-94-017-5257-2|doi=10.1007/978-94-017-5257-2}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=3 March, 2021|শিরোনাম=Terracotta|ইউআরএল="Home : Oxford English Dictionary". www.oed.com. Retrieved 3 March 2021.|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|ওয়েবসাইট=www.oed.com.}}</ref>'''টেরাকোটা''' একটি লাতিন শব্দ: 'টেরা' অর্থ মাটি, আর 'কোটা' অর্থ পোড়ানো।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=3 March, 2021|শিরোনাম=Terracotta|ইউআরএল=www.oed.com|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=3 March, 2021|ওয়েবসাইট=www.oed.com}}</ref> <nowiki><ref></nowiki>[http://www.merriam-webster.com/dictionary/terra-cotta Merriam-Webster.com]</ref/>। মানুষের ব্যবহার্য পোড়ামাটির তৈরি সকল রকমের দ্রব্য টেরাকোটা নামে পরিচিত। আঠালো মাটির সঙ্গে [[খড়কুটো]], [[তুষ]] প্রভৃতি মিশিয়ে কাদামাটি প্রস্তুত করা হয়। সেই মাটি থেকে মূর্তি, দৃশ্যাবলি তৈরি করে রোদে শুকিয়ে আগুনে পুড়িয়ে টেরাকোটা ভাস্কর্য তৈরি করা হয়।
মানবসভ্যতার বিকাশকাল হতে পোড়ামাটির ভাস্কর্যের ব্যবহার পরিলক্ষিত হচ্ছে। [[সুমেরীয় সভ্যতা]], [[ব্যাবীলনীয় সভ্যতা]], [[মায়া সভ্যতা]]য় এই শিল্পের প্রচলন ছিল।[[পশ্চিমবঙ্গ]] ও বাংলাদেশে [[মৌর্য সাম্রাজ্য]], [[গুপ্ত সাম্রাজ্য]]-এর বহু টেরাকোটার নিদর্শন পাওয়া গেছে। [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] বাঁকুড়া জেলার [[বিষ্ণুপুর]] শহর ''টেরাকোটা '' শিল্পের জন্য বিখ্যাত।
মানবসভ্যতার বিকাশকাল হতে পোড়ামাটির ভাস্কর্যের ব্যবহার পরিলক্ষিত হচ্ছে। [[সুমেরীয় সভ্যতা]], [[ব্যাবীলনীয় সভ্যতা]], [[মায়া সভ্যতা]]য় এই শিল্পের প্রচলন ছিল।[[পশ্চিমবঙ্গ]] ও বাংলাদেশে [[মৌর্য সাম্রাজ্য]], [[গুপ্ত সাম্রাজ্য]]-এর বহু টেরাকোটার নিদর্শন পাওয়া গেছে। [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] বাঁকুড়া জেলার [[বিষ্ণুপুর]] শহর ''টেরাকোটা '' শিল্পের জন্য বিখ্যাত।


[[ফলিত শিল্পকলা]], [[কারুকলা]], [[নির্মাণশিল্প]] এবং [[স্থাপত্যশিল্প]]– এ টেরাকোটা বলতে সাধারণত মাটির তৈরি ভাস্কর্য, এবং বিভিন্ন প্রায়োগিক কাজে ব্যবহৃত বাটি বা পাত্র [[বিশেষত [[ফুলদানি]], জল বা দূষিত জল নির্গমনের পাইপ, [[রুফিং টাইলস্]] এবং স্থাপনা নির্মাণে ব্যবহৃত সারফেস এমবেলিশমেন্ট প্রভৃতিকে বুঝায়।|</ref/>[['Industrial Ceramics.' F.Singer, S.S.Singer. Chapman & Hall. 1971. Quote: "The lighter pieces that are glazed may also be termed 'terracotta.']</ref/>।
[[ফলিত শিল্পকলা]], [[কারুকলা]], [[নির্মাণশিল্প]] এবং [[স্থাপত্যশিল্প]]– এ টেরাকোটা বলতে সাধারণত মাটির তৈরি ভাস্কর্য, এবং বিভিন্ন প্রায়োগিক কাজে ব্যবহৃত বাটি বা পাত্র [[বিশেষত [[ফুলদানি]], জল বা দূষিত জল নির্গমনের পাইপ, [[রুফিং টাইলস্]] এবং স্থাপনা নির্মাণে ব্যবহৃত সারফেস এমবেলিশমেন্ট প্রভৃতিকে বুঝায়।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Singer|প্রথমাংশ=Felix|শেষাংশ২=Singer|প্রথমাংশ২=Sonja S.|তারিখ=1963|শিরোনাম=Industrial Ceramics|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.1007/978-94-017-5257-2|doi=10.1007/978-94-017-5257-2}}</ref><nowiki></ref/></nowiki>[['Industrial Ceramics.' F.Singer, S.S.Singer. Chapman & Hall. 1971. Quote: "The lighter pieces that are glazed may also be termed 'terracotta.']<nowiki></ref/></nowiki>।
[[প্রত্নতত্ত্ব]] এবং [[চারুকলার ইতিহাসবিদ্যা]]–য়
[[প্রত্নতত্ত্ব]] এবং [[চারুকলার ইতিহাসবিদ্যা]]–য়
প্রায়শ টেরাকোটা বলতে বুঝানো হয় [[কুমার-এর]] চাকা দিয়ে তৈরি হয় নি এমন ক্ষুদ্র প্রস্তরমূর্তি বা ফিগারিন-কে নির্দেশ করে। [[বাটি]] বা মাটির পাত্র এবং অন্য বস্তু গুলো কী উপকরণে তৈরি বা আগুনে পোড়ানোর কৌশলের চেয়ে বরং একই উপকরণে কুমারের চাকার সাহায্যে প্রস্তুতকৃত হলে তাকে [[মৃৎশিল্প]] বলা হয়। |</ref/>[[Peek, Philip M., and Yankah, African Folklore: An Encyclopedia, 2004, Routledge, ISBN 1135948720, 9781135948726, google books]]</rep/>
প্রায়শ টেরাকোটা বলতে বুঝানো হয় [[কুমার-এর]] চাকা দিয়ে তৈরি হয় নি এমন ক্ষুদ্র প্রস্তরমূর্তি বা ফিগারিন-কে নির্দেশ করে। [[বাটি]] বা মাটির পাত্র এবং অন্য বস্তু গুলো কী উপকরণে তৈরি বা আগুনে পোড়ানোর কৌশলের চেয়ে বরং একই উপকরণে কুমারের চাকার সাহায্যে প্রস্তুতকৃত হলে তাকে [[মৃৎশিল্প]] বলা হয়। |</ref/>[[Peek, Philip M., and Yankah, African Folklore: An Encyclopedia, 2004, Routledge, ISBN 1135948720, 9781135948726, google books]]</rep/>

০৯:২৯, ২ এপ্রিল ২০২২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ভারতের একটি টেরাকোটাতে হনুমানের মূর্তি

[১][২]টেরাকোটা একটি লাতিন শব্দ: 'টেরা' অর্থ মাটি, আর 'কোটা' অর্থ পোড়ানো।[৩] <ref>Merriam-Webster.com</ref/>। মানুষের ব্যবহার্য পোড়ামাটির তৈরি সকল রকমের দ্রব্য টেরাকোটা নামে পরিচিত। আঠালো মাটির সঙ্গে খড়কুটো, তুষ প্রভৃতি মিশিয়ে কাদামাটি প্রস্তুত করা হয়। সেই মাটি থেকে মূর্তি, দৃশ্যাবলি তৈরি করে রোদে শুকিয়ে আগুনে পুড়িয়ে টেরাকোটা ভাস্কর্য তৈরি করা হয়। মানবসভ্যতার বিকাশকাল হতে পোড়ামাটির ভাস্কর্যের ব্যবহার পরিলক্ষিত হচ্ছে। সুমেরীয় সভ্যতা, ব্যাবীলনীয় সভ্যতা, মায়া সভ্যতায় এই শিল্পের প্রচলন ছিল।পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশে মৌর্য সাম্রাজ্য, গুপ্ত সাম্রাজ্য-এর বহু টেরাকোটার নিদর্শন পাওয়া গেছে। পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর শহর টেরাকোটা শিল্পের জন্য বিখ্যাত।

ফলিত শিল্পকলা, কারুকলা, নির্মাণশিল্প এবং স্থাপত্যশিল্প– এ টেরাকোটা বলতে সাধারণত মাটির তৈরি ভাস্কর্য, এবং বিভিন্ন প্রায়োগিক কাজে ব্যবহৃত বাটি বা পাত্র [[বিশেষত ফুলদানি, জল বা দূষিত জল নির্গমনের পাইপ, রুফিং টাইলস্ এবং স্থাপনা নির্মাণে ব্যবহৃত সারফেস এমবেলিশমেন্ট প্রভৃতিকে বুঝায়।[৪]</ref/>[['Industrial Ceramics.' F.Singer, S.S.Singer. Chapman & Hall. 1971. Quote: "The lighter pieces that are glazed may also be termed 'terracotta.']</ref/>। প্রত্নতত্ত্ব এবং চারুকলার ইতিহাসবিদ্যা–য় প্রায়শ টেরাকোটা বলতে বুঝানো হয় কুমার-এর চাকা দিয়ে তৈরি হয় নি এমন ক্ষুদ্র প্রস্তরমূর্তি বা ফিগারিন-কে নির্দেশ করে। বাটি বা মাটির পাত্র এবং অন্য বস্তু গুলো কী উপকরণে তৈরি বা আগুনে পোড়ানোর কৌশলের চেয়ে বরং একই উপকরণে কুমারের চাকার সাহায্যে প্রস্তুতকৃত হলে তাকে মৃৎশিল্প বলা হয়। |</ref/>Peek, Philip M., and Yankah, African Folklore: An Encyclopedia, 2004, Routledge, ISBN 1135948720, 9781135948726, google books</rep/> স্থাপনা নির্মাণ বা নির্মাণ শিল্প-এ যেসব অচকচকে বস্তু ব্যবহৃত হয় সেগুলোকে মূলত টেরাকোটা হিসেবে অভিহিত করা হয়।|</ref/> ["Home : Oxford English Dictionary". www.oed.com. Retrieved 3 March 2021.]]</ref/>


টেবলওয়্যার হিসেবে ব্যবহৃত চকচকে টেরাকোটা এবং অন্য বাটি সমূহকে মৃৎশিল্প বলা হয়,|</ref/>

["Home : Oxford English Dictionary". www.oed.com. Retrieved 3 March 2021.] </ref/>।   এবং যেগুলো বিশেষ ধরনের গ্লেইজ্ সেগুলোকে নির্দিষ্টভাবে ফেই্আন্স্ নামে অভিহিত করা হয়। গ্লেইজ্ আরকিটেকচারাল টেরাকোটা এবং এর আনগ্লেইজ রূপ কয়েক শতাব্দী পূর্ব হতে পূর্ব এশিয়ায় স্থাপনার বহির্দেশে ব্যবহৃত হত এবং উনিশ শতকে যা পাশ্চাত্যে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। আরকিটেকচারাল টেরাকোটা বলতে কারুকার্যখচিত সিরামিকের বস্তু যেমন: অ্যানটিফিক্স এবং রিভেটমেন্ট বলা হয়, যেগুলো স্থাপনার বহিরাবরণের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ইউরোপের ধ্রুপদী স্থাপনায় এবং নিকটবর্তী প্রাচীনতম প্রাচ্য–এর মন্দির এবং বিভিন্ন স্থাপনার এর বহির্দেশে।|</ref/>  ["The many uses of terracotta tiles - a designers history". Lubelska. 2019-05-21. Retrieved 2020-10-07.]</rep/>।

ইতিহাস

ভারতবর্ষের সিন্ধু নদীর তীরে খ্রিষ্টপূর্ব ৫০০০ বৎসর বা তার আগে বিকশিত সিন্ধু সভ্যতায় প্রচুর টেরাকোটার নিদর্শন পাওয়া গেছে। এই সব নিদর্শেনের মধ্যে রয়েছে নানা ধরনের পাত্র, দেবদেবীর মূর্তি, স্বস্তিকা চিহ্ন ইত্যাদি। খ্রিষ্টপূর্ব ৪৫০ অব্দের দিকে বাংলাদেশের উয়ারী-বটেশ্বর অঞ্চলে বিকশিত সভ্যতায় এই জাতীয় নমুনা পাওয়া গেছে। এই বিচারে বলা হয়, বহু আগে থেকেই বাংলাদেশের শিল্পীরা টেরাকোটা তৈরির কৌশল শিখেছিল। চতুর্দশ শতাব্দীর প্রাক কালে ইউরোপ এবং কলম্বিয়ান জনগোষ্ঠীর কাছে টেরাকোটা শুধু মাত্র সিরামিক হিসাবেই পরিচিত ছিল। প্রাচীনকালে এই পদ্ধতিতে নানাধরনের পাত্র, তাবিজ, ইট তৈরি করা হতো। যখন মহেঞ্জোদাড়ো (খৃষ্ট-পূর্ব ৩০০০-১৫০০) নগর-বসতি আবিষ্কৃত হয়,তখন ওখান থেকে কিছু পোড়া মাটির নারী দেহ ফলক খুঁজে পান খননকারীরা !দিনাজপুরের কান্তজীর মন্দিরে টেরাকোটার অসংখ্য নিদর্শন পাওয়া গিয়েছে। বাংলাদেশের মন্দিরের গাত্র অলঙ্করণের জন্য একসময় টেরাকোটা অপরিহার্য উপকরণ ছিল। এই সূত্রে মসজিদেও টেরাকোটা ব্যবহৃত হয়েছে।

প্রনালী

প্রথমে কাদা দিয়ে কোনো অবয়ব তৈরি করা হয় তারপর রৌদ্রে শুকানো হয় এবং পরে তা আগুনে পুড়িয়ে মজবুত করা হয়। এই পদ্ধতিতে মাটির ফলকে কোনো শিল্পকর্ম উপস্থান করলে, তখন তাকে টেরাকোটা বলা হয়। মূলত টেরাকোটা সাংসরিক কাজে ব্যবহারের জন্য তৈরি করা হয়। গৃহাদি অলঙ্করণ বা কোনো শৈল্পিক প্রদর্শনের জন্য টেরাকোটা তৈরি করা হয়। কিছু কুশলী শিল্পীরা টেরাকোটা তৈরি করে থাকেন।

তথ্যসূত্র

  1. Singer, Felix; Singer, Sonja S. (১৯৬৩)। "Industrial Ceramics"ডিওআই:10.1007/978-94-017-5257-2 
  2. ["Home : Oxford English Dictionary". www.oed.com. Retrieved 3 March 2021. "Terracotta"] |ইউআরএল= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)www.oed.com.। 3 March, 2021।  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  3. [www.oed.com "Terracotta"] |ইউআরএল= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)www.oed.com। 3 March, 2021। সংগ্রহের তারিখ 3 March, 2021  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  4. Singer, Felix; Singer, Sonja S. (১৯৬৩)। "Industrial Ceramics"ডিওআই:10.1007/978-94-017-5257-2 

[7] "Home : Oxford English Dictionary". www.oed.com. Retrieved 3 March 2021.


[8] [Peek, Philip M., and Yankah, African Folklore: An Encyclopedia, 2004, Routledge, ISBN 1135948720, 9781135948726, google books]


[9] "Home : Oxford English Dictionary". www.oed.com. Retrieved 3 March 2021.


[10] "Home : Oxford English Dictionary". www.oed.com. Retrieved 3 March 2021.