গামা রশ্মি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ r2.7.1) (রোবট পরিবর্তন করছে: ia:Radiation gamma |
অ r2.7.1) (রোবট যোগ করছে: zh-yue:丙種射綫 |
||
৮৬ নং লাইন: | ৮৬ নং লাইন: | ||
[[zh:伽马射线]] |
[[zh:伽马射线]] |
||
[[zh-min-nan:Gamma siā-soàⁿ]] |
[[zh-min-nan:Gamma siā-soàⁿ]] |
||
[[zh-yue:丙種射綫]] |
১৯:৫৬, ২৭ মার্চ ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
গামা রশ্মি বা গামা বিকিরণ (প্রতীক γ) একপ্রকার উচ্চ কম্পাংকের খুব ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্য তড়িৎ-চুম্বকীয় বিকিরণ। ইহা বিভিন্ন সাব-এটমিক কণার মিথষ্ক্রিয়া, যেমন ইলেক্ট্রন-পজিট্রন অবলুপ্ত প্রক্রিয়া, পাইয়ন আবক্ষয়,তেজস্ক্রিয় আবক্ষয়, ফিউসান, ফিসান, বিপরীত কম্পটন বিচ্ছুরণ ইত্যাদির মাধ্যমে তৈরি হয়। গামা রশ্মির কম্পাংক সাধারণতঃ ১০১৯ হার্জ এর উপরে, তাই এর শক্তি ১০০ কিলো ইলেকট্রন-ভোল্ট উপরে এবং তরঙ্গদৈর্ঘ্য ১০ পিকোমিটার চেয়ে ছোট, যা প্রায়শঃ অণুর আয়তনের তুলনায় অনেক ছোট। ফরাসি রসায়নবিদ এবং পদার্থবিজ্ঞানী পল ভিলার্ড ১৯০০ সালে রেডিয়াম বিকিরণ নিয়ে পরীক্ষা করার সময় গামা রশ্মি আবিষ্কার করেন। ইতিপূর্বে আর্নেস্ট রাদারফোর্ড আলফা রশ্মি এবং বিটা রশ্মি নামের দুই প্রকার বিকিরণ ১৮৯৯ এবং ১৯০৩ সালে আবিষ্কার কারেন। রাদারফোর্ড ভিলার্ডের এই নতুন আবিষ্কৃত বিকিরণের নাম দেন গামা রশ্মি।
জীবদেহে প্রভাব
গামা রশ্মির অত্যাধিক ভেধন ক্ষমতা থাকার কারণে ইহা জীবদেহের ভিতরে ব্যপক ক্ষতি সাধন করে (যেমন বিকিরণজনিত অসুস্থতা, ক্যান্সার ইত্যাদি)।
ব্যবহার
চিকিৎসা বিজ্ঞানে নিয়ন্ত্রিত উপায়ে গামা রশ্মির নানাবিধ ব্যবহার আছে। সিটি স্ক্যেন, রেডিও থেরাপি, ক্যান্সার চিকিৎসায় গামা রশ্মি/ রঞ্জন রশ্মি ব্যবহত হয়।
বহিঃসংযোগ
- Basic reference on several types of radiation
- Radiation Q & A
- GCSE information
- Radiation information
- Gamma ray bursts
- The Lund/LBNL Nuclear Data Search - Contains information on gamma-ray energies from isotopes.
- Mapping soils with airborne detectors
- The LIVEChart of Nuclides - IAEA with filter on gamma-ray energy, in Java or HTML
- Health Physics Society Public Education Website