হর্ষ দত্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পরিমার্জনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২ নং লাইন: ২ নং লাইন:


==জীবনী==
==জীবনী==
হর্ষ দত্ত কলকাতায় জন্মগ্রহন করেন। প্রাথমিক শিক্ষা স্কুল রহড়া রামকৃষ্ণমিশন বালকাশ্রমের পরে বঙ্গবাসী কলেজ। এরপর তিনি প্রেসিডেন্সি কলেজ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ও রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেন। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে প্রথম শ্রেনীতে এম.এ. এবং এম.ফিল করেন তিনি। ১৯৮৪-তে দেশ পত্রিকায় প্রকাশিত 'কামাদি কুসুম সকলে' গল্পটির মাধ্যমে বৃহত্তর আত্মপ্রকাশ। পরে উপন্যাসিকা অমল তাঁকে বৃহত্তর পরিচিতি দেয়। তারপর উপন্যাস ও প্রবন্ধ নিবন্ধ লিখেছেন অজস্র। তাঁর ময়ূরাক্ষী তুমি দিলে, নীল অন্ধকার কমলা নদী, অহর্নিশ ইত্যাদি তাঁর বিখ্যাত সাহিত্যকীর্তি। প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা প্রায় চল্লিশ। আনন্দবাজার পত্রিকা গোষ্ঠীতে সাংবাদিকতার কাজে যোগ দেন তিনি। ঙ্ক্রমে দেশ' পত্রিকার সহ-সম্পাদক ও সম্পাদক পদ অলংকৃত করেন হর্ষ দত্ত। তিনি রামকৃষ্ণ ভাবান্দোলনের সঙ্গে যুক্ত
হর্ষ দত্ত কলকাতায় জন্মগ্রহন করেন। প্রাথমিক শিক্ষা স্কুল রহড়া রামকৃষ্ণমিশন বালকাশ্রমের পরে বঙ্গবাসী কলেজ। এরপর তিনি প্রেসিডেন্সি কলেজ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ও রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেন। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে প্রথম শ্রেনীতে এম.এ. এবং এম.ফিল করেন তিনি। ১৯৮৪-তে দেশ পত্রিকায় প্রকাশিত 'কামাদি কুসুম সকলে' গল্পটির মাধ্যমে বৃহত্তর আত্মপ্রকাশ। পরে উপন্যাসিকা অমল তাঁকে বৃহত্তর পরিচিতি দেয়। তারপর উপন্যাস ও প্রবন্ধ নিবন্ধ লিখেছেন অজস্র। ময়ূরাক্ষী তুমি দিলে, নীল অন্ধকার কমলা নদী, অহর্নিশ ইত্যাদি তাঁর বিখ্যাত সাহিত্যকীর্তি। প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা প্রায় চল্লিশ। আনন্দবাজার পত্রিকা গোষ্ঠীতে সাংবাদিকতার কাজে যোগ দেন তিনি। ক্রমে দেশ' পত্রিকার সহ-সম্পাদক ও সম্পাদক পদ অলংকৃত করেন হর্ষ দত্ত। তিনি রামকৃষ্ণ ভাবান্দোলনের সঙ্গে যুক্ত।


==পুরষ্কার==
==পুরষ্কার==
৯ নং লাইন: ৯ নং লাইন:


==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}

০৬:৩৭, ২২ এপ্রিল ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

হর্ষ দত্ত (জন্ম ডিসেম্বর, ১৯৫৫) একজন বাঙালি লেখক ও সম্পাদক।

জীবনী

হর্ষ দত্ত কলকাতায় জন্মগ্রহন করেন। প্রাথমিক শিক্ষা স্কুল রহড়া রামকৃষ্ণমিশন বালকাশ্রমের পরে বঙ্গবাসী কলেজ। এরপর তিনি প্রেসিডেন্সি কলেজ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ও রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেন। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে প্রথম শ্রেনীতে এম.এ. এবং এম.ফিল করেন তিনি। ১৯৮৪-তে দেশ পত্রিকায় প্রকাশিত 'কামাদি কুসুম সকলে' গল্পটির মাধ্যমে বৃহত্তর আত্মপ্রকাশ। পরে উপন্যাসিকা অমল তাঁকে বৃহত্তর পরিচিতি দেয়। তারপর উপন্যাস ও প্রবন্ধ নিবন্ধ লিখেছেন অজস্র। ময়ূরাক্ষী তুমি দিলে, নীল অন্ধকার কমলা নদী, অহর্নিশ ইত্যাদি তাঁর বিখ্যাত সাহিত্যকীর্তি। প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা প্রায় চল্লিশ। আনন্দবাজার পত্রিকা গোষ্ঠীতে সাংবাদিকতার কাজে যোগ দেন তিনি। ক্রমে দেশ' পত্রিকার সহ-সম্পাদক ও সম্পাদক পদ অলংকৃত করেন হর্ষ দত্ত। তিনি রামকৃষ্ণ ভাবান্দোলনের সঙ্গে যুক্ত।

পুরষ্কার

  • সমরেশ বসু সাহিত্য পুরস্কার (১৯৯২)
  • বিচয়ন সাহিত্য পরিষদ পুরস্কার"(১৯৯৬)

তথ্যসূত্র