ব্যান্ড অফ সিস্টার্স

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ব্যান্ড অফ সিস্টার্স
ব্যান্ড অফ সিস্টার্স চলচ্চিত্রের পোস্টার
পোস্টার
পরিচালকম্যারি ফিশম্যান
প্রযোজকম্যারি ফিশম্যান
সুরকারমিরিয়াম কাটলার
চিত্রগ্রাহক
  • ইনেস সোমার
  • বিল গ্লেডার
সম্পাদকবার্নাডিন কোলিশ
মুক্তি২০১২

ব্যান্ড অফ সিস্টার্স হচ্ছে ম্যারি ফিশম্যান পরিচালিত ২০১২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি তথ্যচিত্র যাতে দ্বিতীয় ভ্যাটিকান কাউন্সিল হতে ২০১০ সাল পর্যন্ত মার্কিন মহিলাদের ধর্মীয় কাহিনী বিবৃত হয়েছে। তথ্যচিত্রটিতে দাবি করা হয়েছে যে, অন্যান্য ক্যাথলিক সংগঠনের তুলনায় "চেতনা" এবং "বক্তব্য" অনুসরণে গির্জা কর্তৃপক্ষের সন্ন্যাসিনীদের প্রতি মঠের ভেতরে এবং বাইরে পদ্ধতিগত পরিবর্তনের সাথে নিজেদের জড়িত করার ও নবায়নের আহ্বানে সাড়া দেওয়ার ক্ষেত্রে মার্কিন নারীরা ধর্মীয় কর্মকাণ্ডে অধিক হারে সংযোজিত হয়েছে। এই দীর্ঘকালীন ক্রিয়াকলাপগুলির মধ্যে রয়েছে মঠকেন্দ্রীক সন্ন্যাসিনীসংঘ (বোয়ার্ন, টেক্সাস), মৌল সংঘ (ক্যাল্ডওয়েল, নিউজার্সি), মিলওয়াকির কোর/এল সেন্ট্রো (উইসকনসিন), মানবিক গৃহস্থলি কর্ম, মহিলা ধর্মীয় নেতৃত্বের সম্মেলন এবং ব্যারি ইউনিভার্সিটিতে বিশ্ব ন্যায়বিচার কেন্দ্র ভিক্তিক কর্মকাণ্ডসমূহ। তথ্যচিত্রটিতে নারীদের সমন্বয়, বাধ্যতা এবং সাধারণভাবে ধর্মীয় জীবনে সন্ন্যাসিনীদের অবস্থান সম্পর্কিত প্রশ্নগুলির উপর মার্কিন ধর্মীয় নারীদের সাথে ধর্মীয় মতবাদী মণ্ডলীর মধ্যকার দ্বন্দ্বের আলোচনাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

গ্রহণ[সম্পাদনা]

ন্যাশনাল ক্যাথলিক রিপোর্টারের সাংবাদিক হেইডি শ্লাম্পফ তথ্যচিত্রটিকে "উজ্জ্বল" এবং "অনুপ্রেরণামূলক" হিসাবে স্বাগত জানিয়েছেন।[১] অন্যান্যরা মার্কিন ধর্মীয় নারীদের দ্বারা আলোচিত বিভিন্ন বিতর্কিত বিষয়ে, যেমন: সমকামিতা, সমলিঙ্গ বিবাহ, গর্ভপাত, কৃত্রিম গর্ভধারণ, ভিট্রো নিষেক, বিবাহবিচ্ছেদ এবং জন্ম নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে তাদের মতামত গ্রহণ না-করায় দুঃখপ্রকাশ করেছে।[২] ২০১২ সালের সেন্ট লুই আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে তথ্যচিত্রটি প্রদর্শিত হয়।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Schlumpf, Heidi (১২ অক্টোবর ২০১২)। "Documentary on U.S. nuns chronicles transformation into world citizens" (ইংরেজি ভাষায়)। National Catholic Reporter। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  2. Utz, Richard (১৫ ডিসেম্বর ২০১২)। "Medievally Speaking" (ইংরেজি ভাষায়)। 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]