কেঁচো: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Galib Tufan (আলোচনা | অবদান)
→‎বর্ণনা: রচনাশৈলী
Galib Tufan (আলোচনা | অবদান)
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:মাটি জীববিজ্ঞান যোগ
২২ নং লাইন: ২২ নং লাইন:


[[বিষয়শ্রেণী:অঙ্গুরীমাল]]
[[বিষয়শ্রেণী:অঙ্গুরীমাল]]
[[বিষয়শ্রেণী:মাটি জীববিজ্ঞান]]

১২:০৪, ২৫ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

কেঁচো
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস e
(শ্রেণিবিহীন): ফাইলোজোয়া
জগৎ/রাজ্য: অ্যানিম্যালিয়া (Animalia)
কেঁচো

কেঁচো বৈজ্ঞানিক নাম :Pheretima posthuma[১] এনিলিডা বা অঙ্গুরীমাল পর্বের অতি পরিচিত মাটিতে গর্ত খুঁড়ে বাস করা প্রাণী। এনিলিডা পর্বের অলিগোকীট উপশ্রেণীর মধ্যে যারা দীর্ঘদেহী তাদেরকে কেঁচো বলা যায়। কেঁচোকে "কৃষকের বন্ধু" বলা হয়।

বর্ণনা

এদের দেহ লম্বা, নলাকার,সরু এবং দ্বিপাশীয় প্রতিসম। দেহের সম্মুখভাগ একটু চাপা কিন্তু পশ্চাদ্ভাগ কিছুটা ভোতা। দেহের পৃষ্ঠদেশে পৃষ্ঠীয় রক্তনালিকার গাঢ় মধ্যস্থ রেখা দৃশ্যমান যা দেহের দৈর্ঘ্য বরাবর ঠিক চামড়ার নিচ দিয়েই গমন করে । অন্যদিকে দেহের সম্মুখ অঙ্কীয় তলে জনন ছিদ্র এবং প্যাপিলা বিদ্যমান। কেঁচোর আকার প্রজাতিভেদে ভিন্ন ভিন্ন হয়। একটি পূর্ণবয়স্ক কেঁচোর দৈর্ঘ্য ১৫৫ mm এবং প্রস্থ ৩–৫ mm হয়। এদের দেহে প্রায় ১০০-১২০টি খণ্ডে বিভক্ত ।এদের দেহে প্রকৃত খণ্ডায়ন বিদ্যমান ।

দৈহিক বর্ণ

এদের দেহ সাধারণত পিচ্ছিল ধরনের । দেহে পরফাইরিন নামক বিশেষ ধরনের রঞ্জক পদার্থের উপস্থিতির কারণে এদের বর্ণ গাঢ় বাদামী। এই রঞ্জক পদার্থ এদের দেহকে প্রখর রোদের হাত থেকে রক্ষা করে।

স্বভাব ও বাসস্থান

এরা মাটিতে গর্ত খুঁড়ে বাস করে। এদের ক্ষয়িষ্ণু মাটিতে গর্তে পাওয়া যায় যেখানে প্রচুর জৈব পদার্থ বিদ্যমান। বালুকাময় বা এসিডিক পরিবেশে এদের পাওয়া যায় না । এরা ভূপৃষ্ঠ হতে ৩০-৪৫ সে.মি. গভীর গর্ত তৈরি করে বাস করে। বর্ষাকালই এদের সবচেয়ে অনুকূল সময়। এরা নিশাচর প্রাণী এবং শীতল রক্তবিশিষ্ট।

তথ্যসূত্র

টেমপ্লেট:বই উদ্ধৃতি : Invertebrate zoology by PS Verma &EL jordan

  1.   অজানা প্যারামিটার |1= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)