নাজমুল আহসান কলিম উল্লাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
রচনাশৈলি
২১ নং লাইন: ২১ নং লাইন:
}}
}}


'''অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিম উল্লাহ''' বাংলাদেশের একজন শিক্ষাবিদ এবং তিনি রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ উপাচার্য।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ভিসি নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ |ইউআরএল=http://samakal.com/whole-country/article/1706297399 |সংগ্রহের-তারিখ=২২ নভেম্বর ২০১৮ |কর্ম=সমকাল |তারিখ=১ জুন ২০১৭}}</ref> এর বাইরেও তিনি জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদ এর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়ীত্ব পালন করছেন।তার বিরুদ্ধে বিধিবহির্ভূত ভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুপস্থিতি, স্বেচ্ছাচারিতা, স্বজনপ্রীতি ও দূর্নীতির অভিযোগ আছে যদিও তিনি তা অস্বীকার করেন। তার বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার ১১১টি দুর্নীতির ৭৯০ পৃষ্ঠার শ্বেতপত্র প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বৃহৎ সংগঠন অধিকার সুরক্ষা পরিষদ। ২০১৯ সালে শিক্ষকদের একাংশের সংগঠন বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি কমলেশ চন্দ্র রায় ও সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান স্বাক্ষরিত শিক্ষামন্ত্রীর কাছে পাঠানো উপাচার্যের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার ৪৫টি অভিযোগ করা হয়। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ হাসিনা ছাত্রী হল, ড. ওয়াজেদ রিসার্চ ইন্সটিটিউটসহ স্বাধীনতার স্বারক নির্মাণকাজেও উপাচার্যের অনিয়মের সত্যতা পেয়েছে ইউজিসির আরেকটি তদন্ত কমিটি। এজন্য উপাচার্যসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ওই কমিটির প্রতিবেদনে সুপারিশ করা হয়েছে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=৭৬০ দিন অনুপস্থিত থেকেও তিনি উপাচার্য| ইউআরএল=http://mzamin.com/article.php?mzamin=214907|সংগ্রহের-তারিখ=৩ অক্টোবর ২০২০|কর্ম=মানবজমিন|তারিখ=২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০}}</ref>
'''অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিম উল্লাহ''' বাংলাদেশের একজন শিক্ষাবিদ এবং তিনি রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ উপাচার্য।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ভিসি নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ |ইউআরএল=http://samakal.com/whole-country/article/1706297399 |সংগ্রহের-তারিখ=২২ নভেম্বর ২০১৮ |কর্ম=সমকাল |তারিখ=১ জুন ২০১৭}}</ref> এর বাইরেও তিনি জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদ এর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়ীত্ব পালন করছেন।
== দুর্নীতি ==
তার বিরুদ্ধে বিধিবহির্ভূত ভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুপস্থিতি, স্বেচ্ছাচারিতা, স্বজনপ্রীতি ও দূর্নীতির অভিযোগ আছে যদিও তিনি তা অস্বীকার করেন। তার বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার ১১১টি দুর্নীতির ৭৯০ পৃষ্ঠার শ্বেতপত্র প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বৃহৎ সংগঠন অধিকার সুরক্ষা পরিষদ। ২০১৯ সালে শিক্ষকদের একাংশের সংগঠন বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি কমলেশ চন্দ্র রায় ও সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান স্বাক্ষরিত শিক্ষামন্ত্রীর কাছে পাঠানো উপাচার্যের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার ৪৫টি অভিযোগ করা হয়। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ হাসিনা ছাত্রী হল, ড. ওয়াজেদ রিসার্চ ইন্সটিটিউটসহ স্বাধীনতার স্বারক নির্মাণকাজেও উপাচার্যের অনিয়মের সত্যতা পেয়েছে ইউজিসির আরেকটি তদন্ত কমিটি। এজন্য উপাচার্যসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ওই কমিটির প্রতিবেদনে সুপারিশ করা হয়েছে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=৭৬০ দিন অনুপস্থিত থেকেও তিনি উপাচার্য| ইউআরএল=http://mzamin.com/article.php?mzamin=214907|সংগ্রহের-তারিখ=৩ অক্টোবর ২০২০|কর্ম=মানবজমিন|তারিখ=২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০}}</ref>


==প্রাথমিক জীবন==
==প্রাথমিক জীবন==

০৩:১৮, ২ আগস্ট ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিম উল্লাহ
উপাচার্য, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়[১]
কাজের মেয়াদ
১৪ জুন ২০১৭ – ১৩ জুন ২০২১[২]
উত্তরসূরীহাসিবুর রশীদ
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্মপূর্ব পাকিস্তান (বর্তমানে- বাংলাদেশ)
জীবিকাঅধ্যাপক, লেখক

অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিম উল্লাহ বাংলাদেশের একজন শিক্ষাবিদ এবং তিনি রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ উপাচার্য।[৩] এর বাইরেও তিনি জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদ এর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়ীত্ব পালন করছেন।

দুর্নীতি

তার বিরুদ্ধে বিধিবহির্ভূত ভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুপস্থিতি, স্বেচ্ছাচারিতা, স্বজনপ্রীতি ও দূর্নীতির অভিযোগ আছে যদিও তিনি তা অস্বীকার করেন। তার বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার ১১১টি দুর্নীতির ৭৯০ পৃষ্ঠার শ্বেতপত্র প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বৃহৎ সংগঠন অধিকার সুরক্ষা পরিষদ। ২০১৯ সালে শিক্ষকদের একাংশের সংগঠন বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি কমলেশ চন্দ্র রায় ও সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান স্বাক্ষরিত শিক্ষামন্ত্রীর কাছে পাঠানো উপাচার্যের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার ৪৫টি অভিযোগ করা হয়। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ হাসিনা ছাত্রী হল, ড. ওয়াজেদ রিসার্চ ইন্সটিটিউটসহ স্বাধীনতার স্বারক নির্মাণকাজেও উপাচার্যের অনিয়মের সত্যতা পেয়েছে ইউজিসির আরেকটি তদন্ত কমিটি। এজন্য উপাচার্যসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ওই কমিটির প্রতিবেদনে সুপারিশ করা হয়েছে।[৪]

প্রাথমিক জীবন

বহিঃসংযোগ

তথ্যসূত্র

  1. "বেরোবির নতুন উপাচার্য নাজমুল আহসান কলিম উল্লাহ"আমাদের সময়। ২ জুন ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১৮ 
  2. "শেষ কর্মদিবসেও ক্যাম্পাসে অনুপস্থিত উপাচার্য কলিমউল্লাহ"প্রথম আলো। ১৩ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০২১ 
  3. "রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ভিসি নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ"সমকাল। ১ জুন ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১৮ 
  4. "৭৬০ দিন অনুপস্থিত থেকেও তিনি উপাচার্য"মানবজমিন। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৩ অক্টোবর ২০২০