জাতীয় স্মৃতিসৌধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Luckas-bot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.1) (রোবট যোগ করছে: pnb:جاتیو سمریتیو سمرودھو
Rabbanituhin (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
[[Image:Dacca02.jpg|right|thumb]]
[[Image:Dacca02.jpg|right|thumb]]
'''জাতীয় স্মৃতিসৌধ''' [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের]] স্মৃতির উদ্দেশ্যে নিবেদিত একটি স্মারক স্থাপনা। এটি [[ঢাকা]] শহরের উপকন্ঠে [[সাভার|সাভারে]] অবস্থিত। এর স্থপতি হলেন [[সৈয়দ মইনুল হোসেন]]।
'''জাতীয় স্মৃতিসৌধ''' [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের]] স্মৃতির উদ্দেশ্যে নিবেদিত একটি স্মারক স্থাপনা। এটি [[ঢাকা]] শহরের উপকন্ঠে [[সাভার উপজেলা|সাভারে]] অবস্থিত। এর স্থপতি হলেন [[সৈয়দ মইনুল হোসেন]]।


==স্থাপত্য তাৎপর্য==
==স্থাপত্য তাৎপর্য==
স্মৃতিসৌধটির উচ্চতা ১৫০ ফুট। সৌধটি সাত জোড়া ত্রিভুজাকৃতির দেয়াল নিয়ে গঠিত। দেয়াল গুলো ছোট থেকে বড় এই ক্রমে সাজানো হয়েছে। এই সাত জোড়া দেয়াল স্বাধীনতা আন্দোলনের সাতটি ভিন্ন পর্যায়কে নির্দেশ করে। ১৯৫২ -র ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬ ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন, ১৯৬২ শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬ ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৯ এর গণ-অভ্যূত্থান, ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ - এই সাতটি ঘটনাকে স্বাধীনতা আন্দোলনের পরিক্রমা হিসাবে বিবেচনা করে সৌধটি নির্মিত হয়েছে।
স্মৃতিসৌধটির উচ্চতা ১৫০ ফুট। সৌধটি সাত জোড়া ত্রিভুজাকৃতির দেয়াল নিয়ে গঠিত। দেয়াল গুলো ছোট থেকে বড় এই ক্রমে সাজানো হয়েছে। এই সাত জোড়া দেয়াল স্বাধীনতা আন্দোলনের সাতটি ভিন্ন পর্যায়কে নির্দেশ করে। ১৯৫২-র [[ভাষা আন্দোলন]], ১৯৫৪ যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬ ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন, ১৯৬২ [[শিক্ষা আন্দোলন]], ১৯৬৬ [[ছয় দফা আন্দোলন]], ১৯৬৯ এর গণ-অভ্যূত্থান, ১৯৭১ এর [[মুক্তিযুদ্ধ]] - এই সাতটি ঘটনাকে স্বাধীনতা আন্দোলনের পরিক্রমা হিসাবে বিবেচনা করে সৌধটি নির্মিত হয়েছে।


==ছবি==
==ছবি==

১৪:৩৫, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

জাতীয় স্মৃতিসৌধ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নিবেদিত একটি স্মারক স্থাপনা। এটি ঢাকা শহরের উপকন্ঠে সাভারে অবস্থিত। এর স্থপতি হলেন সৈয়দ মইনুল হোসেন

স্থাপত্য তাৎপর্য

স্মৃতিসৌধটির উচ্চতা ১৫০ ফুট। সৌধটি সাত জোড়া ত্রিভুজাকৃতির দেয়াল নিয়ে গঠিত। দেয়াল গুলো ছোট থেকে বড় এই ক্রমে সাজানো হয়েছে। এই সাত জোড়া দেয়াল স্বাধীনতা আন্দোলনের সাতটি ভিন্ন পর্যায়কে নির্দেশ করে। ১৯৫২-র ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬ ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন, ১৯৬২ শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬ ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৯ এর গণ-অভ্যূত্থান, ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ - এই সাতটি ঘটনাকে স্বাধীনতা আন্দোলনের পরিক্রমা হিসাবে বিবেচনা করে সৌধটি নির্মিত হয়েছে।

ছবি

বহি:সংযোগ