লারা ক্রফ্‌ট টুম্ব রেইডার: দ্য ক্রেডেল অফ লাইফ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
en+
৪১ নং লাইন: ৪১ নং লাইন:
[[da:Lara Croft Tomb Raider: The Cradle of Life]]
[[da:Lara Croft Tomb Raider: The Cradle of Life]]
[[de:Lara Croft: Tomb Raider – Die Wiege des Lebens]]
[[de:Lara Croft: Tomb Raider – Die Wiege des Lebens]]
[[en:Lara Croft Tomb Raider: The Cradle of Life]]
[[es:Lara Croft Tomb Raider: La cuna de la vida]]
[[es:Lara Croft Tomb Raider: La cuna de la vida]]
[[fr:Lara Croft : Tomb Raider, le berceau de la vie]]
[[fr:Lara Croft : Tomb Raider, le berceau de la vie]]

১৪:১৮, ৩ নভেম্বর ২০০৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

লারা ক্রফ্‌ট টুম্ব রেইডার:
দ্য ক্রেডেল অফ লাইফ
পরিচালকজ্যান ডি বন্ট
প্রযোজকলয়েড লেভিন
লরেন্স গর্ডন
রচয়িতাডন জর্জরিস
শ্রেষ্ঠাংশেঅ্যাঞ্জেলিনা জোলি
জেরার্ড বাটলার
সিয়ারান হিন্ডস
ক্রিস ব্যারি
নোয়া টেইলর
টিল শোয়েইগার
জিমোন হনসু
সুরকারঅ্যালান সিলভেসট্রি
সম্পাদকমাইকেল কান
পরিবেশকপ্যারামাউন্ট পিকচার্স
মিউচুয়াল ফিল্ম কম্পানি
মুক্তি২৫ জুলাই, ২০০৩ (যুক্তরাষ্ট্র)
২২ আগস্ট, ২০০৩ (যুক্তরাজ্য)
স্থিতিকাল১১৭ মিনিট
দেশ যুক্তরাষ্ট্র
 যুক্তরাজ্য
ভাষাইংরেজি
নির্মাণব্যয়১.২ কোটি মার্কিন ডলার
আয়১৫.৬৫ কোটি মার্কিন ডলার

লারা ক্রফ্‌ট টুম্ব রেইডার: দ্য ক্রেডেল অফ লাইফ (ইংরেজি ভাষায়: Lara Croft Tomb Raider: The Cradle of Life) হচ্ছে ২০০৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত, জ্যান ডি বন্ট পরিচালিত একটি অ্যকশন চলচ্চিত্র। এটির শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেছেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি লারা ক্রফট চরিত্রে। এটি ২০০১ সালে নির্মিত লারা ক্রফ্‌ট: টুম্ব রেইডার চলচ্চিত্রের দ্বিতীয় পর্ব।

কাহিনী সংক্ষেপ

এ পর্বে লারা ক্রফ্‌টকে গোয়েন্দা সংস্থা এমআইসিক্স প্যান্ডোরার বাক্স খুঁজে বের করার দায়িত্ব দেয়। প্যান্ডোরার বাক্স হচ্ছে একটি গ্রীক পুরাণে উল্লেখিত একটি বাক্স যেটাতে মৃত্যুঘাতী প্লেগের জীবাণু সংরক্ষিত আছে। এবং কোনো কারণে তা খুললে পৃথিবীব্যপী এই মারণঘাতি প্লেগ ছড়িয়ে পড়বে। এদিকে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী বিজ্ঞানী ও পরবর্তীতে বায়োসন্ত্রাসী জোনাথন রাইসও সেই প্যান্ডোরার বাক্স খুঁজে বের করার জন্য অভিযান শুরু করে, এবং অভিযানের এক পর্যায়ে সে ক্রফ্‌টের পিছু নেয়। এই বাক্সটির চাবি, যা কিনা একটি বল, এবং চলচ্চিত্রে এটি ক্রেডেল অফ লাইফ নামে পরিচিত গ্রীক বীর আলেকজান্ডার সমুদ্রের গভীরে একটি মন্দিরে লুকিয়ে রেখেছিলেন। লারা ও তাঁর দল সেটি উদ্ধার করে। কিন্তু পরবর্তীতে বিভিন্ন ঘটনায় সেটি লার হাতছাড়া হয়ে যায় ও রাইস সেটা দখলে নেয়, ও ইলকট্রনিক ইমেজ কম্পাইল করে চাবি স্বরূপ কাঙ্ক্ষিত শব্দটি ক্রেডেল অফ লাইফ থেকে উদ্ধারের সময় লারার বাধায় তা শেষ করতে পারে না, এবং পরবর্তীতে লারাই শব্দটি বের করে। এদিকে এসবের আগে ক্রেডেল অফ লাইফটি উদ্ধারের সময় লারার সাথে শত্রুতা তৈরি হয়, বলটি প্রথম বারের মতো ছিনিয়ে নেওয়া চাই শেং-এর সাথে। চাই শেং-এর আস্তানা চীনের এক প্রত্বন্ত অঞ্চলে। আর সেখান থেকে ক্রেডেল অফ লাইফ উদ্ধারের জন্য ও পুরো অভিযানে লারাকে সাহায্য করার জন্য সে সঙ্গে নেয় তাঁর পূর্বের সহযোগী, এবং সে সময় অপরাধের জন্য জেলে থাকা রয়াল মেরিনে সৈনিক টেরি শেরিড্যানকে। টেরি শেরিড্যান সে সময় কাজাকিস্তানের একটি জেলখানায় বন্দী ছিলো। পরবর্তীতে টেরির সাহায্যে লারা ক্রেডেল অফ লাইফ নাম্নী অর্ব বা বলটি নিজের করায়ত্ব করে।

পরবর্তীতে অর্ব থেকে উদ্ধারকৃত ম্যাপ অনুসারে জোলি প্যান্ডোরার বাক্স উদ্ধারের জন্য আফ্রিকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে, এবং জোলির দুই সহযোগী হিলারি ও ব্রাইসকে জিম্মি করে লারার সাথে সাথে রাইস ও তাঁর সহযোগীরাও কাঙ্ক্ষিত স্থানে পৌঁছে যায়, কিন্তু শেষ পর্যন্ত নানা প্রতিকূলতা পার করে কাঙ্ক্ষিত প্যান্ডোরার বক্স দেখতে পায় মাত্র দুজন—লারা ও রাইস, এবং শেষ পর্যন্ত জয় হয় লারারই। সে প্যান্ডোরার বাক্স নিরাপদে উদ্ধার করে এবং মানবজাতির নিরাপত্তার স্বার্থে সে সেটিকে সেখানেই ধ্বংস করে ফেলে, যদিও বাক্সটি খুলে দেখার ইচ্ছা চরম কৌতুহলী লারার হয়েছিলো, এমনকী সে একটু খুলেওছিলো, কিন্তু শেষ পর্যন্ত সে তাঁর কৌতুহল দমন করে ও বাক্সটিকে ধ্বংস করে। টেরি শেরিড্যান বাক্সটিকে নিজের কাছে রাখতে চেয়েছিলো, কিন্তু কোনোভাবেই টেরিকে নিরস্ত করতে না পেরে লারা টেরিকে শেষ পর্যন্ত হত্যা করতে বাধ্য হয়। এখানে উল্লেখ্য টেরি নিজেই আত্মহত্যা করতে যাচ্ছিলো, এবং টেরিকে সে সুযোগ না দিয়ে লারাই টেরিকে হত্যা করে।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ